নাম : নাবিনচংদ্র, Navinchandra
লিঙ্গ : ছেলে
জাতি : Bengali, Hindu, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu
নাবিনচংদ্র, Navinchandra অর্থ: নাভেন্দুর মতোই
প্রকার: কোনো অনুরূপ নাম নেই
সংখ্যা : 3
রাশি : তুলা রাশি
নক্ষত্র : আদ্রা
Read this page in English..
|
অনুরূপ নাম নাম: নিহার, Neehar, জাতি: Bengali, Hindu, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: নীলাভ, Neelabh, জাতি: Bengali, Hindu, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: নীলাজ, Neelaj, জাতি: Bengali, Hindu, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: নীলমণি, Neelamani, জাতি: Bengali, Hindu, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: নীলাম্বুজ, Neelambuj, জাতি: Bengali, Hindu, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boy |
চন্দ্র ভিত্তিক বৈদিক জ্যোতিষবিদ্যা অনুযায়ী যে মানুষের নাম নাবিনচংদ্র, Navinchandra হয় তারা সাধারণত প্রবল ভাবে সক্রিয় হয় এবং তারা হয়তো নিজেদের কাজের মধ্যে ব্যস্ত রাখতে চায় আর হয়তো একটার পর একটা কাজ করে যেতে চায়। তাদের মধ্যে সব সময়ই হয়তো কর্মশক্তি টইটুম্বর হয়ে ভর্তি হয়ে থাকে এবং এই শক্তির সাহায্যে তারা হয়তো তাদের জীবনে উন্নতির চূড়ায় পৌঁছতে পারবে। সাধারণত তাদের মতে জীবন নির্ধারণের জন্য তাদের সঠিক শিক্ষার খুবই প্রয়োজন। এই মানুষগুলির মধ্যে হয়তো অনেক ভালো লাগার মতো গুন্ দেখা যাবে। এই নামের জাতকদের মধ্যে সাধারণত খাবারদাবার বা সাজপোশাকের মতো যাবতীয় দৈনিক ক্রিয়ার মধ্যে এক প্রকারের সামঞ্জস্য বজায় রাখতে দেখা যাবে। এই সব ব্যাপারে হয়তো এরা কখনোই নিজেদের সীমা লঙ্ঘন করবে না। বাকি সব ব্যাপারেও এই ব্যক্তিরা সাধারণত নিজেদের ধীরস্থির পক্ষপাতীত্বহীন এবং নিরপেক্ষ হিসেবে প্রদর্শন করতে পছন্দ করবে। আবার নিজেদের নামের প্রভাবে এই ব্যক্তিরা হয়তো মাঝে মধ্যেও কোনো তুচ্ছ ব্যাপার নিয়ে বেশি মাথা ঘামিয়ে ফেলবে আর উল্টোপাল্টা কথা বলে ফেলবে। এই নামের মধ্যে জাতকদের আরো আধ্যাত্মিক করে তোলার একটি প্রবণতা আছে। এই মানুষদের আবার চমকপ্রদ গাড়ির প্রতি হয়তো একটি বিশেষ আকর্ষণ থাকবে। এদের শিল্পকর্ম এবং বুদ্ধির প্রভাবে এরা হয়তো খুব সহজেই নতুন কোনো জিনিস নির্মাণ করে নিতে পারবে। এরম ধরে নেওয়া যেতে পারে যে তারা হয়তো তাদের জীবনে কোনো গন্যমান্য ব্যক্তির সংস্পর্শে আসবে যারা হয়তো তাদের জীবনে অতুলনীয় সাফল্য অর্জন করতে সাহায্য করবে। তাদের সৃজনশীল ক্ষমতার সাহায্যে হয়তো তারা চলচিত্র পর্যন্ত বানিয়ে ফেলতে পারবে। এই মানুষদের আচরণে সাধারণত একটি স্বাভাবিক মাধুর্য দেখা যায় যা কিনা তাদের জীবনে সফল হতে খুবই কার্যকরী হয়। এই গুণটির সাহায্যে হয়তো তারা সব সমস্যার সমাধান করতে পারবে।
Advertisement
নাবিনচংদ্র, Navinchandra এর অভিব্যাক্তি সংখ্যা
1 বৈদিক জ্যোতিষ বা সংখ্যাতত্ত্বের অনেক গুরুত্ব রয়েছে।
ভারতীয় জ্যোতিষবিদ্যা অনুসারে যে মানুষদের নাম নাবিনচংদ্র, Navinchandra হয় সেই মানুষেরা সাধারণত তাদের কর্ম জীবনে খুবই উচ্চাকাঙ্খী হয় এবং তাদের লক্ষ্যের প্রতি হয়তো খুবই দৃঢ়প্রতিজ্ঞ হয়। তারা সাধারণত খুবই সাহসী মনের মানুষ হয়। তারা হয়তো তাদের নিজেদের জীবন নিজেদের মতন করে বাঁচতে পছন্দ করবে। তারা হয়তো সব সময় তাদের জীবনে স্বাধীনতার সন্ধান করে বেড়াবে। তারা সাধারণত নেতৃত্ব করতে পছন্দ করে এবং নিজেদের গুণে হয়তো মানুষদের যে কোনো দিকে চালিত করতে পারবে। একজন নেতা হিসাবে তারা হয়তো অনেক খ্যাতি ও সাফল্য অর্জন করতে পারবে তাদের জীবনে। তারা সাধারণত জীবনে ঝুঁকি নিতে পছন্দ করবে এবং তাদের স্বপ্নকে বাস্তবায়িত করার জন্য তারা হয়তো যে কোনো কিছু করতে পারে। তারা হয়তো তাদের স্বপ্ন ও লক্ষ্যের প্রতি খুবই স্থির থাকবে। তবে সাথে সাথে তারা সাধারণত মানুষ হিসেবেও খুবই খাঁটি হবে। আবার অন্য দিক দিয়ে দেখতে গেলে তারা সাধারণত খুবই সৃজনশীল ব্যক্তিত্ব হবে। তাদের এই সব গুণের জন্য হয়তো তারা একটু আত্মকেন্দ্রিক হয়ে পরবে। তারা হয়তো আঁকা বা কাব্য রচনা করা বা গান গাওয়া এই রকম কোনো সৃজনশীল কাজকর্ম করে নিজেদের সময় কাটাতে চাইবে। এক কোথায় বলতে গেলে তারা হয়তো কাজ সর্বস্য মানুষ হবে। কখনো কখনো হয়তো তারা কিছু আকস্মিক সিদ্ধান্ত নেবে যা হয়তো তাদের চারপাশের মানুষদের জন্য ক্ষতিকারক হবে। তবে তারা সাধারণত মন থেকে সদয় ও খাঁটি মানুষ হয়। তারা সাধারণত ভবিষ্যৎদর্শী হয়। তারা হয়তো ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় করবে। তারা সাধারণত সুরক্ষিত জীবনযাপন করতে চাইবে। সুতরাং তারা হয়তো অপ্রয়োজনীয় অর্থব্যয় করবে না।
.
যে জাতকদের নাম নাবিনচংদ্র, Navinchandra হয় সেই জাতকেরা সাধারণত জন্ম থেকেই সব বিষয়ে পরিকল্পনা করতে থাকে। তারা হয়তো আগে থেকেই সব বিষয়ে পরিকল্পনা করে তা প্রস্তুত করে রাখে এবং সাধারণত শুধু তখনি এগোয় যখন সঠিক সময় হয়। এই মানুষেরা হয়তো অসাধারণ ব্যক্তিত্বের মানুষ হয়। এই মানুষেরা হয়তো ঝুঁকি নিতে ভালোবাসবে আর হয়তো জন্মগত ভাবেই দুঃসাহসিক হবে। তারা সাধারণত দৃঢ় প্রকৃতির ব্যক্তিত্ব হবে। মানুষ হিসেবে তারা হয়তো ধীরস্থির ও শান্ত স্বভাবের হবে যতক্ষণ সব কিছু ঠিকঠাক ভাবে চলবে। তা ছাড়া কোনো গন্ডগোলের আভাস পেলেই সাধারণত তারা বিরোধী আচরণ করবে। সেই মুহূর্তে তাদের ক্ষান্ত করা হয়তো খুব পরিশ্রমের কাজ হয়ে দাঁড়াবে। যে জাতকদের নাম নাবিনচংদ্র, Navinchandra হয় তারা সাধারণত ঝুঁকি নিতে কখনো ভয় পায় না। এই মানুষদের বিচক্ষণতা হয়তো তাদের সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ গুণ হবে। স্বভাবতই এই মানুষেরা সাধারণত ঠান্ডা স্বভাবের হয় কিন্তু যদি তারা তাদের বাসনার অধীনে চলে যায় তাহলে হয়তো তারা অপকর্মা ও লোভী হয়ে ওঠে। তারা সাধারণত খুব সহজেই অন্য মানুষদের বিভ্রান্ত করতে পারবে। তারা হয়তো দোমনা ও চঞ্চল মস্তিষ্কের মানুষ হবে। যাই হোক না কেন তারা তাদের ভবিষ্যতের জন্য সাধারণত মহৎ স্বপ্ন দেখবে। এই মানুষেরা হয়তো সব সময়েই কোনো না কোনো দোলাচলে থাকবে। তারা খারাপ আর ভালো কাজের মধ্যে সাধারণত দ্বন্দে থাকবে। এই নামের মানুষেরা হয়তো তাদের মনের এই দুটি সম্পূর্ণ বিপরীত পরিস্থিতির মধ্যে খুব কম সময়ের মধ্যে স্থানান্তরিত হবে। সাধারণত এখন তারা শান্ত ও স্থির স্বভাবের হলে পরক্ষনেই হয়তো তারা বিশাল রকম রেগে যাবে।
নাম
নাবিনচংদ্র, Navinchandra বা (
কোনো অনুরূপ নাম নেই) মানে
নাভেন্দুর মতোই. এই নাম
39 সংখ্যার অন্তর্গত
যে মানুষদের নাম নাবিনচংদ্র, Navinchandra হয় সেই মানুষেরা হয়তো তাদের কর্ম জীবনে খুবই সৌভাগ্যশালী হয় এবং তার জন্য তারা অনেক দূর এগোতে পারে। বিশেষত বাহ্যিক সাফল্যের দিক থেকে এই মানুষদের ভাগ্য হয়তো খুবই সুপ্রসন্ন হবে এবং তারা হয়তো অনেক স্বাচ্ছন্দে বাস করতে পারবে। সুতরাং তারা হয়তো তাদের ভবিষ্যৎ জীবনে আর্থিকভাবে সুরক্ষিত থাকতে পারবে। যে মানুষেরা এই নাম নিয়ে জন্মগ্রহণ করে তারা হয়তো কখনো কোনো খারাপ সঙ্গে পরবে না বরং এই নামের প্রভাবে তারা হয়তো সারা জীবনে শুধু সৌভাগ্যই পাবে। কর্মক্ষেত্রের দিক থেকে দেখতে গেলে এই মানুষেরা হয়তো আঁকা বা অন্য কোনো ধরণের শিল্পকলা বেছে নেবে যার সুবাদে তারা হয়তো সাফল্যের শিখরে পৌঁছতে পারবে। তারা হয়তো শিক্ষকতার জগৎকেও নিজেদের কর্মক্ষেত্র বানাতে পারে এবং অধ্যাপকের কাজও করতে পারে। তবে তাদের অভিপ্রেত লক্ষ্যে পৌঁছনোর জন্য এই জাতকদের হয়তো তাদের নিজেদের কর্ম জীবনের লক্ষ্যে স্থির ও সংগঠিত থাকতে হবে। এইভাবেই হয়তো এই জাতকেরা তাদের জীবনে তাদের যোগ্য সম্মান অর্জন করতে পারবে। এই জাতকেরা হয়তো তাদের পিতামাতাদের প্রতি খুবই কর্তব্যপরায়ণ হবে এবং তাদের সব সময় খেয়াল রাখবে। কখনো কখনো হয়তো এই জাতকেরা খুবই বিরক্তিকর হয়ে উঠবে অন্যদের কাছে। আর তারা হয়তো একা থাকলেই ভালো থাকবে। জীবনের কিছু সময় অতিক্রম হওয়ার পর হয়তো এই পুরুষ ও মহিলারা বুঝতে পারবে যে তারা খোলা আকাশের নিচে প্রকৃতির মাঝখানে থাকলেই সব থেকে ভালো থাকবে। তারা হয়তো নিজেরা নিজেদের খুশি রাখার জন্য কোনো পদ্ধতি নিজেরাই খুঁজে বার করবে। কোনো বাহ্যিক জিনিস হয়তো তাদের হতাশ বা বিরক্ত করতে পারবে না।