অনুরূপ নাম নাম: নওশাবা, Naushabah, জাতি: Indian, Muslim, Bengali, লিঙ্গ: girlনাম: নওশীন, Nausheen, জাতি: Indian, Muslim, Bengali, লিঙ্গ: girlনাম: নওশিন, Naushin, জাতি: Indian, Muslim, Bengali, লিঙ্গ: girlনাম: নাভা, Nava, জাতি: Indian, Muslim, Bengali, লিঙ্গ: girlনাম: নাভেদ, Naveda, জাতি: Indian, Muslim, Bengali, লিঙ্গ: girl |
চন্দ্র ভিত্তিক বৈদিক জ্যোতিষবিদ্যা অনুযায়ী যে মানুষের নাম নওশাবা, Naushaba হয় তারা সাধারণত প্রবল ভাবে সক্রিয় হয় এবং তারা হয়তো নিজেদের কাজের মধ্যে ব্যস্ত রাখতে চায় আর হয়তো একটার পর একটা কাজ করে যেতে চায়। তাদের মধ্যে সব সময়ই হয়তো কর্মশক্তি টইটুম্বর হয়ে ভর্তি হয়ে থাকে এবং এই শক্তির সাহায্যে তারা হয়তো তাদের জীবনে উন্নতির চূড়ায় পৌঁছতে পারবে। সাধারণত তাদের মতে জীবন নির্ধারণের জন্য তাদের সঠিক শিক্ষার খুবই প্রয়োজন। এই মানুষগুলির মধ্যে হয়তো অনেক ভালো লাগার মতো গুন্ দেখা যাবে। এই নামের জাতকদের মধ্যে সাধারণত খাবারদাবার বা সাজপোশাকের মতো যাবতীয় দৈনিক ক্রিয়ার মধ্যে এক প্রকারের সামঞ্জস্য বজায় রাখতে দেখা যাবে। এই সব ব্যাপারে হয়তো এরা কখনোই নিজেদের সীমা লঙ্ঘন করবে না। বাকি সব ব্যাপারেও এই ব্যক্তিরা সাধারণত নিজেদের ধীরস্থির পক্ষপাতীত্বহীন এবং নিরপেক্ষ হিসেবে প্রদর্শন করতে পছন্দ করবে। আবার নিজেদের নামের প্রভাবে এই ব্যক্তিরা হয়তো মাঝে মধ্যেও কোনো তুচ্ছ ব্যাপার নিয়ে বেশি মাথা ঘামিয়ে ফেলবে আর উল্টোপাল্টা কথা বলে ফেলবে। এই নামের মধ্যে জাতকদের আরো আধ্যাত্মিক করে তোলার একটি প্রবণতা আছে। এই মানুষদের আবার চমকপ্রদ গাড়ির প্রতি হয়তো একটি বিশেষ আকর্ষণ থাকবে। এদের শিল্পকর্ম এবং বুদ্ধির প্রভাবে এরা হয়তো খুব সহজেই নতুন কোনো জিনিস নির্মাণ করে নিতে পারবে। এরম ধরে নেওয়া যেতে পারে যে তারা হয়তো তাদের জীবনে কোনো গন্যমান্য ব্যক্তির সংস্পর্শে আসবে যারা হয়তো তাদের জীবনে অতুলনীয় সাফল্য অর্জন করতে সাহায্য করবে। তাদের সৃজনশীল ক্ষমতার সাহায্যে হয়তো তারা চলচিত্র পর্যন্ত বানিয়ে ফেলতে পারবে। এই মানুষদের আচরণে সাধারণত একটি স্বাভাবিক মাধুর্য দেখা যায় যা কিনা তাদের জীবনে সফল হতে খুবই কার্যকরী হয়। এই গুণটির সাহায্যে হয়তো তারা সব সমস্যার সমাধান করতে পারবে।
Advertisement
নওশাবা, Naushaba এর অভিব্যাক্তি সংখ্যা
4 বৈদিক জ্যোতিষ বা সংখ্যাতত্ত্বের অনেক গুরুত্ব রয়েছে।
বৈদিক জ্যোতিষবিদ্যা অনুযায়ী যে মানুষদের নাম নওশাবা, Naushaba হবে সেই মানুষেরা সাধারণত তাদের কাজের প্রতি নিষ্ঠাবাণ হবে এবং হয়তো তাদের কর্মক্ষেত্রের সাথে জীবনের আর সব ক্ষেত্রে একটি স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে পারবে। তাদের কর্ম জীবনের প্রতি নিষ্ঠার কারণে তারা হয়তো তাদের যে পেশাটি সব থেকে ভালো মানাবে সেইটা খুঁজে বার করতে পারবে। তারা হয়তো তাদের কর্ম জগতে নাম খ্যাতি ও অর্থ এই সবই লাভ করতে পারবে। সাধারণত তাদের বুদ্ধির জোরে তারা হয়তো তাদের কর্মক্ষেত্রে আরো অনেক বেশি সাফল্য অর্জন করতে পারবে। তবে তাদের সাধারণত এই উপদেশ দেওয়া হয় যে তারা যেন তাদের ভবিষ্যতের জন্য কিছুটা টাকা সঞ্চয় করে রাখে। তাদের হয়তো তাদের জীবনের কিছু অপ্রয়োজনীয় খরচ কমিয়ে ফেলা উচিত। এটা হয়তো তাদের খারাপ সময়ে তাদের খুবই কাজে দেবে। একজন মানুষ হিসেবে তারা হয়তো খুব বেশি রকম ভাবে একজন আবেগপ্রবণ মানুষ হয়ে উঠবে। তারা হয়তো প্রেমের সম্বন্ধে জড়িয়ে পরবে। তারা হয়তো নিজেদের মর্জির মালিক হবে। তাদের যা ইচ্ছে করে তারা সাধারণত সেটাই করে। তারা হয়তো খুবই পারিবারিক প্রকৃতির হয়। তবে কখনো কখনো তাদের পরিবারের সদস্যরা হয়তো বিনা কারণে তাদের আঘাত করে ফেলবে। এই কারণে হয়তো তারা খুবই গম্ভীর হয়ে উঠবে। আর তারা হয়তো নিজেদের পরিবারের থেকে আলাদা করে দেবে। তাদের আবেগজনিত সম্পর্কগুলি হয়তো তাদের কর্ম জীবনের ক্ষতি করবে। সুতরাং তাদের হয়তো নিজেদের সব সিদ্ধান্ত তাদের হৃদয় থেকে না নিয়ে মস্তিস্ক থেকে নিতে হবে। তারা হয়তো সাজপোশাক বা সুন্দর চেহারা নিয়ে খুব একটা মাথা ঘামাবে না। তবে তারা মন থেকে খাঁটি হবে। তারা সাধারণত কৌতূহলী প্রকৃতির হবে। তারা হয়তো ব্যবসার ক্ষেত্রেও সৌভাগ্যশালী হবে। এখান থেকে হয়তো তারা অর্থ ও খ্যাতি অর্জন করতে পারবে।
.
যে জাতকদের নাম নওশাবা, Naushaba হয় সেই জাতকেরা সাধারণত জন্ম থেকেই সব বিষয়ে পরিকল্পনা করতে থাকে। তারা হয়তো আগে থেকেই সব বিষয়ে পরিকল্পনা করে তা প্রস্তুত করে রাখে এবং সাধারণত শুধু তখনি এগোয় যখন সঠিক সময় হয়। এই মানুষেরা হয়তো অসাধারণ ব্যক্তিত্বের মানুষ হয়। এই মানুষেরা হয়তো ঝুঁকি নিতে ভালোবাসবে আর হয়তো জন্মগত ভাবেই দুঃসাহসিক হবে। তারা সাধারণত দৃঢ় প্রকৃতির ব্যক্তিত্ব হবে। মানুষ হিসেবে তারা হয়তো ধীরস্থির ও শান্ত স্বভাবের হবে যতক্ষণ সব কিছু ঠিকঠাক ভাবে চলবে। তা ছাড়া কোনো গন্ডগোলের আভাস পেলেই সাধারণত তারা বিরোধী আচরণ করবে। সেই মুহূর্তে তাদের ক্ষান্ত করা হয়তো খুব পরিশ্রমের কাজ হয়ে দাঁড়াবে। যে জাতকদের নাম নওশাবা, Naushaba হয় তারা সাধারণত ঝুঁকি নিতে কখনো ভয় পায় না। এই মানুষদের বিচক্ষণতা হয়তো তাদের সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ গুণ হবে। স্বভাবতই এই মানুষেরা সাধারণত ঠান্ডা স্বভাবের হয় কিন্তু যদি তারা তাদের বাসনার অধীনে চলে যায় তাহলে হয়তো তারা অপকর্মা ও লোভী হয়ে ওঠে। তারা সাধারণত খুব সহজেই অন্য মানুষদের বিভ্রান্ত করতে পারবে। তারা হয়তো দোমনা ও চঞ্চল মস্তিষ্কের মানুষ হবে। যাই হোক না কেন তারা তাদের ভবিষ্যতের জন্য সাধারণত মহৎ স্বপ্ন দেখবে। এই মানুষেরা হয়তো সব সময়েই কোনো না কোনো দোলাচলে থাকবে। তারা খারাপ আর ভালো কাজের মধ্যে সাধারণত দ্বন্দে থাকবে। এই নামের মানুষেরা হয়তো তাদের মনের এই দুটি সম্পূর্ণ বিপরীত পরিস্থিতির মধ্যে খুব কম সময়ের মধ্যে স্থানান্তরিত হবে। সাধারণত এখন তারা শান্ত ও স্থির স্বভাবের হলে পরক্ষনেই হয়তো তারা বিশাল রকম রেগে যাবে।
নাম
নওশাবা, Naushaba বা (
কোনো অনুরূপ নাম নেই) মানে
এলিক্সির, জীবনের জল. এই নাম
24 সংখ্যার অন্তর্গত
যে মানুষটির নাম নওশাবা, Naushaba হবে সেই মানুষটি হয়তো ধর্ম ও আস্থার প্রতীক হবে যা তারা সারা জীবন ধরেই পালন করবে। সাধারণত তাদের এক মাত্র কাজ হবে কোনো কিছু যা তারা চাইছে তার ওপর ভরসা রাখা আর তারা দেখবে যে তারা যা চাইছে তাই হয়ে যাচ্ছে কোনো সমস্যা ছাড়াই। এই মানুষদের প্রধান আকর্ষণ হল যে তারা সাধারণত অন্যদের খুব ভালো করে বুঝতে পারে। তারা হয়তো খুব স্বাভাবিক ভাবেই অন্যদের সাথে যোগস্থাপন করতে পারবে এবং খুব সহজেই হয়তো তারা যা ভাবছে তা অন্যদের বুঝিয়ে দিতে পারবে। এই কারণেই হয়তো তারা তাদের কর্ম জীবনে অসীম সাফল্য লাভ করতে পারবে। এই নামের ধারকদের আত্মা সাধারণত খুবই শুদ্ধ হয়। এই নামের জাতকদের মন সাধারণত খুবই বড়ো হয় এবং তারা হয়তো গরিব মানুষদের কষ্ট তাদের অন্তর থেকে উপলব্ধি করতে পারবে। এই মানুষেরা হয়তো সমাজসেবা মূলক কাজে যোগদান করতে চাইবে এবং এই কারণে হয়তো প্তচূর অর্থ ব্যয় করবে। তারা হয়তো সব সময় তৈরী থাকবে অন্য কাউকে সাহায্য করার জন্য এবং সাধারণত সব সময় নিজেদের সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেবে। এই জাতকেরা হয়তো নিজেদের মধ্যে আধ্যাত্মিক বিষয়গুলির সাথে যোগসূত্র স্থাপন করতে সফল হবে। এই নামের মানুষদের হয়তো যে কোনো আধ্যাত্মিক বিষয়ের প্রতি একটি বিশেষ টান থাকবে। তারা হয়তো তাদের বেশির ভাগ সময় ধ্যান করে কাটিয়ে দেবে। তারা হয়তো আদর্শবাদী হবে এবং সাধারণত নিজেদের আদর্শগুলোকে তুলে ধরতে চাইবে। তাদের আদর্শের পথে চলে তারা হয়তো একটি উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ নিজেদের জন্য গড়ে তুলতে পারবে। এই ব্যক্তিরা সাহিত্যচর্চা করতে সাধারণত খুবই ভালোবাসে। প্রধানত ইংরেজি সাহিত্য হয়তো তাদের খুবই পছন্দের বিষয় হবে। সুতরাং এই বিষয়ে নিজেদের কর্ম জীবন গড়ে তুললে তারা হয়তো সৌভাগ্যশালী হবে।