অনুরূপ নাম নাম: যক্ষালী, Yakshali, জাতি: Indian, Hindu, Bengali, লিঙ্গ: girlনাম: যক্ষার্থ, Yakshathra, জাতি: Indian, Hindu, Bengali, লিঙ্গ: girlনাম: যন্তর, Yantraa, জাতি: Indian, Hindu, Bengali, লিঙ্গ: girlনাম: যশানী, Yashani, জাতি: Indian, Hindu, Bengali, লিঙ্গ: girlনাম: যশোগনা, Yashogna, জাতি: Indian, Hindu, Bengali, লিঙ্গ: girl |
চন্দ্র ভিত্তিক বৈদিক জ্যোতিষবিদ্যা অনুসারে যে মানুষটির নাম যজ্ঞশা, Yagyasha হবে সেই মানুষটি সাধারণত সোজাসাপ্টা স্বভাবের হবে। এরা সাধারণত সব কথা সবার সামনে অকপট ভাবে বলে দিতে পছন্দ করে। কোনো রকমের সংকোচ বা বিলম্ব করা এদের হয়তো একদমই পছন্দ হবে না। এই মানুষেরা সাধারণত সব কাজ সব থেকে সহজ ও সংক্ষিপ্ত উপায়ে করতে পছন্দ করে। এরা সাধারণত সব জিনিস এবং বিষয় কে সহজ এবং স্বাভাবিক রাখতে পছন্দ করে। অবশ্য সাধারণত তাদের অলস প্রকৃতির জন্যই তারা এই সব উপায় বের করে। তারা হয়তো ঘুমোতে সব থেকে বেশি ভালোবাসবে সব সময়। এই মানুষগুলির মধ্যে একটি কমনীয় ব্যক্তিত্বের আভাস পাওয়া যায়। এখানে এই মানুষগুলির মধ্যে একটি আশ্চর্য কল্পনাশক্তি সম্পন্ন মস্তিষ্ক দেখতে পাওয়া যায়। সুতরাং এই মানুষেরা সাহিত্য চর্চার মধ্যে দিয়ে নিজেদের কর্ম জীবন হয়তো বেছে নিতে পারবে এবং কর্মক্ষেত্রে হয়তো তারা তাদের আশাপ্রদ ফল পাবে। এই ব্যক্তিরা পরনিন্দা পরচর্চা করতে হয়তো পছন্দ করবে। এছাড়া এরা হয়তো ভালোবাসতে ও ভালোবাসার মানুষটিকে চাইতে এবং অপর কোনো মানুষের প্রতি প্রবল ভাবে আকৃষ্ট হতে খুব ভালো ভাবে পারবে। সাহিত্য ছাড়া ব্যবসা বাণিজ্যের রীতিনীতির বিষয়েও হয়তো এই মানুষেরা নিজেদের কর্ম জগৎ গড়ে তুলতে পারবে এবং এই ক্ষেত্রে এরা হয়তো যথেষ্ট সাফল্য অর্জন করবে। এর কারণ হচ্ছে সাধারণত ব্যবসা সংক্রান্ত কোনো বিষয়ে এদের ভাগ্য খুবই সুপ্রসন্ন হবে। য় নামক মানুষদের মধ্যে অনেক গুন্ সাধারণত থাকে কিন্তু হয়তো এই গুনগুলিকে সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারলে তবেই তারা সাফল্য অর্জন করতে পারবে। মাঝে মাঝে কিছুটা স্বার্থপরতা দেখানো এই মানুষদের জন্য ভালো। কিন্তু তাদের হয়তো খেয়াল রাখতে হতে পারে যে তারা যেন সব সময় স্বার্থপর না হয়ে যায়।
Advertisement
যজ্ঞশা, Yagyasha এর অভিব্যাক্তি সংখ্যা
6 বৈদিক জ্যোতিষ বা সংখ্যাতত্ত্বের অনেক গুরুত্ব রয়েছে।
ভারতীয় জ্যোতিষবিদ্যা অনুসারে যে মানুষটির নাম যজ্ঞশা, Yagyasha হয় সেই মানুষটি সাধারণত খুবই সময় প্রকৃতির মানুষ হয়। তারা সাধারণত গরীব ও দুস্থ মানুষদের সাহায্য করার জন্য সব সময় এগিয়ে যাবে। তারা হয়তো কোনো সমাজসেবী সংস্থার সাথে যোগদান করে তাদের সময় কাটাতে চাইবে। তারা সাধারণত খুবই পারিবারিক মনস্ক মানুষ হয়। তারা সাধারণত তাদের পরিবারের সদস্যদের সাথে সময় কাটাতে চাইবে। তারা সাধারণত মিশুকে স্বভাবের মানুষ হবে। তাদের বন্ধুরা সাধারণত বিভিন্ন বয়সী মানুষ হবে। তবে তাদের জীবনে সাধারণত ঠকে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে এবং এই বন্ধুদের মধ্যে কেউই হয়তো তাদের ঠকাবে। সুতরাং তাদের হয়তো নতুন বন্ধুদের সংস্পর্শে আসার আগে খুবই সচেতন হয়ে যাওয়া উচিত। তারা শারীরিক দিক থেকে সাধারণত সুন্দর হবে এবং তাদের মুখোশ্রীও হয়তো খুবই মধুর হয়। যে কেউ হয়তো তাদের শারীরিক সৌন্দর্য দেখে খুব সহজেই তাদের প্রেমে পরে যাবে। তারা হয়তো ভালোবাসা ও স্বাধীনতার প্রতীক হিসেবে স্বীকৃতি পাবে। তারা সাধারণত তাদের নিজেদের জীবন নিজেদের শর্তে বাঁচতে পছন্দ করে। তারা হয়তো খুবই সৃজনশীল মানুষও হয়। সাধারণত তারা বাগান করা বা গান করা বা নাচা বা আঁকা বা এই রকম অন্য কোনো কাজ করতে ভালোবাসে। তারা সাধারণত কর্তব্যপরায়ণ মানুষও হবে। সাধারণত তারা সব সময় তাদের পরিবারের পুরো দায়িত্ব নেবে এবং মাঝে মাঝে হয়তো তাদের আত্মীয়স্বজনদের দায়িত্বও তাদেরই বহন করতে হবে। তারা হয়তো তাদের শখগুলিকে তাদের পেশা বানিয়ে ফেলবে। তারা হয়তো এই সব ক্ষেত্রে সাফল্যও অর্জন করতে পারবে। তাদের সুমধুর স্বভাবের জন্য হয়তো তারা তাদের পরিবার পরিজন বা তাদের বন্ধুদেরও ভালোবাসা পাবে।
.
যে জাতকদের নাম যজ্ঞশা, Yagyasha হয় সেই জাতকেরা সাধারণত তাদের কাছের ও পছন্দের লোকেদের প্রতি খুবই সংরক্ষণশীল মনোভাবের হয়। এই মানুষেরা তাদের কর্মের অন্তিম ফলাফল নিয়ে হয়তো বেশি চিন্তায় থাকবে। সাধারণত তাদের নিজেদের ওপরে অত্যন্ত বেশি রকমের আত্মবিশ্বাস থাকবে। এই মানুষেরা হয়তো কর্তব্যপরায়ণ মানুষ হবে। তারা সাধারণত যে কোনো গুরুত্বপূর্ণ কাজ অত্যন্ত নিখুঁতভাবে করে দেখতে পারে। তাদের আত্মসম্মান বোধটি হয়তো খুবই প্রখর হবে। সাধারণত তারা বিশ্বাস করবে যে তারা অন্য মানুষদের অনেক সাহায্য করছে। তারা হয়তো নিজেদের অন্যদের থেকে শ্রেয়ও মনে করবে। যজ্ঞশা, Yagyasha নামক মানুষেরা সাধারণত স্বাধীনতা পছন্দ করে। তারা হয়তো অন্য কারোর ওপর ভরসা করতে চাইবে না এবং সাধারণত আত্মনির্ভর মানুষ হবে। তারা হয়তো অন্যদের থেকে উপকার নিতে একদমই অপছন্দ করবে। তবে অন্যদের সাহায্য করার ব্যাপারে তারা সাধারণত সব সময় প্রস্তুত থাকবে। এই নামের মানুষেরা হয়তো সম্মান ও শ্রেষ্টত্ব উপভোগ করতে পারবে। সাধারণত তাদের স্বভাব শিশুসুলভ হবে তবে তারা হয়তো সকলের সামনে খুবই পরিণত আচরণ করবে। এই মানুষেরা সাধারণত খুবই অধৈর্য হবে। তারা হয়তো বদমেজাজি হবে। এই ব্যক্তিরা সাধারণত নির্মম প্রতিদ্বন্দ্বী হবে। এরা হয়তো কাউকেই তাদের টেক্কা দিয়ে বেরোতে দেবে না। সাধারণত তারা তাদের জীবন নিয়ে গভীর চিন্তায় মগ্ন থাকবে। কখনো কখনো হয়তো এই জাতকদের আধ্যাত্মিক মানুষ বলে মনে করা হবে। এই মানুষেরা সাধারণত অন্তর্মুখী হবে এবং তাদের গোপন আবেগগুলি হয়তো নিজেদের মধ্যেই চেপে রাখবে। সাধারণত তাদের চাপা স্বভাবের জন্য তারা হঠাৎ করে ফেটে পরবে। তারা হয়তো তন্ত্রবিদ্যা ও জাদুবল সম্বন্ধে কৌতূহলী হবে।
নাম
যজ্ঞশা, Yagyasha বা (
কোনো অনুরূপ নাম নেই) মানে
মূল্যবান. এই নাম
16 সংখ্যার অন্তর্গত
যে মানুষদের নাম যজ্ঞশা, Yagyasha হয় তারা সাধারণত সব সময় সততা ও নিরপেক্ষতার সাথে তাদের সব রকম কাজ ও লেনদেন সম্পন্ন করতে চায়। তবে সব মানুষেরই সাধারণত কিছু না কিছু দোষ থাকে। এই নাম যে মানুষদের হয় তারা হয়তো মাঝে মধ্যে তাদের এই সৎ স্বভাব বজায় রাখতে পারবে না ও অসৎ পথে চলে যাবে। তবে এটা সাধারণত এই মানুষদের নেতিবাচক দিক বলে ধরা হয় না। এদের মধ্যে হয়তো সব সময়ই প্রচুর পরিমানে আত্মবিশ্বাস দেখা যাবে। এই জাতকেরা হয়তো তাদের কর্মক্ষেত্রে অনুকূল পরিবেশ পাবে যার ফলে তাদের কাজ করতে সুবিধে হবে। সাধারণত অন্যদের কাজ যদি এরা তাদের হয়ে করে দিতে পারে তাহলে এরা খুবই খুশি হয়। সুতরাং এই কারণেই হয়তো তাদের কাজের জায়গায় ও তাদের সহকর্মীদের মধ্যে তাদের খুবই পছন্দ করা হবে। এরম অনেক সময়ই হতে পারে যে তারা হয়তো তাদের পিতামাতাদের থেকে বিশেষত তাদের পিতার থেকে কোনো রকমের সাহায্য বা সমর্থন পাবে না। তবে যেহেতু তারা সাধারণত খুবই আত্মবিশ্বাসী ব্যক্তিত্ব হবে সেহেতু তাদের হয়তো অন্য কারোর সমর্থনের প্রয়োজন হবে না এবং তারা হয়তো একা একাই তাদের জীবনে অগ্রসর হতে পারবে। তারা হয়তো অবশেষে তাদের জীবনে সাফল্য লাভ করতেও পারবে যা শুধুমাত্র তাদের জন্যই চরিতার্থ হবে। তাদের দাম্পত্য জীবন সাধারণত কোনো ভাবেই সুখদায়ক হয় না এবং তাদের প্রচুর অস্থিরতার মধ্যে জীবন কাটাতে হয়। জীবনের অনেকটা সময় কাটানোর পরেও হয়তো তারা তাদের পতি বা পত্নীর দিকে কোনো গভীর টান অনুভব করবে না আর হয়তো তাদের জীবনে নতুন কাউকে চাইবে। এই জাতকদের সাধারণত উপদেশ দেওয়া হয় কোনো সমাজসেবী সংস্থার প্রতি যোগদান করে কিছু দানশীল কাজকর্ম করতে যার মাধ্যমে তারা হয়তো সমাজে স্বীকৃতি পাবে।