নাম : যগ্নেশ্বারা, Yagneshwara
লিঙ্গ : ছেলে
জাতি : Bengali, Hindu, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu
যগ্নেশ্বারা, Yagneshwara অর্থ: আগুন
প্রকার: কোনো অনুরূপ নাম নেই
সংখ্যা : 6
রাশি : তুলা রাশি
নক্ষত্র : জ্যেষ্ঠা
Read this page in English..
|
অনুরূপ নাম নাম: যাগ্নিক, Yagnik, জাতি: Bengali, Hindu, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: যাগন্যা, Yagnya, জাতি: Bengali, Hindu, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: যজ্ঞ, Yagya, জাতি: Bengali, Hindu, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: যজ্ঞসেন, Yagyasen, জাতি: Bengali, Hindu, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: যগ্যেশ, Yagyesh, জাতি: Bengali, Hindu, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boy |
চন্দ্র ভিত্তিক বৈদিক জ্যোতিষবিদ্যা অনুসারে যে মানুষটির নাম যগ্নেশ্বারা, Yagneshwara হবে সেই মানুষটি সাধারণত সোজাসাপ্টা স্বভাবের হবে। এরা সাধারণত সব কথা সবার সামনে অকপট ভাবে বলে দিতে পছন্দ করে। কোনো রকমের সংকোচ বা বিলম্ব করা এদের হয়তো একদমই পছন্দ হবে না। এই মানুষেরা সাধারণত সব কাজ সব থেকে সহজ ও সংক্ষিপ্ত উপায়ে করতে পছন্দ করে। এরা সাধারণত সব জিনিস এবং বিষয় কে সহজ এবং স্বাভাবিক রাখতে পছন্দ করে। অবশ্য সাধারণত তাদের অলস প্রকৃতির জন্যই তারা এই সব উপায় বের করে। তারা হয়তো ঘুমোতে সব থেকে বেশি ভালোবাসবে সব সময়। এই মানুষগুলির মধ্যে একটি কমনীয় ব্যক্তিত্বের আভাস পাওয়া যায়। এখানে এই মানুষগুলির মধ্যে একটি আশ্চর্য কল্পনাশক্তি সম্পন্ন মস্তিষ্ক দেখতে পাওয়া যায়। সুতরাং এই মানুষেরা সাহিত্য চর্চার মধ্যে দিয়ে নিজেদের কর্ম জীবন হয়তো বেছে নিতে পারবে এবং কর্মক্ষেত্রে হয়তো তারা তাদের আশাপ্রদ ফল পাবে। এই ব্যক্তিরা পরনিন্দা পরচর্চা করতে হয়তো পছন্দ করবে। এছাড়া এরা হয়তো ভালোবাসতে ও ভালোবাসার মানুষটিকে চাইতে এবং অপর কোনো মানুষের প্রতি প্রবল ভাবে আকৃষ্ট হতে খুব ভালো ভাবে পারবে। সাহিত্য ছাড়া ব্যবসা বাণিজ্যের রীতিনীতির বিষয়েও হয়তো এই মানুষেরা নিজেদের কর্ম জগৎ গড়ে তুলতে পারবে এবং এই ক্ষেত্রে এরা হয়তো যথেষ্ট সাফল্য অর্জন করবে। এর কারণ হচ্ছে সাধারণত ব্যবসা সংক্রান্ত কোনো বিষয়ে এদের ভাগ্য খুবই সুপ্রসন্ন হবে। য় নামক মানুষদের মধ্যে অনেক গুন্ সাধারণত থাকে কিন্তু হয়তো এই গুনগুলিকে সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারলে তবেই তারা সাফল্য অর্জন করতে পারবে। মাঝে মাঝে কিছুটা স্বার্থপরতা দেখানো এই মানুষদের জন্য ভালো। কিন্তু তাদের হয়তো খেয়াল রাখতে হতে পারে যে তারা যেন সব সময় স্বার্থপর না হয়ে যায়।
Advertisement
যগ্নেশ্বারা, Yagneshwara এর অভিব্যাক্তি সংখ্যা
5 বৈদিক জ্যোতিষ বা সংখ্যাতত্ত্বের অনেক গুরুত্ব রয়েছে।
ভারতীয় জ্যোতিষবিদ্যা অনুসারে যে মানুষদের নাম যগ্নেশ্বারা, Yagneshwara হয় সেই মানুষেরা সাধারণত অন্যদের সাথে সংযোগ স্থাপন করার ব্যাপারে অত্যন্ত পারদর্শী হয়। তাদের সংযোগ স্থাপন করার ক্ষমতার সাহায্যে হয়তো তারা তাদের কর্ম জীবনে সাফল্য অর্জন করতে পারবে। যদি তারা আইন সংক্রান্ত ক্ষেত্রে যায় তাহলে হয়তো তারা সেই কর্ম জীবনে সর্বাধিক সাফল্য লাভ করবে পারবে। তারা সাধারণত অনেকগুলি ভাষা সাবলীলভাবে বলতে পারবে এবং তাই জন্য তারা হয়তো দোভাষী হিসেবেও সাফল্য লাভ করতে পারবে। এছাড়া সাধারণত অন্য সকল সংযোগ স্থাপন সংক্রান্ত ক্ষেত্রকে আপন করে নিয়ে তারা তাদের কর্ম জীবনে অগ্রসর হতে পারবে। তারা সাধারণত রোমাঞ্চ ও লোমহর্ষক ব্যাপার স্যাপার পছন্দ করবে। দুর্গমপদযাত্রা বা এই রকম অন্য সব রোমাঞ্চকর কাজ কর্ম করতে হয়তো তারা খুবই পছন্দ করবে। তারা সাধারণত ভোজনরসিক মানুষ হবে। এরকমও হতে পারে যে তারা হয়তো অনেকগুলি খারাপ অভ্যেসকে প্রশ্রয় দেবে যেমন ক্রমাগত ধূমপান করা বা মদ্যপানের প্রতি আসক্ত হয়ে যাওয়া। তবে সাধারণত পরবর্তীকালে গিয়ে এগুলি তাদের শরীর স্বাস্থ্যকে নিশ্চিতরূপে প্রভাবিত করবে। তাদের মধ্যে তো জন্মগত ভাবে নেতৃত্ব করার ক্ষমতা থাকবে। তাদের মধ্যে সাধারণত একজন সফল রাজনীতিবিদ হয়ে ওঠার ক্ষমতা থাকবে। তারা হয়তো একজন রাঁধুনি হিসেবে খ্যাতি অর্জন করবে। এমন কি তাদের বাড়ির মধ্যেও হয়তো তারা তাদের সুস্বাদু খাবারের গুণে সবার মন জিতে নিতে পারবে। সাধারণত তারা নিঃসন্দেহে একজন পারিবারিক মানুষ হবে। তারা হয়তো সারাক্ষন তাদের পরিবারের সদস্যদের তাদের কাছে চাইবে। সাধারণত তাদের মধ্যে সব কিছু অর্জন করার সামর্থ থাকবে। তারা তাদের পেশার প্রতি খুবই দৃঢ়সংকল্প হবে।
.
যে জাতকদের নাম যগ্নেশ্বারা, Yagneshwara হয় সেই জাতকেরা সাধারণত তাদের কাছের ও পছন্দের লোকেদের প্রতি খুবই সংরক্ষণশীল মনোভাবের হয়। এই মানুষেরা তাদের কর্মের অন্তিম ফলাফল নিয়ে হয়তো বেশি চিন্তায় থাকবে। সাধারণত তাদের নিজেদের ওপরে অত্যন্ত বেশি রকমের আত্মবিশ্বাস থাকবে। এই মানুষেরা হয়তো কর্তব্যপরায়ণ মানুষ হবে। তারা সাধারণত যে কোনো গুরুত্বপূর্ণ কাজ অত্যন্ত নিখুঁতভাবে করে দেখতে পারে। তাদের আত্মসম্মান বোধটি হয়তো খুবই প্রখর হবে। সাধারণত তারা বিশ্বাস করবে যে তারা অন্য মানুষদের অনেক সাহায্য করছে। তারা হয়তো নিজেদের অন্যদের থেকে শ্রেয়ও মনে করবে। যগ্নেশ্বারা, Yagneshwara নামক মানুষেরা সাধারণত স্বাধীনতা পছন্দ করে। তারা হয়তো অন্য কারোর ওপর ভরসা করতে চাইবে না এবং সাধারণত আত্মনির্ভর মানুষ হবে। তারা হয়তো অন্যদের থেকে উপকার নিতে একদমই অপছন্দ করবে। তবে অন্যদের সাহায্য করার ব্যাপারে তারা সাধারণত সব সময় প্রস্তুত থাকবে। এই নামের মানুষেরা হয়তো সম্মান ও শ্রেষ্টত্ব উপভোগ করতে পারবে। সাধারণত তাদের স্বভাব শিশুসুলভ হবে তবে তারা হয়তো সকলের সামনে খুবই পরিণত আচরণ করবে। এই মানুষেরা সাধারণত খুবই অধৈর্য হবে। তারা হয়তো বদমেজাজি হবে। এই ব্যক্তিরা সাধারণত নির্মম প্রতিদ্বন্দ্বী হবে। এরা হয়তো কাউকেই তাদের টেক্কা দিয়ে বেরোতে দেবে না। সাধারণত তারা তাদের জীবন নিয়ে গভীর চিন্তায় মগ্ন থাকবে। কখনো কখনো হয়তো এই জাতকদের আধ্যাত্মিক মানুষ বলে মনে করা হবে। এই মানুষেরা সাধারণত অন্তর্মুখী হবে এবং তাদের গোপন আবেগগুলি হয়তো নিজেদের মধ্যেই চেপে রাখবে। সাধারণত তাদের চাপা স্বভাবের জন্য তারা হঠাৎ করে ফেটে পরবে। তারা হয়তো তন্ত্রবিদ্যা ও জাদুবল সম্বন্ধে কৌতূহলী হবে।
নাম
যগ্নেশ্বারা, Yagneshwara বা (
কোনো অনুরূপ নাম নেই) মানে
আগুন. এই নাম
33 সংখ্যার অন্তর্গত
যে মানুষদের এই নাম হবে সেই মানুষেরা সাধারণত খুবই সৌভাগ্যশালী হবে এবং তারা হয়তো প্রচুর পরিমানে অর্থ লাভ করতে পারবে। তবে যদিও সাধারণত এই মানুষেরা অনেক টাকা উপার্জন করে তবুও তারা হয়তো সেই পরিমাণে অর্থ ব্যয়ও করতে থাকে। সুতরাং যদি তারা তাদের জীবনে আর্থিক দিক থেকে স্বচ্ছল হতে চায় তাহলে হয়তো তাদের উচিত অবিলম্বে তাদের এই অনর্থক অর্থ ব্যয়ের অভ্যেসটাকে বন্ধ করতে হবে। এই ব্যক্তিদের মধ্যে হয়তো ভালোবাসা ও স্নেহ পরিপূর্ণ ভাবে পাওয়া যাবে। তারা হয়তো খুবই ধৈর্য ও তৎপরতার সঙ্গে অন্যদের খেয়াল রাখতে পারবে। এই নামের মানুষদের জীবনে হয়তো বিপদ বা বাধা আসার সম্ভাবনা খুব বেশি এবং তারা হয়তো পদে পদে এরম পরিস্থিতির মধ্যে জড়িয়ে পরবে। কখনো কখনো হয়তো তারা তাদের নিজেদের জীবন নিয়েই বিতৃষ্ণায় ভুগবে এবং সেই কারণেই হয়তো নিজেদের ওপর নিজেরাই বিরক্ত হয়ে যাবে। এইরকম সময়ে এই ব্যক্তিদের হয়তো উচিত কিছুটা সময় একা থাকার যা হয়তো তাদের পরিস্থিতির জন্য খুবই কার্যকরী হবে। দুঃখের বিষয় এটাই যে তাদের পিতামাতারা হয়তো তাদের কোনো কাজে কোনো ভাবেই সমর্থন করবেন না। এমন কি তারা হয়তো তাদের কোনো কাছের আত্মীয়স্বজনের কাছ থেকেও কোনো সহায়তা পাবে না। যেহেতু তাদের মানসিক অবস্থা খুব একটা স্থিতিশীল হয় না সেহেতু এই মানুষেরা হয়তো ক্ষনে ক্ষনে স্থান পরিবর্তন করতে থাকবে এবং ক্রমাগত তাদের বাসস্থান ও কর্মক্ষেত্র বদলাতে থাকবে। এই জাতকেরা হয়তো কখনোই তাদের বিরুদ্ধে কোনো প্রকার সমালোচনা শুনতে পছন্দ করবে না। অবশেষে এটাই বলা যেতে পারে যে তাদের ভাষার ওপর দখল দেখে হয়তো সবাই মুগ্ধ হয়ে যাবে।