অনুরূপ নাম নাম: শমিজ, Shameej, জাতি: Indian, Muslim, Bengali, লিঙ্গ: boyনাম: শামিল, Shameel, জাতি: Indian, Muslim, Bengali, লিঙ্গ: boyনাম: শমীন, Shameen, জাতি: Indian, Muslim, Bengali, লিঙ্গ: boyনাম: শামেল, Shamel, জাতি: Indian, Muslim, Bengali, লিঙ্গ: boyনাম: শামিস, Shamis, জাতি: Indian, Muslim, Bengali, লিঙ্গ: boy |
চন্দ্র ভিত্তিক বৈদিক জ্যোতিষবিদ্যা অনুসারে যে মানুষটির নাম শামাস, Shamas হবে সেই মানুষটি তার কর্মক্ষেত্রে সম্পূর্ণ রূপে মনোনিবেশ করতে পারবে সাধারণত। এই নামের মানুষেরা হয়তো খুবই সংগঠিত ভাবে তাদের লক্ষ্যের দিকে এগোতে পছন্দ করবে। এই মানুষেরা সাধারণত খুবই আধ্যাত্মিক মনোভাব সম্পন্ন হবে। তাদের জীবনের অন্তিম পর্যায়ে এসে তারা হয়তো নিজেদের জন্য নিজেদের মনের মতো করে একটি আধ্যাত্মিক জগৎ তৈরী করে ফেলতে পারবে। এই জাতকেরা হয়তো নিজেদের কল্পনার জগতে বাস করতে বেশি পছন্দ করবে। তাদের সৃজনশীলতার ডাকে হয়তো তারা নিজেদের ইচ্ছেমতো একটি কাল্পনিক পৃথিবী নির্মাণ করতে সক্ষম হবে। যে মানুষদের নাম স অক্ষর দিয়ে শুরু হয় তারা হয়তো জ্যোতিষচর্চা সম্বন্ধে অনেক জ্ঞান অর্জন করে নিতে পারবে এবং হয়তো তারা জ্যোতিষী হিসেবে প্রসিদ্ধ হওয়ার একটা সুযোগ পাবে। সাধারণত এই জাতকেরা শারীরিকভাবে সুন্দর হবে। তারা হয়তো ধর্মের ভিত্তিতেও নিজেদের কর্ম জীবন গড়ে তুলতে পারে। এই মানুষেরা হয়তো সত্যিই সৌভাগ্যশালী যেহেতু সংগীতের প্রতি তাদের হয়তো বিশেষ দখল থাকবে আর তারা হয়তো মঞ্চে উঠে খুব সুন্দরভাবে নিজেদের এই প্রতিভা তুলে ধরতে পারবে। এই ধরণের মানুষেরা সাধারণত পশুপ্রেমিক হয় এবং সব প্রকারের পশু ও পাখির প্রতি তারা বিশেষ ভাবে আকৃষ্ট হয়। এছাড়াও খুবই অবাককরণীয় ভাবে তারা হয়তো সব রকমের ব্যতিক্রমী সম্পর্ককে পছন্দ করবে আর স্বীকৃতি দেবে। এই নাম সাধারণত মানুষকে একজন রাজনীতিবিদ হওয়ার সব রকম গুণ দেয় এবং এইভাবে হয়তো তারা সকল দরিদ্র মানুষের সেবা করতে পারে।
Advertisement
শামাস, Shamas এর অভিব্যাক্তি সংখ্যা
7 বৈদিক জ্যোতিষ বা সংখ্যাতত্ত্বের অনেক গুরুত্ব রয়েছে।
ভারতীয় জ্যোতিষবিদ্যা থেকে বোঝা যায় যে যে মানুষদের নাম শামাস, Shamas হয় সেই মানুষদের সাধারণত তাদের প্রতিবেশীরা খুবই পছন্দ করে। তাদের সমাজের মানুষেরা সাধারণত তাদের মিশুকে স্বভাবের জন্য তাদের সাথে কথা বলতে ভালোবাসে। তবে তারা হয়তো তাদের কর্ম জীবনে একই ধরণের ব্যক্তিত্ব বজায় রাখবে না। তারা হয়তো তাদের সহকর্মীদের সাথে খোলাখুলি ভাবে কথা বলতে পছন্দ করবে না। এর জন্য হয়তো তাদের কর্ম জীবনেরও ক্ষতি হতে পারে। তাদের এরম স্বভাবের জন্য কিছু লোক হয়তো ধরেই নেবে যে তারা আত্মকেন্দ্রিক। তবে তা হয়তো সত্যি হবে না। তারা হয়তো খুবই মিশুকে আর খোলা মনের মানুষ হবে। তাদের কর্মক্ষেত্রের সমস্যাগুলি হয়তো এই কারণেই হবে যে তারা হয়তো অন্যদের সাথে সংযোগ স্থাপন করতে ব্যর্থ হবে এবং তারা হয়তো তাদের কর্মক্ষেত্রে কোনো ভাবেই আত্মবিশ্বাসী হয়ে উঠতে পারবে না। তারা সাধারণত তাদের কর্ম জীবনের প্রতি অত্যন্ত দৃঢ়প্রতিজ্ঞ মনোভাব নিয়ে চলবে। তারা সাধারণত খুবই পরিশ্রমী ও দৃঢ় মনোভাব নিয়ে কাজ করবে এবং একই সাথে তারা হয়তো অবিচলিত থাকবে। তারা সাধারণত শান্তিপ্রিয় মানুষও হবে। নতুন বন্ধুদের সংস্পর্শে আসার সময় হয়তো তাদের সচেতন ও নির্বাচনশীল হতে হবে। তারা সাধারণত সমাজসেবী ও বিনীত প্রকৃতির মানুষ হবে। তারা সাধারণত গরীব ও দুস্থ মানুষদের নিঃস্বার্থভাবে সাহায্য করতে চাইবে। তারা সাধারণত ধীরেসুস্থে কাজ করতে পছন্দ করবে। তারা হয়তো সব সময় চেষ্টা করবে তাদের কাজ যেন নিখুঁতভাবে সম্পন্ন হয়। তারা হয়তো একটি স্বাচ্ছন্দের জীবনের থেকে শান্তির জীবনের সন্ধান বেশি করে করবে। তাদের কঠোর পরিশ্রমের জন্য হয়তো তাদের শরীর খারাপ করবে। তারা হয়তো কোনো দীর্ঘস্থায়ী অসুখে ভুগবে। সুতরাং তাদের হয়তো নিজেদের কাজ ও স্বাস্থ্যের মধ্যে স্থিতিশীলতা বজায় রাখা উচিত। আসলে এটা সাধারণত সবার জন্যই প্রযোজ্য।
.
যে মানুষদের নাম শামাস, Shamas হয় সেই জাতকেরা সাধারণত খুবই বলিষ্ঠ হয়। তারা হয়তো রোজকার একঘেয়েমির জীবনে বিষন্ন হয়ে উঠবে। তাদের মধুর স্বভাব ও আকর্ষণীয় ব্যক্তিত্বের জন্য সব মানুষেরাই সাধারণত তাদের ভালোবাসবে। কোনো সময়ে যদি তাদের সাধারণ জীবনযাপন আটকে যায় তাহলে হয়তো তা তাদের মধ্যে ঘৃণার ভাব সৃষ্টি করবে। সাধারণত তাদের জীবনে সব সময়ই তাদের নতুনত্ব জিনিসপত্র লাগবে। সুতরাং এই মানুষদের জন্য সব থেকে ভালো পেশা হয়তো হবে গবেষণা। তবে তারা সাধারণত স্বাধীন ভাবে কাজ করতে পছন্দ করে এবং কোনো রকমের চাপ হয়তো তাদের একদমই পছন্দ হবে না। এই মানুষেরা সাধারণত জন্মগত ভাবেই বাস্তববুদ্ধি সম্পন্ন। এরা হয়তো খুবই বিনীত ও নম্র স্বভাবের মানুষ। সাধারণত তাদের শান্ত স্বভাবের জন্য তারা হয়তো বিপদের সময়ও মাথা ঠান্ডা রেখে কাজ করতে পারে। শামাস, Shamas নামক ব্যক্তিরা হয়তো কোনো বাহ্যিক বিষয় নিয়ে উতলা হয়ে উঠবে না। এই নামের জাতকদের ওপর সাধারণত চন্দ্র ও বুধের প্রভাব থাকে আর তার জন্যই হয়তো তারা খুবই বুদ্ধিদীপ্ত ও প্রখর হয়। কোনো বিপদের সময় এই মানুষেরা সাধারণত তাদের উপস্থিত বুদ্ধি দিয়ে আর অন্যদের ভালো উপদেশ দিয়ে সেই সমস্যাটির সমাধান বার করার চেষ্টা করে। তারা হয়তো বিশ্বাসী হবে এবং যে কোনো গোপন তথ্য তাদের নিজেদের মধ্যেই রাখতে সক্ষম হবে। সুতরাং অন্যেরা তাদের গোপনীয় তথ্য সাধারণত খুব নিশ্চিন্তেই এদের সাথে ভাগ করে নিতে পারবে। অন্যদের নিয়ে পরচর্চা করা কে এরা হয়তো খুবই খারাপ চোখে দেখবে। তারা সাধারণত নিজেদের পেশায় নিজেদের হাতের ওপর বেশি ভরসা করবে এবং শিল্পী বা লেখক বা চিত্রকর বা এরম অন্য কোনো পেশার সাথে যুক্ত হবে।
নাম
শামাস, Shamas বা (
কোনো অনুরূপ নাম নেই) মানে
রৌদ্র, রৌদ্র. এই নাম
17 সংখ্যার অন্তর্গত
যে মানুষদের নাম শামাস, Shamas হবে সেই মানুষেরা হয়তো চার আট তেরো বা ১৭ সংখ্যার মানুষদের মতোই জীবনে বিষয় আশয়ের বৃদ্ধি অনুভব করতে পারবে। সুতরাং এই জাতকেরা হয়তো টাকাপয়সার ব্যাপারে খুবই সৌভাগ্যশালী হবে। তারা হয়তো সারা জীবন ধরেই প্রচুর অর্থ উপার্জন করতে পারবে যার ফলে তারা স্বাচ্ছন্দে বাস করতে পারবে। এই নাম যে মানুষদের আছে তারা হয়তো কোনো কর্পোরেট দপ্তরে নিজেদের কর্মক্ষেত্র তৈরী করতে পারে এবং এখানে হয়তো তারা যথেষ্ট সাফল্য অর্জন করবে। তারা হয়তো শিক্ষকতার কাজেও যোগ দিতে পারে এবং এই পদেও হয়তো তারা তাদের আকাঙ্খিত সাফল্য পাবে। এই মানুষদের সাধারণত জীবনে একটা প্রধান লক্ষ্য থাকবে তবে তাদের উচিত নিজেদের উচ্চাকাঙ্খা ও দৃঢ়চরিত্র দিয়ে সেই লক্ষ্যে পৌঁছনো। তাদের মধ্যে সাধারণত অতিশয় বুদ্ধিমত্তার পরিচয় পাওয়া যায় এবং তার ফলে তারা হয়তো অন্যদের থেকে অনেকটাই আলাদা হবে। তারা হয়তো চাইবে যে সবাই যেন সব সময় তাদের প্রতি মনোযোগ দিক। তারা হয়তো নিজেদের ব্যাপারে অন্যদের খুব ভালোভাবেই অবগত করাতে পারবে। এই নামের প্রভাবে এসে ব্যক্তিরা হয়তো অত্যন্ত চতুর হয়ে যাবে এবং তার ফলে তারা হয়তো অর্থ উপার্জন করার অনেক রাস্তা খুঁজে বার করতে পারবে। তারা হয়তো জাতীয় রাজনীতির উচ্চ স্তরের মুখ্য অধিকর্তাদের মধ্যে একজন হয়ে উঠতে পারবে। এই ভাবে তারা হয়তো অনেকের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারবে যার ফলে তারা হয়তো নিজেদের জন্য এক দল লোকের ব্যবস্থা করে নিতে পারবে যারা সব সময় তাদের পাশে থাকবে। যখনই তারা অর্থ বা খ্যাতি অর্জনের জন্য অগ্রসর হবে তখনই তারা হয়তো এটাও মাথায় রাখবে যে তাদের কাজের জন্য যেন অন্য কারোর ক্ষতি না হয়।