নাম পুণ্যচরিত্রয কীর্তন, Punyacharitraya keertana এর অর্থ জানুন বাংলায়

 

নাম > পুণ্যচরিত্রয কীর্তন
Advertisement


নাম : পুণ্যচরিত্রয কীর্তন, Punyacharitraya keertana
লিঙ্গ : ছেলে
জাতি : Bengali, Gujarati, Hindi, Hindu, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu
পুণ্যচরিত্রয কীর্তন, Punyacharitraya keertana অর্থ: তাঁর কৈশোরে গীত করা স্তবগানের বিষয়
প্রকার: কোনো অনুরূপ নাম নেই
সংখ্যা : 4
রাশি : সিংহ রাশি
নক্ষত্র : হস্ত
Read this page in English..

পুণ্যচরিত্রয কীর্তন, Punyacharitraya keertana এর অর্থ
চন্দ্র ভিত্তিক বৈদিক জ্যোতিষবিদ্যা অনুসারে যে মানুষটির নাম পুণ্যচরিত্রয কীর্তন, Punyacharitraya keertana হবে সেই মানুষটি সাধারণত দার্শনিক চিন্তাভাবনায় নিপুন হবে। এই জাতকদের মধ্যে সাধারণত নিজেদের নেওয়া সিদ্ধান্তের ওপর অশেষ ভরসা ও বিশ্বাস দেখা যায়। এই মানুষেরা হয়তো খুব সহজেই কোনো দুর্ঘটনায় জড়িয়ে পড়তে পারে। এই আশংকার দরুন তাদের হয়তো সব সময় রাস্তায় খুব সাবধানে চলাফেরা করতে হতে পারে। সাধারণত এদের দেখলে মনে হয় যে এদের মধ্যে অশেষ শক্তি আছে। কর্মশক্তি এবং উৎসাহ দুইই হয়তো এদের মধ্যে খুব বেশি মাত্রায় দেখা যেতে পারে। এই নামের মানুষেরা কখনো কখনো একটি আদর্শ মানবের মতো ব্যবহার করে। এই জাতকদের মধ্যে রাজনৈতিক ক্ষমতা ধারণ করার মতো সঠিক প্রতিভা হয়তো দেখা যেতে পারে। এরা হয়তো জ্ঞান এবং শিক্ষা অর্জন করতে খুবই পছন্দ করবে। স্নাতকোত্তর উপাধি অর্জন করার জন্য হয়তো এদের বিদেশে পারি দিতে হবে। এই ব্যক্তিরা হয়তো সৃজনশৈলীর কাজে খুবই নিপুন হবে এবং এই কাজের মধ্যে দিয়ে হয়তো তারা স্বীকৃতি লাভ করবে। সাধারণ মানুষেরা হয়তো তাদের সৃজনশীল প্রতিভার জন্য তাদের প্রশংসা করবে। প অক্ষর দিয়ে যে পুরুষ বা নারীর নাম শুরু হয় তারা সাধারণত অপ্রতিরুদ্ধ হয় এবং তাদের বাগে আনার ক্ষমতা হয়তো কারোর মধ্যে থাকবে না। এই নামের প্রভাবে যে মানুষেরা থাকে তারা হয়তো অন্য সকলের সামনে খুবই মিষ্টভাষী হয়। তাদের এরম সুচারু ভাবে বাক্য বিনিময়ের সাহায্যে সাধারণত তারা বাকি সকলের স্নেহের পাত্র বা পাত্রী হয়ে উঠতে পারে। অবশেষে এটাও বলা যেতে পারে যে তারা হয়তো তাদের কাছের মানুষদের কাছ থেকে দুর্মূল্য উপহার আশা করে।

Advertisement


পুণ্যচরিত্রয কীর্তন, Punyacharitraya keertana এর অভিব্যাক্তি সংখ্যা 4 বৈদিক জ্যোতিষ বা সংখ্যাতত্ত্বের অনেক গুরুত্ব রয়েছে।
বৈদিক জ্যোতিষবিদ্যা অনুযায়ী যে মানুষদের নাম পুণ্যচরিত্রয কীর্তন, Punyacharitraya keertana হবে সেই মানুষেরা সাধারণত তাদের কাজের প্রতি নিষ্ঠাবাণ হবে এবং হয়তো তাদের কর্মক্ষেত্রের সাথে জীবনের আর সব ক্ষেত্রে একটি স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে পারবে। তাদের কর্ম জীবনের প্রতি নিষ্ঠার কারণে তারা হয়তো তাদের যে পেশাটি সব থেকে ভালো মানাবে সেইটা খুঁজে বার করতে পারবে। তারা হয়তো তাদের কর্ম জগতে নাম খ্যাতি ও অর্থ এই সবই লাভ করতে পারবে। সাধারণত তাদের বুদ্ধির জোরে তারা হয়তো তাদের কর্মক্ষেত্রে আরো অনেক বেশি সাফল্য অর্জন করতে পারবে। তবে তাদের সাধারণত এই উপদেশ দেওয়া হয় যে তারা যেন তাদের ভবিষ্যতের জন্য কিছুটা টাকা সঞ্চয় করে রাখে। তাদের হয়তো তাদের জীবনের কিছু অপ্রয়োজনীয় খরচ কমিয়ে ফেলা উচিত। এটা হয়তো তাদের খারাপ সময়ে তাদের খুবই কাজে দেবে। একজন মানুষ হিসেবে তারা হয়তো খুব বেশি রকম ভাবে একজন আবেগপ্রবণ মানুষ হয়ে উঠবে। তারা হয়তো প্রেমের সম্বন্ধে জড়িয়ে পরবে। তারা হয়তো নিজেদের মর্জির মালিক হবে। তাদের যা ইচ্ছে করে তারা সাধারণত সেটাই করে। তারা হয়তো খুবই পারিবারিক প্রকৃতির হয়। তবে কখনো কখনো তাদের পরিবারের সদস্যরা হয়তো বিনা কারণে তাদের আঘাত করে ফেলবে। এই কারণে হয়তো তারা খুবই গম্ভীর হয়ে উঠবে। আর তারা হয়তো নিজেদের পরিবারের থেকে আলাদা করে দেবে। তাদের আবেগজনিত সম্পর্কগুলি হয়তো তাদের কর্ম জীবনের ক্ষতি করবে। সুতরাং তাদের হয়তো নিজেদের সব সিদ্ধান্ত তাদের হৃদয় থেকে না নিয়ে মস্তিস্ক থেকে নিতে হবে। তারা হয়তো সাজপোশাক বা সুন্দর চেহারা নিয়ে খুব একটা মাথা ঘামাবে না। তবে তারা মন থেকে খাঁটি হবে। তারা সাধারণত কৌতূহলী প্রকৃতির হবে। তারা হয়তো ব্যবসার ক্ষেত্রেও সৌভাগ্যশালী হবে। এখান থেকে হয়তো তারা অর্থ ও খ্যাতি অর্জন করতে পারবে।
.
যে মানুষদের নাম পুণ্যচরিত্রয কীর্তন, Punyacharitraya keertana হয় সেই জাতকেরা সাধারণত খুবই বলিষ্ঠ হয়। তারা হয়তো রোজকার একঘেয়েমির জীবনে বিষন্ন হয়ে উঠবে। তাদের মধুর স্বভাব ও আকর্ষণীয় ব্যক্তিত্বের জন্য সব মানুষেরাই সাধারণত তাদের ভালোবাসবে। কোনো সময়ে যদি তাদের সাধারণ জীবনযাপন আটকে যায় তাহলে হয়তো তা তাদের মধ্যে ঘৃণার ভাব সৃষ্টি করবে। সাধারণত তাদের জীবনে সব সময়ই তাদের নতুনত্ব জিনিসপত্র লাগবে। সুতরাং এই মানুষদের জন্য সব থেকে ভালো পেশা হয়তো হবে গবেষণা। তবে তারা সাধারণত স্বাধীন ভাবে কাজ করতে পছন্দ করে এবং কোনো রকমের চাপ হয়তো তাদের একদমই পছন্দ হবে না। এই মানুষেরা সাধারণত জন্মগত ভাবেই বাস্তববুদ্ধি সম্পন্ন। এরা হয়তো খুবই বিনীত ও নম্র স্বভাবের মানুষ। সাধারণত তাদের শান্ত স্বভাবের জন্য তারা হয়তো বিপদের সময়ও মাথা ঠান্ডা রেখে কাজ করতে পারে। পুণ্যচরিত্রয কীর্তন, Punyacharitraya keertana নামক ব্যক্তিরা হয়তো কোনো বাহ্যিক বিষয় নিয়ে উতলা হয়ে উঠবে না। এই নামের জাতকদের ওপর সাধারণত চন্দ্র ও বুধের প্রভাব থাকে আর তার জন্যই হয়তো তারা খুবই বুদ্ধিদীপ্ত ও প্রখর হয়। কোনো বিপদের সময় এই মানুষেরা সাধারণত তাদের উপস্থিত বুদ্ধি দিয়ে আর অন্যদের ভালো উপদেশ দিয়ে সেই সমস্যাটির সমাধান বার করার চেষ্টা করে। তারা হয়তো বিশ্বাসী হবে এবং যে কোনো গোপন তথ্য তাদের নিজেদের মধ্যেই রাখতে সক্ষম হবে। সুতরাং অন্যেরা তাদের গোপনীয় তথ্য সাধারণত খুব নিশ্চিন্তেই এদের সাথে ভাগ করে নিতে পারবে। অন্যদের নিয়ে পরচর্চা করা কে এরা হয়তো খুবই খারাপ চোখে দেখবে। তারা সাধারণত নিজেদের পেশায় নিজেদের হাতের ওপর বেশি ভরসা করবে এবং শিল্পী বা লেখক বা চিত্রকর বা এরম অন্য কোনো পেশার সাথে যুক্ত হবে।

নাম পুণ্যচরিত্রয কীর্তন, Punyacharitraya keertana বা (কোনো অনুরূপ নাম নেই) মানে তাঁর কৈশোরে গীত করা স্তবগানের বিষয়. এই নাম 49 সংখ্যার অন্তর্গত
যে মানুষদের নাম পুণ্যচরিত্রয কীর্তন, Punyacharitraya keertana হয় সেই মানুষেরা সাধারণত অন্যদের থেকে বেশি অন্তর্দৃষ্টিপূর্ণ হয় এবং তার ফলে হয়তো তারা কোনো পরিস্থিতি বা ব্যক্তির ব্যাপারে বেশি বুঝতে পারে। তাদের এই বিশেষ গুণের জন্যই হয়তো এই জাতকদের ভবিষ্যৎ সম্মৃদ্ধশালী হয়ে গড়ে উঠতে পারে। এই ব্যক্তিরা সাধারণত খুবই ভালো মনের মানুষ হয় এবং এরা হয়তো সব সময় হাসিমুখে অন্যদের সাহায্য করার জন্য প্রস্তুত থাকবে। তবে অন্যদের থেকে সাহায্য নেওয়ার বেপারে তারা খুবই সচেতন থাকে সাধারণত এবং সচরাচর হয়তো কারোর থেকে সাহায্য নিতে চাইবে না। যদি তাদের আবেগ ও উত্তেজনা সীমা ছাড়িয়ে যায় তাহলে হয়তো তারা অসম্ভব রকম রেগে যেতে পারে কিন্তু সচরাচর তারা খুব একটা রাগ করে না সাধারণত। সমাজের সমস্ত অন্যায় ও অর্থহীনতার মধ্যেই হয়তো তারা তাদের সুবুদ্ধির জোরে অনেক দূর এগিয়ে যেতে পারবে। এই মানুষেরা সাধারণত সমাজের কাছ থেকে অনেকটা সম্মান পাবে এবং হয়তো সমাজে তাদের সম্মান ও মর্যাদার প্রতীক হিসেবে জানা যাবে। এই নামের জন্য এই জাতকেরা হয়তো তাদের জীবনে সম্মৃদ্ধশালী হয়ে উঠবে। এটা হয়তো মাঝে মাঝেই দেখা যাবে যে এই মানুষেরা হয়তো তাদের আচার আচরণে একটু বেশিই সোজাসাপটা। তাদের করা কাজের দায়িত্ব তারা সাধারণত সব সময় বহন করতে চাইবে। তারা কোনো ভুল করে থাকলে সেই ভুল স্বীকার করে নিতে তারা হয়তো কখনোই পিছপা হবে না। সাধারণত তাদের জীবনে অনেক পরিবর্তন আসার সম্ভাবনা থাকে এবং তাদের হয়তো এই পরিবর্তনগুলোর সাথে মানিয়ে নিয়ে চলতে হবে। তবে এতে সাধারণত সেরম চিন্তার কোনো কারণ থাকবে না যেহেতু এই পরিবর্তনগুলি হয়তো সব সময়ই শান্তিমূলক হবে।





Advertisement


নামের অর্থ জানুন

নামের অর্থ

Advertisement

নাম খুজুন

নাম খুজুন




জর্ম তারিখ অনুযায়ী নাম সার্চ







Advertisement

Advertisement