অনুরূপ নাম নাম: নামচেতন, Naamchetan, জাতি: Indian, Punjabi, Sikh, Bengali, লিঙ্গ: boyনাম: নামদর্শন, Naamdarshan, জাতি: Indian, Punjabi, Sikh, Bengali, লিঙ্গ: boyনাম: নামধির, Naamdheer, জাতি: Indian, Punjabi, Sikh, Bengali, লিঙ্গ: boyনাম: নামধিয়ান, Naamdhian, জাতি: Indian, Punjabi, Sikh, Bengali, লিঙ্গ: boyনাম: নামধুন, Naamdhun, জাতি: Indian, Punjabi, Sikh, Bengali, লিঙ্গ: boy |
চন্দ্র ভিত্তিক বৈদিক জ্যোতিষবিদ্যা অনুযায়ী যে মানুষের নাম নামচীট, Naamcheet হয় তারা সাধারণত প্রবল ভাবে সক্রিয় হয় এবং তারা হয়তো নিজেদের কাজের মধ্যে ব্যস্ত রাখতে চায় আর হয়তো একটার পর একটা কাজ করে যেতে চায়। তাদের মধ্যে সব সময়ই হয়তো কর্মশক্তি টইটুম্বর হয়ে ভর্তি হয়ে থাকে এবং এই শক্তির সাহায্যে তারা হয়তো তাদের জীবনে উন্নতির চূড়ায় পৌঁছতে পারবে। সাধারণত তাদের মতে জীবন নির্ধারণের জন্য তাদের সঠিক শিক্ষার খুবই প্রয়োজন। এই মানুষগুলির মধ্যে হয়তো অনেক ভালো লাগার মতো গুন্ দেখা যাবে। এই নামের জাতকদের মধ্যে সাধারণত খাবারদাবার বা সাজপোশাকের মতো যাবতীয় দৈনিক ক্রিয়ার মধ্যে এক প্রকারের সামঞ্জস্য বজায় রাখতে দেখা যাবে। এই সব ব্যাপারে হয়তো এরা কখনোই নিজেদের সীমা লঙ্ঘন করবে না। বাকি সব ব্যাপারেও এই ব্যক্তিরা সাধারণত নিজেদের ধীরস্থির পক্ষপাতীত্বহীন এবং নিরপেক্ষ হিসেবে প্রদর্শন করতে পছন্দ করবে। আবার নিজেদের নামের প্রভাবে এই ব্যক্তিরা হয়তো মাঝে মধ্যেও কোনো তুচ্ছ ব্যাপার নিয়ে বেশি মাথা ঘামিয়ে ফেলবে আর উল্টোপাল্টা কথা বলে ফেলবে। এই নামের মধ্যে জাতকদের আরো আধ্যাত্মিক করে তোলার একটি প্রবণতা আছে। এই মানুষদের আবার চমকপ্রদ গাড়ির প্রতি হয়তো একটি বিশেষ আকর্ষণ থাকবে। এদের শিল্পকর্ম এবং বুদ্ধির প্রভাবে এরা হয়তো খুব সহজেই নতুন কোনো জিনিস নির্মাণ করে নিতে পারবে। এরম ধরে নেওয়া যেতে পারে যে তারা হয়তো তাদের জীবনে কোনো গন্যমান্য ব্যক্তির সংস্পর্শে আসবে যারা হয়তো তাদের জীবনে অতুলনীয় সাফল্য অর্জন করতে সাহায্য করবে। তাদের সৃজনশীল ক্ষমতার সাহায্যে হয়তো তারা চলচিত্র পর্যন্ত বানিয়ে ফেলতে পারবে। এই মানুষদের আচরণে সাধারণত একটি স্বাভাবিক মাধুর্য দেখা যায় যা কিনা তাদের জীবনে সফল হতে খুবই কার্যকরী হয়। এই গুণটির সাহায্যে হয়তো তারা সব সমস্যার সমাধান করতে পারবে।
Advertisement
নামচীট, Naamcheet এর অভিব্যাক্তি সংখ্যা
7 বৈদিক জ্যোতিষ বা সংখ্যাতত্ত্বের অনেক গুরুত্ব রয়েছে।
ভারতীয় জ্যোতিষবিদ্যা থেকে বোঝা যায় যে যে মানুষদের নাম নামচীট, Naamcheet হয় সেই মানুষদের সাধারণত তাদের প্রতিবেশীরা খুবই পছন্দ করে। তাদের সমাজের মানুষেরা সাধারণত তাদের মিশুকে স্বভাবের জন্য তাদের সাথে কথা বলতে ভালোবাসে। তবে তারা হয়তো তাদের কর্ম জীবনে একই ধরণের ব্যক্তিত্ব বজায় রাখবে না। তারা হয়তো তাদের সহকর্মীদের সাথে খোলাখুলি ভাবে কথা বলতে পছন্দ করবে না। এর জন্য হয়তো তাদের কর্ম জীবনেরও ক্ষতি হতে পারে। তাদের এরম স্বভাবের জন্য কিছু লোক হয়তো ধরেই নেবে যে তারা আত্মকেন্দ্রিক। তবে তা হয়তো সত্যি হবে না। তারা হয়তো খুবই মিশুকে আর খোলা মনের মানুষ হবে। তাদের কর্মক্ষেত্রের সমস্যাগুলি হয়তো এই কারণেই হবে যে তারা হয়তো অন্যদের সাথে সংযোগ স্থাপন করতে ব্যর্থ হবে এবং তারা হয়তো তাদের কর্মক্ষেত্রে কোনো ভাবেই আত্মবিশ্বাসী হয়ে উঠতে পারবে না। তারা সাধারণত তাদের কর্ম জীবনের প্রতি অত্যন্ত দৃঢ়প্রতিজ্ঞ মনোভাব নিয়ে চলবে। তারা সাধারণত খুবই পরিশ্রমী ও দৃঢ় মনোভাব নিয়ে কাজ করবে এবং একই সাথে তারা হয়তো অবিচলিত থাকবে। তারা সাধারণত শান্তিপ্রিয় মানুষও হবে। নতুন বন্ধুদের সংস্পর্শে আসার সময় হয়তো তাদের সচেতন ও নির্বাচনশীল হতে হবে। তারা সাধারণত সমাজসেবী ও বিনীত প্রকৃতির মানুষ হবে। তারা সাধারণত গরীব ও দুস্থ মানুষদের নিঃস্বার্থভাবে সাহায্য করতে চাইবে। তারা সাধারণত ধীরেসুস্থে কাজ করতে পছন্দ করবে। তারা হয়তো সব সময় চেষ্টা করবে তাদের কাজ যেন নিখুঁতভাবে সম্পন্ন হয়। তারা হয়তো একটি স্বাচ্ছন্দের জীবনের থেকে শান্তির জীবনের সন্ধান বেশি করে করবে। তাদের কঠোর পরিশ্রমের জন্য হয়তো তাদের শরীর খারাপ করবে। তারা হয়তো কোনো দীর্ঘস্থায়ী অসুখে ভুগবে। সুতরাং তাদের হয়তো নিজেদের কাজ ও স্বাস্থ্যের মধ্যে স্থিতিশীলতা বজায় রাখা উচিত। আসলে এটা সাধারণত সবার জন্যই প্রযোজ্য।
.
যে জাতকদের নাম নামচীট, Naamcheet হয় সেই জাতকেরা সাধারণত জন্ম থেকেই সব বিষয়ে পরিকল্পনা করতে থাকে। তারা হয়তো আগে থেকেই সব বিষয়ে পরিকল্পনা করে তা প্রস্তুত করে রাখে এবং সাধারণত শুধু তখনি এগোয় যখন সঠিক সময় হয়। এই মানুষেরা হয়তো অসাধারণ ব্যক্তিত্বের মানুষ হয়। এই মানুষেরা হয়তো ঝুঁকি নিতে ভালোবাসবে আর হয়তো জন্মগত ভাবেই দুঃসাহসিক হবে। তারা সাধারণত দৃঢ় প্রকৃতির ব্যক্তিত্ব হবে। মানুষ হিসেবে তারা হয়তো ধীরস্থির ও শান্ত স্বভাবের হবে যতক্ষণ সব কিছু ঠিকঠাক ভাবে চলবে। তা ছাড়া কোনো গন্ডগোলের আভাস পেলেই সাধারণত তারা বিরোধী আচরণ করবে। সেই মুহূর্তে তাদের ক্ষান্ত করা হয়তো খুব পরিশ্রমের কাজ হয়ে দাঁড়াবে। যে জাতকদের নাম নামচীট, Naamcheet হয় তারা সাধারণত ঝুঁকি নিতে কখনো ভয় পায় না। এই মানুষদের বিচক্ষণতা হয়তো তাদের সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ গুণ হবে। স্বভাবতই এই মানুষেরা সাধারণত ঠান্ডা স্বভাবের হয় কিন্তু যদি তারা তাদের বাসনার অধীনে চলে যায় তাহলে হয়তো তারা অপকর্মা ও লোভী হয়ে ওঠে। তারা সাধারণত খুব সহজেই অন্য মানুষদের বিভ্রান্ত করতে পারবে। তারা হয়তো দোমনা ও চঞ্চল মস্তিষ্কের মানুষ হবে। যাই হোক না কেন তারা তাদের ভবিষ্যতের জন্য সাধারণত মহৎ স্বপ্ন দেখবে। এই মানুষেরা হয়তো সব সময়েই কোনো না কোনো দোলাচলে থাকবে। তারা খারাপ আর ভালো কাজের মধ্যে সাধারণত দ্বন্দে থাকবে। এই নামের মানুষেরা হয়তো তাদের মনের এই দুটি সম্পূর্ণ বিপরীত পরিস্থিতির মধ্যে খুব কম সময়ের মধ্যে স্থানান্তরিত হবে। সাধারণত এখন তারা শান্ত ও স্থির স্বভাবের হলে পরক্ষনেই হয়তো তারা বিশাল রকম রেগে যাবে।
নাম
নামচীট, Naamcheet বা (
কোনো অনুরূপ নাম নেই) মানে
প্রভুর নাম স্মরণ করা. এই নাম
33 সংখ্যার অন্তর্গত
যে মানুষদের এই নাম হবে সেই মানুষেরা সাধারণত খুবই সৌভাগ্যশালী হবে এবং তারা হয়তো প্রচুর পরিমানে অর্থ লাভ করতে পারবে। তবে যদিও সাধারণত এই মানুষেরা অনেক টাকা উপার্জন করে তবুও তারা হয়তো সেই পরিমাণে অর্থ ব্যয়ও করতে থাকে। সুতরাং যদি তারা তাদের জীবনে আর্থিক দিক থেকে স্বচ্ছল হতে চায় তাহলে হয়তো তাদের উচিত অবিলম্বে তাদের এই অনর্থক অর্থ ব্যয়ের অভ্যেসটাকে বন্ধ করতে হবে। এই ব্যক্তিদের মধ্যে হয়তো ভালোবাসা ও স্নেহ পরিপূর্ণ ভাবে পাওয়া যাবে। তারা হয়তো খুবই ধৈর্য ও তৎপরতার সঙ্গে অন্যদের খেয়াল রাখতে পারবে। এই নামের মানুষদের জীবনে হয়তো বিপদ বা বাধা আসার সম্ভাবনা খুব বেশি এবং তারা হয়তো পদে পদে এরম পরিস্থিতির মধ্যে জড়িয়ে পরবে। কখনো কখনো হয়তো তারা তাদের নিজেদের জীবন নিয়েই বিতৃষ্ণায় ভুগবে এবং সেই কারণেই হয়তো নিজেদের ওপর নিজেরাই বিরক্ত হয়ে যাবে। এইরকম সময়ে এই ব্যক্তিদের হয়তো উচিত কিছুটা সময় একা থাকার যা হয়তো তাদের পরিস্থিতির জন্য খুবই কার্যকরী হবে। দুঃখের বিষয় এটাই যে তাদের পিতামাতারা হয়তো তাদের কোনো কাজে কোনো ভাবেই সমর্থন করবেন না। এমন কি তারা হয়তো তাদের কোনো কাছের আত্মীয়স্বজনের কাছ থেকেও কোনো সহায়তা পাবে না। যেহেতু তাদের মানসিক অবস্থা খুব একটা স্থিতিশীল হয় না সেহেতু এই মানুষেরা হয়তো ক্ষনে ক্ষনে স্থান পরিবর্তন করতে থাকবে এবং ক্রমাগত তাদের বাসস্থান ও কর্মক্ষেত্র বদলাতে থাকবে। এই জাতকেরা হয়তো কখনোই তাদের বিরুদ্ধে কোনো প্রকার সমালোচনা শুনতে পছন্দ করবে না। অবশেষে এটাই বলা যেতে পারে যে তাদের ভাষার ওপর দখল দেখে হয়তো সবাই মুগ্ধ হয়ে যাবে।