অনুরূপ নাম নাম: রেহমা, Rehma, জাতি: Indian, Muslim, Bengali, লিঙ্গ: boyনাম: রেহজা, Rehza, জাতি: Indian, Muslim, Bengali, লিঙ্গ: boyনাম: রেশবিন, Reshbin, জাতি: Indian, Muslim, Bengali, লিঙ্গ: boyনাম: রেশটিন, Reshteen, জাতি: Indian, Muslim, Bengali, লিঙ্গ: boyনাম: রেনিশ, Rhenish, জাতি: Indian, Muslim, Bengali, লিঙ্গ: boy |
চন্দ্র ভিত্তিক বৈদিক জ্যোতিষবিদ্যা অনুযায়ী যে মানুষদের নাম রেহাম, Reham হয় সেই মানুষদের মধ্যে সাধারণত সব কিছু খুব সহজে পেয়ে যাওয়ার একটি সহজাত ক্ষমতা থাকে। এই মানুষেরা সাধারণত সবার স্নেহের পাত্র বা পাত্রী হয় এবং অন্য সকলে এদের প্রতি পক্ষপাতিত্ব করে। এদের ভালোবাসার মানুষটির থেকেও প্রশংসা পেতে সাধারণত এদের খুবই ভালো লাগে। এই বিশেষ ব্যক্তিরা সাধারণত লক্ষভ্রষ্ট হতে একদমই পছন্দ করে না এবং নিজেদের লক্ষ্য থেকে কখনোই হয়তো সরে না। তাদের পুরো জগৎটাই হয়তো তারা তাদের লক্ষ্যের ওপর ভর করে তৈরী করে। যেহেতু সাধারণত এই গুনের জন্যই তারা হয়তো তাদের কর্ম জীবনে মনোনিবেশ করতে পারে আর অবশেষে সাফল্য অর্জন করতে পারে সেহেতু এই গুঁটি হয়তো তাদের খুবই কাজে আসবে। এই নামের প্রবল প্রভাবের দরুন এই মানুষেরা তাদের মনের কথা অন্যদের কাছ থেকে লুকিয়ে রাখতে সক্ষম হবে। পুস্তকীয় পঠনপাঠন ছাড়াও এই জাতকেরা অন্য সব প্রকারের জ্ঞান লাভ করতে সাধারণত পছন্দ করে। তবে এই নামের মানুষদের হয়তো কিছু নেতিবাচক দিকও থাকবে। যদিও তাদের চরিত্রের এই দিকগুলি হয়তো খুব একটা লক্ষণীয় হবে না তবুও এই দোষগুলির জন্য হয়তো তাদের সাফল্য লাভ করতে দেরি হবে। যেহেতু এই মানুষগুলির মধ্যে দৃঢ়চিত্ত মনোভাব ও অফুরন্ত কর্মশক্তি দুই দেখা যায় সেহেতু হয়তো এই মানুষেরা সব সমস্যার সমাধান খুঁজে বার করার জন্য কোনো সঠিক পদ্ধতি খুঁজে বার করতে পারবে এবং তার সাহায্যে সব সমস্যার সমাধান করতে উদ্দত হবে। সাধারণত কয়েকটি লক্ষ্য তাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ হয় এবং তারা হয়তো সেই লক্ষগুলিতে পৌঁছতে একটুও সময় নষ্ট করতে পছন্দ করবে না।
Advertisement
রেহাম, Reham এর অভিব্যাক্তি সংখ্যা
9 বৈদিক জ্যোতিষ বা সংখ্যাতত্ত্বের অনেক গুরুত্ব রয়েছে।
ভারতীয় জ্যোতিষবিদ্যার দ্বারা বোঝা যায় যে যে মানুষদের নাম রেহাম, Reham হয় সেই মানুষেরা সাধারণত ব্যবসায় ভালো ফল লাভ করতে পারবে। অংশীদারির ব্যবসায় হয়তো তারা আরো বেশি লাভ করতে পারবে। তবে কারোর সাথে অংশীদারিত্বে ঢোকার আগে হয়তো তাদের সব কিছু ভালো করে যাচাই করে নেওয়া উচিত কারণ তা না হলে হয়তো ফলাফল সম্পূর্ণ অন্যরকম হবে। তারা হয়তো খেয়ালের জগতে হারিয়ে থাকবে এবং এর থেকে হয়তো তাদের অনেক রকম ক্ষতি হয়ে যাবে। বিশেষত তাদের অন্যমনস্কতা জন্য হয়তো তারা তাদের পড়াশোনার জগতে খুব একটা সফল হতে পারবে না এবং কখনো কখনো হয়তো তাদের কর্ম জীবনেও বিপর্যয় নেমে আসবে এর জন্য। সুতরাং এই ব্যাপারে হয়তো তাদের সাবধান হওয়া উচিত। তারা হয়তো নিয়মিত যোগাভ্যাস ও গভীর ধ্যানের মাধ্যমে তাদের জীবন থেকে এই সমস্যাকে দূর করতে পারবে। তারা সাধারণত প্রেমিক প্রকৃতির মানুষ হয়। তাদের জীবনে ভালোবাসা হয়তো অনেকবার আসবে। তবে সত্যিকারের ভালোবাসা খুঁজে পেতে হয়তো তাদের জীবনে অনেক অপেক্ষা করতে হবে। তাদের প্রেমময় ও স্নেহময় স্বভাবের সাহায্যে হয়তো তারা তাদের প্রেম জীবনকে আরো সুন্দর করে তুলতে পারবে। তাদের জীবনের পথে তারা সাধারণত সব সময়ই কোনো না কোনো বিপদের সম্মুখীন হবে। সুতরাং তাদের হয়তো উচিত নিজেদের ধৈর্যের সাহায্যে সেই সব বিপদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়ে জীবন যুদ্ধে জিতে যাওয়া। তারা সাধারণত জীবনে খুব সহজেই অর্থ উপার্জন করতে পারবে তবে তাদের অপ্রয়োজনীয় খরচ করার স্বভাবের দরুন তারা হয়তো তাদের ভবিষ্যতের জন্য সেরম কিছু সঞ্চয় করতে পারবে না। সুতরাং তাদের হয়তো উচিত তাদের এই খরচ করার স্বভাবকে বর্জন করে ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় করা।
.
যে জাতকদের নাম রেহাম, Reham হয় সেই জাতকেরা সাধারণত খোলা মনের মানুষ হয়। তারা হয়তো সকল উদ্ভাবনী অভিপ্রায়কে গ্রহণ করে নেবে। তাদের মধ্যে সাধারণত কোনো রকমের দ্বিচারিতা থাকবে না। তারা হয়তো খুবই নিষ্পাপ মানসিকতা নিয়ে চলবে। সাধারণত তারা নিজেদের খুশি ও আনন্দময় রাখার চেষ্টা করবে। তাদের মধ্যে হয়তো জন্মগত ভাবে মানুষের সাথে সংযোগ স্থাপন করার একটা বিশেষ ক্ষমতা থাকবে। এই মানুষেরা খুব সহজেই অন্য ব্যক্তিদের মন জয় করে নেবে সাধারণত। তাদের এই গুণের জন্য তারা হয়তো মধ্যস্থকারীতা সংক্রান্ত কোনো পেশা নিজেদের জন্য বেছে নেবে যেখানে তাদের দুটি রাজনৈতিক বা ব্যবসায়ীক দলের মধ্যে মধ্যস্থকারীর ভূমিকায় কাজ করতে হবে। সাধারণত রেহাম, Reham দের মধ্যে আবেগ খুবই বেশি মাত্রায় থাকবে। তারা হয়তো খুবই প্রাণবন্ত হবে। সাধারণত অন্য মানুষেরা এদের রুক্ষ প্রকৃতির বা জেদী স্বভাবের বলে মনে করবে। তারা যতই খোলা মনের হোক না কেন তারা কখনোই নিজেদের বিরুদ্ধে কোনো সমালোচনা শুনতে পারবে না। যদি কেউ তাদের কোনো দোষ ধরে তাহলে সাধারণত তারা সেই মানুষটির প্রতি রুষ্ট হয়ে পরবে। তারা হয়তো কোনো ভাবেই কোনো কিছু মানিয়ে নিয়ে চলতে পারবে না। তাদের কোনো পরিস্থিতির সাথে খাপ খাইয়ে নেওয়ার জন্য সাধারণত খুবই বেগ পেতে হবে। এই নামের ইষ্টদেবতা হচ্ছেন বায়ু যিনি হলেন পবন দেব যার মানে হলো এই মানুষেরা হয়তো কখনোই আবদ্ধ থাকবে না। বায়ুর মতন এই জাতকেরাও সাধারণত এক জায়গা থেকে আরেক জায়গা ঘুরে বেড়াবে। কোনো একটি জায়গায় আটকে থাকা হয়তো তাদের একদমই পছন্দ হবে না। সাধারণত এই মানুষেরা কোনো একটি সিদ্ধান্তে স্থির থাকতে পারবে না এবং হয়তো ক্রমাগত সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করতে থাকবে। তাদের এই দোষের জন্য সাধারণত তারা তাদের আশপাশের লোকেদের জন্যও বাধার সৃষ্টি করবে।
নাম
রেহাম, Reham বা (
কোনো অনুরূপ নাম নেই) মানে
করুণা. এই নাম
17 সংখ্যার অন্তর্গত
যে মানুষদের নাম রেহাম, Reham হবে সেই মানুষেরা হয়তো চার আট তেরো বা ১৭ সংখ্যার মানুষদের মতোই জীবনে বিষয় আশয়ের বৃদ্ধি অনুভব করতে পারবে। সুতরাং এই জাতকেরা হয়তো টাকাপয়সার ব্যাপারে খুবই সৌভাগ্যশালী হবে। তারা হয়তো সারা জীবন ধরেই প্রচুর অর্থ উপার্জন করতে পারবে যার ফলে তারা স্বাচ্ছন্দে বাস করতে পারবে। এই নাম যে মানুষদের আছে তারা হয়তো কোনো কর্পোরেট দপ্তরে নিজেদের কর্মক্ষেত্র তৈরী করতে পারে এবং এখানে হয়তো তারা যথেষ্ট সাফল্য অর্জন করবে। তারা হয়তো শিক্ষকতার কাজেও যোগ দিতে পারে এবং এই পদেও হয়তো তারা তাদের আকাঙ্খিত সাফল্য পাবে। এই মানুষদের সাধারণত জীবনে একটা প্রধান লক্ষ্য থাকবে তবে তাদের উচিত নিজেদের উচ্চাকাঙ্খা ও দৃঢ়চরিত্র দিয়ে সেই লক্ষ্যে পৌঁছনো। তাদের মধ্যে সাধারণত অতিশয় বুদ্ধিমত্তার পরিচয় পাওয়া যায় এবং তার ফলে তারা হয়তো অন্যদের থেকে অনেকটাই আলাদা হবে। তারা হয়তো চাইবে যে সবাই যেন সব সময় তাদের প্রতি মনোযোগ দিক। তারা হয়তো নিজেদের ব্যাপারে অন্যদের খুব ভালোভাবেই অবগত করাতে পারবে। এই নামের প্রভাবে এসে ব্যক্তিরা হয়তো অত্যন্ত চতুর হয়ে যাবে এবং তার ফলে তারা হয়তো অর্থ উপার্জন করার অনেক রাস্তা খুঁজে বার করতে পারবে। তারা হয়তো জাতীয় রাজনীতির উচ্চ স্তরের মুখ্য অধিকর্তাদের মধ্যে একজন হয়ে উঠতে পারবে। এই ভাবে তারা হয়তো অনেকের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারবে যার ফলে তারা হয়তো নিজেদের জন্য এক দল লোকের ব্যবস্থা করে নিতে পারবে যারা সব সময় তাদের পাশে থাকবে। যখনই তারা অর্থ বা খ্যাতি অর্জনের জন্য অগ্রসর হবে তখনই তারা হয়তো এটাও মাথায় রাখবে যে তাদের কাজের জন্য যেন অন্য কারোর ক্ষতি না হয়।