অনুরূপ নাম নাম: খুশনুদা, Khushnuda, জাতি: muslim, Indian, Muslim, Bengali, লিঙ্গ: girlনাম: খুওয়াইলা, Khuwailah, জাতি: muslim, Indian, Muslim, Bengali, লিঙ্গ: girlনাম: খুজামা, Khuzama, জাতি: muslim, Indian, Muslim, Bengali, লিঙ্গ: girlনাম: খুজাম, Khuzamah, জাতি: muslim, Indian, Muslim, Bengali, লিঙ্গ: girlনাম: কিসওয়া, Kiswa, জাতি: muslim, Indian, Muslim, Bengali, লিঙ্গ: girl |
চন্দ্র ভিত্তিক বৈদিক জ্যোতিষবিদ্যা অনুসারে যে মানুষটির নাম খুসবাখত, Khusbakht হয় সেই মানুষটির জন্য সাধারণত একটি উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ ও কর্ম জীবন অপেক্ষা করে থাকে। এই মানুষেরা বিশেষ জ্ঞানের অধিকারী হতে পারে এবং তাদের এই সুপ্ত জ্ঞান তাদের তাদের কর্ম জীবনে আশ্চর্য রকম সাফল্য অর্জন করতে সাহায্য করবে। এই মানুষেরা সাধারণত তাদের কাজের জগতেই হারিয়ে থাকতে পছন্দ করে। তবে এই কথাটাও সত্যি যে তারা হয়তো তাদের কাজের জগৎ আর নিজের জগতের মধ্যে একটি তারতম্য বজায় রাখতে সফল হবে। তারা হয়তো সারা জীবন ধরে অনেক বন্ধু এবং আত্মীয়স্বজনের সান্নিধ্যে আস্তে পারবে। তাদের এই বন্ধু ও আত্মীয়স্বজনেরা হয়তো তাদের সাথে ভীষণ ভাবে সহযোগিতা করবে। তাদের জন্ম সাধারণত হয়েই থাকে জ্ঞান ও খ্যাতি অর্জন করার জন্য। যদি তারা রুপোলি পর্দার কোনো একটি বিশেষ অংশ কে কেন্দ্র করে নিজেদের কর্মক্ষেত্র তৈরী করে তাহলে হয়তো তারা চূড়ান্ত সাফল্য অর্জন করতে পারবে। তাদের আকর্ষণীয় শারীরিক সৌন্দর্য্য হয়তো অন্যদের তাদের কাছে নিয়ে আসবে। তাদের সৌন্দর্যের জন্য হয়তো তারা রুপোলি পর্দায় বা মডেলিং এর জগতে খ্যাতি অর্জন করতে পারবে। তাদের পিতামাতাও হয়তো কোনো প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব হবে। এছাড়া তারা হয়তো খুব উদার মনের হবে এবং পীড়িত মানুষের সাহায্যের জন্য হয়তো বারংবার দৌড়ে যাবে। এদের সাহায্য করতে এই মানুষেরা হয়তো সারাক্ষন প্রস্তুত থাকবে এবং কখনো হয়তো কোনো দ্বিধা বোধ করবে না। এদের গুন এবং অধ্যবসায়ের দ্বারা এরা হয়তো অনেক অর্থ উপার্জন করতে পারবে। তারা হয়তো তাদের মনের মতো জীবন সঙ্গী কে খুঁজে পাবে এবং দুজনে এক সাথে হয়তো আনন্দের সাথে জীবন অতিবাহিত করতে পারবে।
Advertisement
খুসবাখত, Khusbakht এর অভিব্যাক্তি সংখ্যা
11 বৈদিক জ্যোতিষ বা সংখ্যাতত্ত্বের অনেক গুরুত্ব রয়েছে।
ভারতীয় জ্যোতিষবিদ্যা অনুযায়ী যে মানুষদের নাম খুসবাখত, Khusbakht হয় সেই মানুষেরা সাধারণত দিবাস্বপ্ন দেখতে মগ্ন থাকে। তারা হয়তো অপ্রকৃতস্থ জিনিষপত্রকে তাদের জীবনের সত্য হিসেবে ধরে নিতে পছন্দ করে। কখনো কখনো তাদের জীবনে হয়তো তারা এই সব কারণে মানসিক যাতনার শিকার হয়ে পরবে তারা সাধারণত তাদের পরিবারের সদস্যদের প্রতি এবং অন্য অনেক কাছের আত্মীয়স্বজনদের প্রতি স্নেহশীল হয়ে উঠবে। তাদের প্রেম জীবন ও দাম্পত্য জীবন এই দুটিকেই হয়তো তারা সফলভাবে নিয়ন্ত্রিত করতে পারবে। সাধারণত তারা তাদের নিজেদের মতাদর্শ অনুসরণ করবে। তারা হয়তো তাদের নিজেদের জীবন নিজেদের নিয়ম অনুসারে চালিত করতে চাইবে। তারা সাধারণত বিচক্ষণ বুদ্ধির অধিকারী হবে। তারা হয়তো সবাইকে নিঃস্বার্থভাবে সাহায্য করতে পছন্দ করবে। তারা সাধারণত তাদের পরিবার ও অন্যদের প্রতিও দায়বদ্ধ হবে। তারা হয়তো নিজেদের কাছের মানুষদের সাথে কিছু সুন্দর মুহূর্ত উপভোগ করতে খুবই ভালোবাসবে। তারা সাধারণত সৎ প্রকৃতির মানুষ হবে। আর তাদের সততা হয়তো তাদের জীবনের সব ক্ষেত্রেই অগ্রসর হতে সাহায্য করবে যেমন তাদের কর্মক্ষেত্র থেকে ব্যবসা অবধি বা তাদের প্রেম থেকে পরিবার অবধি। তারা সাধারণত সবার জন্য সব কিছু ছেড়ে দিতে পারে বিশেষত যদি এই মানুষটি তাদের কাছের কেউ হয়। তারা হয়তো আধ্যাত্মিকতায় বিশ্বাস করবে। তারা হয়তো উপন্যাস বা গল্পের বই পড়ে নিজেদের সময় কাটাতে ভালোবাসবে। তাদের অন্তর্দৃষ্টি সাধারণত প্রখর হবে। তারা হয়তো সৃজনশীলও হবে। তারা সাধারণত এঁকে বা রাঁন্না করে সময় কাটাতে পছন্দ করবে। তারা হয়তো জন্ম থেকেই একজন শিল্পী হবে। তারা সাধারণত কোনো কাজের জন্য মানুষদের একত্রিত করতে পছন্দ করবে। সুতরাং তারা হয়তো রাজনীতির ক্ষেত্রে সাফল্য লাভ করতে পারবে।
.
যে জাতকদের নাম খুসবাখত, Khusbakht হয় সেই জাতকদের সাধারণত অনেক অনেক বন্ধু হয়। তারা হয়তো মানুষের সেবা করতে খুবই ভালোবাসবে। মানুষের ভালো করতে সাধারণত তাদের মনই জোর করবে এবং তারা হয়তো সব সময় এটা করার সুযোগ খুঁজবে। সাধারণত তারা অন্যদের সাহায্য করার জন্য অর্থ ব্যয় করতে প্রস্তুত থাকবে এবং এই ব্যাপারে হয়তো তারা নিজেদের কথা একদমই ভাববে না। সাধারণত তাদের এই অপ্রয়োজনীয় খরচের জন্য তাদের দারিদ্রের মধ্যে পরতে হবে। এই জাতকেরা হয়তো এতো বেশি অর্থ সমাজসেবার কাজে ব্যবহার করে ফেলবে যে তাদের নিজেদের জন্য তারপর টাকা ধার করতে হবে। খুসবাখত, Khusbakht রা সাধারণত অনেক নৈতিক চিন্তাভাবনা করবে এবং তাদের জীবনে তা কঠোর ভাবে মেনেও চলবে। তাদের এই ব্যক্তিত্বের জন্য হয়তো তারা তাদের জীবনে বিপদে পরবে। তারা খ্যাতি ও স্বীকৃতি পাওয়ার জন্য সাধারণত অনেক কষ্ট করবে। তারা হয়তো নিপুণভাবে কথা বলতে পারবে যার ফলে সাধারণত তাদের আশপাশের সবাই তাদের ভালোবাসবে। যে কোনো কাজের সময়ই এই মানুষেরা হয়তো তাদের ন্যায়নিষ্ঠ ব্যক্তিত্ব বজায় রাখবে। সাধারণত এই মানুষদের ওপর ভরসা করা যাবে এবং তাদের হয়তো সেই সব দায়িত্ব দেওয়া যাবে যা ভরসাযোগ্য কাউকে দেওয়ার কথা। সাধারণত তারা পরম্পরাগতো ধ্যানধারণা বজায় রেখে চলবে। তারা হয়তো অনেক জ্ঞান ও শিক্ষার অধিকারী হবে। তাদের রক্ষনাবেক্ষন করার ক্ষমতা সাধারণত প্রশংসনীয় হবে। তাদের পর্যবেক্ষণ করার ক্ষমতাও হয়তো খুব ভালো হবে। সাধারণত ভগবান বিষ্ণু তাদের ইষ্টদেবতা হবেন আর তারা হয়তো তীক্ষ্ণ বুদ্ধিধারী হবে। সাধারণত তারা কথা বলার থেকে কাজ করায় বেশি বিশ্বাসী হবে। তারা হয়তো শুধুমাত্র নিজেদের পরিশ্রম ও বুদ্ধির দ্বারা কিছু লাভ করতে চাইবে।
নাম
খুসবাখত, Khusbakht বা (
কোনো অনুরূপ নাম নেই) মানে
ভাগ্যবান।. এই নাম
30 সংখ্যার অন্তর্গত
যে মানুষদের নাম খুসবাখত, Khusbakht হয় সেই মানুষেরা সাধারণত খুবই রোমাঞ্চকর জীবনযাপন করে এবং তারা হয়তো তাদের জীবনে অনেক নতুন কিছু দেখতে ও উপলব্ধি করতে পারবে যার ফলে তাদের জীবন হয়তো খুবই সক্রিয় ভাবে কাটবে। তাদের সাধারণত এমন মানুষ বলে ধরে নেয়া হয় যারা হয়তো তাদের সারা জীবন আমোদ আহ্লাদ করে আর আরাম করে কাটিয়ে দিতে পারবে। তবে কারোর জীবনে এই নামের প্রভাব খুব বেশি মাত্রায় পড়লে তা হয়তো খুবই খারাপ রূপ ধারণ করতে পারে। এই ব্যক্তিরা সাধারণত তাদের সাজপোশাক নিয়ে খুবই চিন্তিত থাকে এবং হয়তো সব সময় চেষ্টা করবে সুন্দর ভাবে সেজেগুজে বেরোতে। তারা সাধারণত তাদের বাহ্যিক দিক নিজেদের একদম নিখুঁত আর সুন্দর করে রাখতে চায়। এই মানুষেরা সাধারণত তাদের সারা জীবন ধরে তাদের এই রূপটা ধরে রাখতে চায়। এদের জন্য সাধারণত উচ্চাকাঙ্খা ভালো জিনিস কারণ তাদের এই স্বভাব হয়তো তাদের অনেক খ্যাতি অর্জন করতে সাহায্য করবে। এই জাতকেরা হয়তো তাদের মনের মধ্যে খুবই একা এবং তাদের সারা জীবন হয়তো এই একাকিত্বের মধ্যে দিয়েই কাটবে। যদি তারা শারীরিক ভাবে কোনো দল বা গোষ্ঠীর সাথেও থাকে তাহলেও হয়তো তারা সেখানে তাদের মন থেকে সম্পূর্ণরূপে যোগ দিতে পারবে না এবং শেষমেশ তারা হয়তো সেই একই থেকে যাবে সারা জীবন। এই জাতকেরা চেষ্টা করে যাতে তাদের পারিবারিক বা গার্হস্থ্য জীবনের সাথে সাধারণত তাদের জীবনের বাকি সব দিকগুলির একটা সামঞ্জস্য ও ভারসাম্য থাকে। যদি তারা কোনো সমাজসেবী সংস্থার অঙ্গ হয় তাহলে হয়তো তারা তাদের জীবনে আরো বেশি খ্যাতি অর্জন করতে পারবে।