নাম : মধুচংদা, Madhuchanda
লিঙ্গ : মেয়ে
জাতি : Indian, Bengali, Gujarati, Hindi, Hindu, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu
মধুচংদা, Madhuchanda অর্থ: আনন্দময় মেট্রিকাল রচনা
প্রকার: Madhuchanda
সংখ্যা : 3
রাশি : কর্কট রাশি
নক্ষত্র : মাঘা
Read this page in English..
|
অনুরূপ নাম নাম: মধুল, Madhul, জাতি: Indian, Bengali, Gujarati, Hindi, Hindu, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: girlনাম: মধুমতী, Madhumathi, জাতি: Indian, Bengali, Gujarati, Hindi, Hindu, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: girlনাম: মধুমিতা, Madhumitha, জাতি: Indian, Bengali, Gujarati, Hindi, Hindu, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: girlনাম: মধুপর্না, Madhuparna, জাতি: Indian, Bengali, Gujarati, Hindi, Hindu, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: girlনাম: মধুশা, Madhusha, জাতি: Indian, Bengali, Gujarati, Hindi, Hindu, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: girl |
চন্দ্র ভিত্তিক বৈদিক জ্যোতিষবিদ্যা অনুসারে যে মানুষটির নাম মধুচংদা, Madhuchanda হয় সে সাধারণত অতুলনীয় হয়। এই মানুষদের নাম ম দিয়ে শুরু হয় যা কিনা এমন একমাত্র অক্ষর যেটা মুখ খুলে উচ্চারণ করা যায় শুধুমাত্র কারোর ঠোঁটের সাহায্যে। এই নামের মানুষেরা সাধারণত শান্ত স্বভাবের হয়। কখনো কখনো হয়তো অন্যদের কাছে এদের রহস্যময় মনে হবে। তবে এটাও সত্যি যে তারা হয়তো কখনো অন্য কারোর ক্ষতি চাইবে না। সাধারণত তারা নিজেদের জগতে নিজেরা বাস করতে পছন্দ করে। তারা হয়তো সুন্দর ও আকর্ষণীয় জিনিসের প্রতি বেশি আকৃষ্ট হবে। এই মানুষেরা নিজেরাও দেখতে খুবই সুন্দর হয় এবং এদের মধ্যে একটি সুন্দর মনের পরিচয় পাওয়া যায় সাধারণত যার জন্য এদের জীবনে অনেক প্রেমিক বা প্রেমিকা আসে। নতুন কোনো কিছু কিনতে এরা সাধারণত খুবই পছন্দ করে। এরা এদের নিজেদের ব্যক্তিগত সময় এদের কাছের মানুষদের সাথে কাটাতে পছন্দ করবে হয়তো। এরা হয়তো আবেগপ্রবণ স্বভাবের হবে। এরা এদের জীবনে হয়তো অনেকবার ভালোবাসা খুঁজে পাবে কিন্তু কোনো অজানা কারণের জন্য সেই ভালোবাসা হয়তো হারিয়েও যাবে। তবে এই কথাটাও সত্যি যে তারা হয়তো তাদের ভালোবাসার মানুষটির প্রতি প্রচন্ড ভাবে সমর্পিত ও অনুগত হবে। তাদের কর্ম জীবনে সাধারণত তারা সাফল্য লাভ করতে পারবে। তারা হয়তো খুবই বুদ্ধিমান হবে এবং যে কোনো ব্যাপারে হয়তো তারা দক্ষ ও সুস্পষ্ট মত প্রকাশ করতে পারবে। সাধারণত তাদের জন্মই হয়ে থাকে সব ব্যাপারে নিজেদের আধিপত্য স্থাপন করতে। যে কোনো রকম ব্যবসায় তারা হয়তো যথেষ্ট সাফল্য অর্জন করতে পারবে। তাদের শরীর, মন ও ব্যবহার সব দিক দিয়েই তারা সাধারণত খুবই আকর্ষণীয় হবে। তাদের মন ভোলানো হাসি দিয়ে তারা হয়তো সব কিছুই জিতে নিতে পারবে।
Advertisement
মধুচংদা, Madhuchanda এর অভিব্যাক্তি সংখ্যা
6 বৈদিক জ্যোতিষ বা সংখ্যাতত্ত্বের অনেক গুরুত্ব রয়েছে।
ভারতীয় জ্যোতিষবিদ্যা অনুসারে যে মানুষটির নাম মধুচংদা, Madhuchanda হয় সেই মানুষটি সাধারণত খুবই সময় প্রকৃতির মানুষ হয়। তারা সাধারণত গরীব ও দুস্থ মানুষদের সাহায্য করার জন্য সব সময় এগিয়ে যাবে। তারা হয়তো কোনো সমাজসেবী সংস্থার সাথে যোগদান করে তাদের সময় কাটাতে চাইবে। তারা সাধারণত খুবই পারিবারিক মনস্ক মানুষ হয়। তারা সাধারণত তাদের পরিবারের সদস্যদের সাথে সময় কাটাতে চাইবে। তারা সাধারণত মিশুকে স্বভাবের মানুষ হবে। তাদের বন্ধুরা সাধারণত বিভিন্ন বয়সী মানুষ হবে। তবে তাদের জীবনে সাধারণত ঠকে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে এবং এই বন্ধুদের মধ্যে কেউই হয়তো তাদের ঠকাবে। সুতরাং তাদের হয়তো নতুন বন্ধুদের সংস্পর্শে আসার আগে খুবই সচেতন হয়ে যাওয়া উচিত। তারা শারীরিক দিক থেকে সাধারণত সুন্দর হবে এবং তাদের মুখোশ্রীও হয়তো খুবই মধুর হয়। যে কেউ হয়তো তাদের শারীরিক সৌন্দর্য দেখে খুব সহজেই তাদের প্রেমে পরে যাবে। তারা হয়তো ভালোবাসা ও স্বাধীনতার প্রতীক হিসেবে স্বীকৃতি পাবে। তারা সাধারণত তাদের নিজেদের জীবন নিজেদের শর্তে বাঁচতে পছন্দ করে। তারা হয়তো খুবই সৃজনশীল মানুষও হয়। সাধারণত তারা বাগান করা বা গান করা বা নাচা বা আঁকা বা এই রকম অন্য কোনো কাজ করতে ভালোবাসে। তারা সাধারণত কর্তব্যপরায়ণ মানুষও হবে। সাধারণত তারা সব সময় তাদের পরিবারের পুরো দায়িত্ব নেবে এবং মাঝে মাঝে হয়তো তাদের আত্মীয়স্বজনদের দায়িত্বও তাদেরই বহন করতে হবে। তারা হয়তো তাদের শখগুলিকে তাদের পেশা বানিয়ে ফেলবে। তারা হয়তো এই সব ক্ষেত্রে সাফল্যও অর্জন করতে পারবে। তাদের সুমধুর স্বভাবের জন্য হয়তো তারা তাদের পরিবার পরিজন বা তাদের বন্ধুদেরও ভালোবাসা পাবে।
.
যে জাতকদের নাম মধুচংদা, Madhuchanda হয় সেই মানুষেরা সাধারণত বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব হয়। তারা হয়তো সব সময়ই ইতিবাচক মনের মানুষ হবে। তারা সাধারণত আরামপ্রদ জীবনের সন্ধানে থাকে যেখানে হয়তো তারা সম্পূর্ণরূপে তাদের কর্তৃত্ব দেখতে পারবে এবং অনেকগুলি সহায়ক সাধারণত তাদের সাথে থাকবে। এই মানুষদের চোখ হয়তো খুবই উজ্জ্বল ও আকর্ষণীয় হবে। তাদের কাজের জায়গাতেই হোক বা সাংসারিক জগতে তারা সাধারণত অনেক বেশি কর্তৃত্ব চাইবে। তারা হয়তো সব সময় স্বীকৃতি পেতে চাইবে। সাধারণত তাদের স্বভাবই হবে অন্যদের দৃষ্টি আকর্ষণ করার এবং তারা হয়তো সব সময় চাইবে সবার মাঝে থাকতে। তাদের উচ্চাকাঙ্খা সাধারণত মাত্রাধিক ভাবে বেড়ে যাবে। এই নামের প্রতীক হলো পালকি। পালকির প্রয়োজন যে রকম কোনো বিশেষ অনুষ্ঠানে পরে যেমন বিয়ে বা সেরম কিছু ঠিক সেই রকম ভাবে এই জাতকেরাও হয়তো একটি গৌরবময় জীবনযাপন করতে চাইবে। তাদের এই চিন্তাধারার জন্য তারা সাধারণত অনন্য হয়ে উঠবে। এই মানুষেরা হয়তো উৎসাহী প্রকৃতির হবে। এই কারণেই সাধারণত তারা যদি ব্যবসা করতে নামে তাহলে তারা খুবই সফল হবে। এই ব্যক্তিদের জন্য কর্তৃত্ব হয়তো সব থেকে দরকারি জিনিস হবে। অন্য কারোর নিচে কাজ করতে সাধারণত তারা একদমই পছন্দ করবে না। যদি তাদের কারোর নিচে কাজ করতেও হয় তাহলে হয়তো সেই কাজটি পরিচালনার কাজ হতে হবে যেখানে তাদের অনেকটা কর্তৃত্ব ও গুরু দায়িত্ব থাকবে। মধুচংদা, Madhuchanda নামক মানুষদের মধ্যে সাধারণত ধর্মীয় ভাব খুব বেশি মাত্রায় থাকবে। তবে যদিও তারা কর্তৃত্ব চায় তবুও তারা হয়তো সব সময় সবাইকে সাহায্য করতে প্রস্তুত থাকে। সাধারণত তাদের অহংকারী স্বভাবের জন্য তাদের দাম্ভিক মনে করা হয়।
নাম
মধুচংদা, Madhuchanda বা (
Madhuchanda) মানে
আনন্দময় মেট্রিকাল রচনা. এই নাম
39 সংখ্যার অন্তর্গত
যে মানুষদের নাম মধুচংদা, Madhuchanda হয় সেই মানুষেরা হয়তো তাদের কর্ম জীবনে খুবই সৌভাগ্যশালী হয় এবং তার জন্য তারা অনেক দূর এগোতে পারে। বিশেষত বাহ্যিক সাফল্যের দিক থেকে এই মানুষদের ভাগ্য হয়তো খুবই সুপ্রসন্ন হবে এবং তারা হয়তো অনেক স্বাচ্ছন্দে বাস করতে পারবে। সুতরাং তারা হয়তো তাদের ভবিষ্যৎ জীবনে আর্থিকভাবে সুরক্ষিত থাকতে পারবে। যে মানুষেরা এই নাম নিয়ে জন্মগ্রহণ করে তারা হয়তো কখনো কোনো খারাপ সঙ্গে পরবে না বরং এই নামের প্রভাবে তারা হয়তো সারা জীবনে শুধু সৌভাগ্যই পাবে। কর্মক্ষেত্রের দিক থেকে দেখতে গেলে এই মানুষেরা হয়তো আঁকা বা অন্য কোনো ধরণের শিল্পকলা বেছে নেবে যার সুবাদে তারা হয়তো সাফল্যের শিখরে পৌঁছতে পারবে। তারা হয়তো শিক্ষকতার জগৎকেও নিজেদের কর্মক্ষেত্র বানাতে পারে এবং অধ্যাপকের কাজও করতে পারে। তবে তাদের অভিপ্রেত লক্ষ্যে পৌঁছনোর জন্য এই জাতকদের হয়তো তাদের নিজেদের কর্ম জীবনের লক্ষ্যে স্থির ও সংগঠিত থাকতে হবে। এইভাবেই হয়তো এই জাতকেরা তাদের জীবনে তাদের যোগ্য সম্মান অর্জন করতে পারবে। এই জাতকেরা হয়তো তাদের পিতামাতাদের প্রতি খুবই কর্তব্যপরায়ণ হবে এবং তাদের সব সময় খেয়াল রাখবে। কখনো কখনো হয়তো এই জাতকেরা খুবই বিরক্তিকর হয়ে উঠবে অন্যদের কাছে। আর তারা হয়তো একা থাকলেই ভালো থাকবে। জীবনের কিছু সময় অতিক্রম হওয়ার পর হয়তো এই পুরুষ ও মহিলারা বুঝতে পারবে যে তারা খোলা আকাশের নিচে প্রকৃতির মাঝখানে থাকলেই সব থেকে ভালো থাকবে। তারা হয়তো নিজেরা নিজেদের খুশি রাখার জন্য কোনো পদ্ধতি নিজেরাই খুঁজে বার করবে। কোনো বাহ্যিক জিনিস হয়তো তাদের হতাশ বা বিরক্ত করতে পারবে না।