নাম : যশবর্ধন, Yashvardhana
লিঙ্গ : ছেলে
জাতি : Bengali, Hindu, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu
যশবর্ধন, Yashvardhana অর্থ: যিনি আপনার গৌরবকে উন্নত করেন
প্রকার: কোনো অনুরূপ নাম নেই
সংখ্যা : 8
রাশি : তুলা রাশি
নক্ষত্র : জ্যেষ্ঠা
Read this page in English..
|
অনুরূপ নাম নাম: যশবাসীন, Yashvasin, জাতি: Bengali, Hindu, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: যশ্বীন, Yashvin, জাতি: Bengali, Hindu, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: যশবর্ধন, Yashwardhan, জাতি: Bengali, Hindu, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: যাতন, Yatan, জাতি: Bengali, Hindu, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: যতীন্দ্র, Yateendra, জাতি: Bengali, Hindu, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boy |
চন্দ্র ভিত্তিক বৈদিক জ্যোতিষবিদ্যা অনুসারে যে মানুষটির নাম যশবর্ধন, Yashvardhana হবে সেই মানুষটি সাধারণত সোজাসাপ্টা স্বভাবের হবে। এরা সাধারণত সব কথা সবার সামনে অকপট ভাবে বলে দিতে পছন্দ করে। কোনো রকমের সংকোচ বা বিলম্ব করা এদের হয়তো একদমই পছন্দ হবে না। এই মানুষেরা সাধারণত সব কাজ সব থেকে সহজ ও সংক্ষিপ্ত উপায়ে করতে পছন্দ করে। এরা সাধারণত সব জিনিস এবং বিষয় কে সহজ এবং স্বাভাবিক রাখতে পছন্দ করে। অবশ্য সাধারণত তাদের অলস প্রকৃতির জন্যই তারা এই সব উপায় বের করে। তারা হয়তো ঘুমোতে সব থেকে বেশি ভালোবাসবে সব সময়। এই মানুষগুলির মধ্যে একটি কমনীয় ব্যক্তিত্বের আভাস পাওয়া যায়। এখানে এই মানুষগুলির মধ্যে একটি আশ্চর্য কল্পনাশক্তি সম্পন্ন মস্তিষ্ক দেখতে পাওয়া যায়। সুতরাং এই মানুষেরা সাহিত্য চর্চার মধ্যে দিয়ে নিজেদের কর্ম জীবন হয়তো বেছে নিতে পারবে এবং কর্মক্ষেত্রে হয়তো তারা তাদের আশাপ্রদ ফল পাবে। এই ব্যক্তিরা পরনিন্দা পরচর্চা করতে হয়তো পছন্দ করবে। এছাড়া এরা হয়তো ভালোবাসতে ও ভালোবাসার মানুষটিকে চাইতে এবং অপর কোনো মানুষের প্রতি প্রবল ভাবে আকৃষ্ট হতে খুব ভালো ভাবে পারবে। সাহিত্য ছাড়া ব্যবসা বাণিজ্যের রীতিনীতির বিষয়েও হয়তো এই মানুষেরা নিজেদের কর্ম জগৎ গড়ে তুলতে পারবে এবং এই ক্ষেত্রে এরা হয়তো যথেষ্ট সাফল্য অর্জন করবে। এর কারণ হচ্ছে সাধারণত ব্যবসা সংক্রান্ত কোনো বিষয়ে এদের ভাগ্য খুবই সুপ্রসন্ন হবে। য় নামক মানুষদের মধ্যে অনেক গুন্ সাধারণত থাকে কিন্তু হয়তো এই গুনগুলিকে সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারলে তবেই তারা সাফল্য অর্জন করতে পারবে। মাঝে মাঝে কিছুটা স্বার্থপরতা দেখানো এই মানুষদের জন্য ভালো। কিন্তু তাদের হয়তো খেয়াল রাখতে হতে পারে যে তারা যেন সব সময় স্বার্থপর না হয়ে যায়।
Advertisement
যশবর্ধন, Yashvardhana এর অভিব্যাক্তি সংখ্যা
5 বৈদিক জ্যোতিষ বা সংখ্যাতত্ত্বের অনেক গুরুত্ব রয়েছে।
ভারতীয় জ্যোতিষবিদ্যা অনুসারে যে মানুষদের নাম যশবর্ধন, Yashvardhana হয় সেই মানুষেরা সাধারণত অন্যদের সাথে সংযোগ স্থাপন করার ব্যাপারে অত্যন্ত পারদর্শী হয়। তাদের সংযোগ স্থাপন করার ক্ষমতার সাহায্যে হয়তো তারা তাদের কর্ম জীবনে সাফল্য অর্জন করতে পারবে। যদি তারা আইন সংক্রান্ত ক্ষেত্রে যায় তাহলে হয়তো তারা সেই কর্ম জীবনে সর্বাধিক সাফল্য লাভ করবে পারবে। তারা সাধারণত অনেকগুলি ভাষা সাবলীলভাবে বলতে পারবে এবং তাই জন্য তারা হয়তো দোভাষী হিসেবেও সাফল্য লাভ করতে পারবে। এছাড়া সাধারণত অন্য সকল সংযোগ স্থাপন সংক্রান্ত ক্ষেত্রকে আপন করে নিয়ে তারা তাদের কর্ম জীবনে অগ্রসর হতে পারবে। তারা সাধারণত রোমাঞ্চ ও লোমহর্ষক ব্যাপার স্যাপার পছন্দ করবে। দুর্গমপদযাত্রা বা এই রকম অন্য সব রোমাঞ্চকর কাজ কর্ম করতে হয়তো তারা খুবই পছন্দ করবে। তারা সাধারণত ভোজনরসিক মানুষ হবে। এরকমও হতে পারে যে তারা হয়তো অনেকগুলি খারাপ অভ্যেসকে প্রশ্রয় দেবে যেমন ক্রমাগত ধূমপান করা বা মদ্যপানের প্রতি আসক্ত হয়ে যাওয়া। তবে সাধারণত পরবর্তীকালে গিয়ে এগুলি তাদের শরীর স্বাস্থ্যকে নিশ্চিতরূপে প্রভাবিত করবে। তাদের মধ্যে তো জন্মগত ভাবে নেতৃত্ব করার ক্ষমতা থাকবে। তাদের মধ্যে সাধারণত একজন সফল রাজনীতিবিদ হয়ে ওঠার ক্ষমতা থাকবে। তারা হয়তো একজন রাঁধুনি হিসেবে খ্যাতি অর্জন করবে। এমন কি তাদের বাড়ির মধ্যেও হয়তো তারা তাদের সুস্বাদু খাবারের গুণে সবার মন জিতে নিতে পারবে। সাধারণত তারা নিঃসন্দেহে একজন পারিবারিক মানুষ হবে। তারা হয়তো সারাক্ষন তাদের পরিবারের সদস্যদের তাদের কাছে চাইবে। সাধারণত তাদের মধ্যে সব কিছু অর্জন করার সামর্থ থাকবে। তারা তাদের পেশার প্রতি খুবই দৃঢ়সংকল্প হবে।
.
যে জাতকদের নাম যশবর্ধন, Yashvardhana হয় সেই জাতকেরা সাধারণত তাদের কাছের ও পছন্দের লোকেদের প্রতি খুবই সংরক্ষণশীল মনোভাবের হয়। এই মানুষেরা তাদের কর্মের অন্তিম ফলাফল নিয়ে হয়তো বেশি চিন্তায় থাকবে। সাধারণত তাদের নিজেদের ওপরে অত্যন্ত বেশি রকমের আত্মবিশ্বাস থাকবে। এই মানুষেরা হয়তো কর্তব্যপরায়ণ মানুষ হবে। তারা সাধারণত যে কোনো গুরুত্বপূর্ণ কাজ অত্যন্ত নিখুঁতভাবে করে দেখতে পারে। তাদের আত্মসম্মান বোধটি হয়তো খুবই প্রখর হবে। সাধারণত তারা বিশ্বাস করবে যে তারা অন্য মানুষদের অনেক সাহায্য করছে। তারা হয়তো নিজেদের অন্যদের থেকে শ্রেয়ও মনে করবে। যশবর্ধন, Yashvardhana নামক মানুষেরা সাধারণত স্বাধীনতা পছন্দ করে। তারা হয়তো অন্য কারোর ওপর ভরসা করতে চাইবে না এবং সাধারণত আত্মনির্ভর মানুষ হবে। তারা হয়তো অন্যদের থেকে উপকার নিতে একদমই অপছন্দ করবে। তবে অন্যদের সাহায্য করার ব্যাপারে তারা সাধারণত সব সময় প্রস্তুত থাকবে। এই নামের মানুষেরা হয়তো সম্মান ও শ্রেষ্টত্ব উপভোগ করতে পারবে। সাধারণত তাদের স্বভাব শিশুসুলভ হবে তবে তারা হয়তো সকলের সামনে খুবই পরিণত আচরণ করবে। এই মানুষেরা সাধারণত খুবই অধৈর্য হবে। তারা হয়তো বদমেজাজি হবে। এই ব্যক্তিরা সাধারণত নির্মম প্রতিদ্বন্দ্বী হবে। এরা হয়তো কাউকেই তাদের টেক্কা দিয়ে বেরোতে দেবে না। সাধারণত তারা তাদের জীবন নিয়ে গভীর চিন্তায় মগ্ন থাকবে। কখনো কখনো হয়তো এই জাতকদের আধ্যাত্মিক মানুষ বলে মনে করা হবে। এই মানুষেরা সাধারণত অন্তর্মুখী হবে এবং তাদের গোপন আবেগগুলি হয়তো নিজেদের মধ্যেই চেপে রাখবে। সাধারণত তাদের চাপা স্বভাবের জন্য তারা হঠাৎ করে ফেটে পরবে। তারা হয়তো তন্ত্রবিদ্যা ও জাদুবল সম্বন্ধে কৌতূহলী হবে।
নাম
যশবর্ধন, Yashvardhana বা (
কোনো অনুরূপ নাম নেই) মানে
যিনি আপনার গৌরবকে উন্নত করেন. এই নাম
35 সংখ্যার অন্তর্গত
যে মানুষদের নাম যশবর্ধন, Yashvardhana হবে সেই মানুষদের মধ্যে সাধারণত অনেক পরিমাণে আত্মবিশ্বাস থাকবে যার ফলে এরা হয়তো সব বাধা অতিক্রম করে ফেলতে পারবে। তারা হয়তো যাই করবে তা তাদের আত্মবিশ্বাসের সাথে করবে এবং এর ফলে হয়তো তাদের ব্যক্তিত্বের এই সংজ্ঞাটি আরো ফুলে ফেঁপে উঠবে। দেখার বিষয় হলো এটাই যে এই মানুষেরা হয়তো সব পরিস্থিতিতেই সততা অবলম্বন করবে এবং সাধারণত তাদের জীবনের সব রকমের লেনদেনের সময় তারা সৎ থাকবে। তবে কখনো কখনো হয়তো এটা সঠিকভাবে সম্ভবপর হবে না এবং কোথাও না কোথাও কিছু না কিছু সমস্যা থেকেই যাবে। তবে এটা হয়তো তাদের মানুষ হওয়ার দরুন ত্রুটির মধ্যে ধরা যেতে পারে এবং তাদের হয়তো এই বিষয়ে কিছুই করার থাকবে না। এই পুরুষ ও মহিলারা হয়তো সাধারণত চেষ্টা করবে সবাইকে খুশি রাখতে। তারা হয়তো তাদের মধ্যে একটি সুখী আত্মা কে খুঁজে পাবে এবং এর প্রভাবে হয়তো তারা বাচ্ছাদের খুবই ভালোবাসবে। তারা হয়তো তাদের দৃষ্টিভঙ্গি ও বক্তব্যগুলি খুবই স্পষ্ট ও পরিষ্কার ভাবে সবার সামনে তুলে ধরতে পারবে। এটা ধরে নেওয়া যেতে পারে যে এই নাম ও এর জাতকদের মধ্যে সাধারণত অন্যদের ওপর আধিপত্য করার একটি প্রবণতা দেখা যায় যার ফলে এরা হয়তো সবাইকেই তাদের নিজেদের ইচ্ছে অনুযায়ী চালিত করতে পারবে। এই মানুষেরা হয়তো তাদের জীবনকালে অধিক পরিমানে জ্ঞান অর্জন করতে পারবে। তাদের হয়তো উচিত অহেতুক বাগবিতণ্ডার থেকে দূরে যাতে তারা তাদের উচ্চ মর্যাদা অক্ষুন্ন রাখতে পারে।