নাম : খেম, Khem
লিঙ্গ : ছেলে
জাতি : Hindu, Bengali, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu
খেম, Khem অর্থ: কল্যাণ
প্রকার: কোনো অনুরূপ নাম নেই
সংখ্যা : 7
রাশি : ধনু রাশি
নক্ষত্র : শ্রাবণ
Read this page in English..
|
অনুরূপ নাম নাম: খিযন, Khian, জাতি: Hindu, Bengali, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: খীলেশ, Khilesh, জাতি: Hindu, Bengali, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: খীলেশ্বর, Khileshwar, জাতি: Hindu, Bengali, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: খোসল, Khosal, জাতি: Hindu, Bengali, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: খুনীষ, Khounish, জাতি: Hindu, Bengali, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boy |
চন্দ্র ভিত্তিক বৈদিক জ্যোতিষবিদ্যা অনুসারে যে মানুষটির নাম খেম, Khem হয় সেই মানুষটির জন্য সাধারণত একটি উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ ও কর্ম জীবন অপেক্ষা করে থাকে। এই মানুষেরা বিশেষ জ্ঞানের অধিকারী হতে পারে এবং তাদের এই সুপ্ত জ্ঞান তাদের তাদের কর্ম জীবনে আশ্চর্য রকম সাফল্য অর্জন করতে সাহায্য করবে। এই মানুষেরা সাধারণত তাদের কাজের জগতেই হারিয়ে থাকতে পছন্দ করে। তবে এই কথাটাও সত্যি যে তারা হয়তো তাদের কাজের জগৎ আর নিজের জগতের মধ্যে একটি তারতম্য বজায় রাখতে সফল হবে। তারা হয়তো সারা জীবন ধরে অনেক বন্ধু এবং আত্মীয়স্বজনের সান্নিধ্যে আস্তে পারবে। তাদের এই বন্ধু ও আত্মীয়স্বজনেরা হয়তো তাদের সাথে ভীষণ ভাবে সহযোগিতা করবে। তাদের জন্ম সাধারণত হয়েই থাকে জ্ঞান ও খ্যাতি অর্জন করার জন্য। যদি তারা রুপোলি পর্দার কোনো একটি বিশেষ অংশ কে কেন্দ্র করে নিজেদের কর্মক্ষেত্র তৈরী করে তাহলে হয়তো তারা চূড়ান্ত সাফল্য অর্জন করতে পারবে। তাদের আকর্ষণীয় শারীরিক সৌন্দর্য্য হয়তো অন্যদের তাদের কাছে নিয়ে আসবে। তাদের সৌন্দর্যের জন্য হয়তো তারা রুপোলি পর্দায় বা মডেলিং এর জগতে খ্যাতি অর্জন করতে পারবে। তাদের পিতামাতাও হয়তো কোনো প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব হবে। এছাড়া তারা হয়তো খুব উদার মনের হবে এবং পীড়িত মানুষের সাহায্যের জন্য হয়তো বারংবার দৌড়ে যাবে। এদের সাহায্য করতে এই মানুষেরা হয়তো সারাক্ষন প্রস্তুত থাকবে এবং কখনো হয়তো কোনো দ্বিধা বোধ করবে না। এদের গুন এবং অধ্যবসায়ের দ্বারা এরা হয়তো অনেক অর্থ উপার্জন করতে পারবে। তারা হয়তো তাদের মনের মতো জীবন সঙ্গী কে খুঁজে পাবে এবং দুজনে এক সাথে হয়তো আনন্দের সাথে জীবন অতিবাহিত করতে পারবে।
Advertisement
খেম, Khem এর অভিব্যাক্তি সংখ্যা
1 বৈদিক জ্যোতিষ বা সংখ্যাতত্ত্বের অনেক গুরুত্ব রয়েছে।
ভারতীয় জ্যোতিষবিদ্যা অনুসারে যে মানুষদের নাম খেম, Khem হয় সেই মানুষেরা সাধারণত তাদের কর্ম জীবনে খুবই উচ্চাকাঙ্খী হয় এবং তাদের লক্ষ্যের প্রতি হয়তো খুবই দৃঢ়প্রতিজ্ঞ হয়। তারা সাধারণত খুবই সাহসী মনের মানুষ হয়। তারা হয়তো তাদের নিজেদের জীবন নিজেদের মতন করে বাঁচতে পছন্দ করবে। তারা হয়তো সব সময় তাদের জীবনে স্বাধীনতার সন্ধান করে বেড়াবে। তারা সাধারণত নেতৃত্ব করতে পছন্দ করে এবং নিজেদের গুণে হয়তো মানুষদের যে কোনো দিকে চালিত করতে পারবে। একজন নেতা হিসাবে তারা হয়তো অনেক খ্যাতি ও সাফল্য অর্জন করতে পারবে তাদের জীবনে। তারা সাধারণত জীবনে ঝুঁকি নিতে পছন্দ করবে এবং তাদের স্বপ্নকে বাস্তবায়িত করার জন্য তারা হয়তো যে কোনো কিছু করতে পারে। তারা হয়তো তাদের স্বপ্ন ও লক্ষ্যের প্রতি খুবই স্থির থাকবে। তবে সাথে সাথে তারা সাধারণত মানুষ হিসেবেও খুবই খাঁটি হবে। আবার অন্য দিক দিয়ে দেখতে গেলে তারা সাধারণত খুবই সৃজনশীল ব্যক্তিত্ব হবে। তাদের এই সব গুণের জন্য হয়তো তারা একটু আত্মকেন্দ্রিক হয়ে পরবে। তারা হয়তো আঁকা বা কাব্য রচনা করা বা গান গাওয়া এই রকম কোনো সৃজনশীল কাজকর্ম করে নিজেদের সময় কাটাতে চাইবে। এক কোথায় বলতে গেলে তারা হয়তো কাজ সর্বস্য মানুষ হবে। কখনো কখনো হয়তো তারা কিছু আকস্মিক সিদ্ধান্ত নেবে যা হয়তো তাদের চারপাশের মানুষদের জন্য ক্ষতিকারক হবে। তবে তারা সাধারণত মন থেকে সদয় ও খাঁটি মানুষ হয়। তারা সাধারণত ভবিষ্যৎদর্শী হয়। তারা হয়তো ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় করবে। তারা সাধারণত সুরক্ষিত জীবনযাপন করতে চাইবে। সুতরাং তারা হয়তো অপ্রয়োজনীয় অর্থব্যয় করবে না।
.
যে জাতকদের নাম খেম, Khem হয় সেই জাতকদের সাধারণত অনেক অনেক বন্ধু হয়। তারা হয়তো মানুষের সেবা করতে খুবই ভালোবাসবে। মানুষের ভালো করতে সাধারণত তাদের মনই জোর করবে এবং তারা হয়তো সব সময় এটা করার সুযোগ খুঁজবে। সাধারণত তারা অন্যদের সাহায্য করার জন্য অর্থ ব্যয় করতে প্রস্তুত থাকবে এবং এই ব্যাপারে হয়তো তারা নিজেদের কথা একদমই ভাববে না। সাধারণত তাদের এই অপ্রয়োজনীয় খরচের জন্য তাদের দারিদ্রের মধ্যে পরতে হবে। এই জাতকেরা হয়তো এতো বেশি অর্থ সমাজসেবার কাজে ব্যবহার করে ফেলবে যে তাদের নিজেদের জন্য তারপর টাকা ধার করতে হবে। খেম, Khem রা সাধারণত অনেক নৈতিক চিন্তাভাবনা করবে এবং তাদের জীবনে তা কঠোর ভাবে মেনেও চলবে। তাদের এই ব্যক্তিত্বের জন্য হয়তো তারা তাদের জীবনে বিপদে পরবে। তারা খ্যাতি ও স্বীকৃতি পাওয়ার জন্য সাধারণত অনেক কষ্ট করবে। তারা হয়তো নিপুণভাবে কথা বলতে পারবে যার ফলে সাধারণত তাদের আশপাশের সবাই তাদের ভালোবাসবে। যে কোনো কাজের সময়ই এই মানুষেরা হয়তো তাদের ন্যায়নিষ্ঠ ব্যক্তিত্ব বজায় রাখবে। সাধারণত এই মানুষদের ওপর ভরসা করা যাবে এবং তাদের হয়তো সেই সব দায়িত্ব দেওয়া যাবে যা ভরসাযোগ্য কাউকে দেওয়ার কথা। সাধারণত তারা পরম্পরাগতো ধ্যানধারণা বজায় রেখে চলবে। তারা হয়তো অনেক জ্ঞান ও শিক্ষার অধিকারী হবে। তাদের রক্ষনাবেক্ষন করার ক্ষমতা সাধারণত প্রশংসনীয় হবে। তাদের পর্যবেক্ষণ করার ক্ষমতাও হয়তো খুব ভালো হবে। সাধারণত ভগবান বিষ্ণু তাদের ইষ্টদেবতা হবেন আর তারা হয়তো তীক্ষ্ণ বুদ্ধিধারী হবে। সাধারণত তারা কথা বলার থেকে কাজ করায় বেশি বিশ্বাসী হবে। তারা হয়তো শুধুমাত্র নিজেদের পরিশ্রম ও বুদ্ধির দ্বারা কিছু লাভ করতে চাইবে।
নাম
খেম, Khem বা (
কোনো অনুরূপ নাম নেই) মানে
কল্যাণ. এই নাম
16 সংখ্যার অন্তর্গত
যে মানুষদের নাম খেম, Khem হয় তারা সাধারণত সব সময় সততা ও নিরপেক্ষতার সাথে তাদের সব রকম কাজ ও লেনদেন সম্পন্ন করতে চায়। তবে সব মানুষেরই সাধারণত কিছু না কিছু দোষ থাকে। এই নাম যে মানুষদের হয় তারা হয়তো মাঝে মধ্যে তাদের এই সৎ স্বভাব বজায় রাখতে পারবে না ও অসৎ পথে চলে যাবে। তবে এটা সাধারণত এই মানুষদের নেতিবাচক দিক বলে ধরা হয় না। এদের মধ্যে হয়তো সব সময়ই প্রচুর পরিমানে আত্মবিশ্বাস দেখা যাবে। এই জাতকেরা হয়তো তাদের কর্মক্ষেত্রে অনুকূল পরিবেশ পাবে যার ফলে তাদের কাজ করতে সুবিধে হবে। সাধারণত অন্যদের কাজ যদি এরা তাদের হয়ে করে দিতে পারে তাহলে এরা খুবই খুশি হয়। সুতরাং এই কারণেই হয়তো তাদের কাজের জায়গায় ও তাদের সহকর্মীদের মধ্যে তাদের খুবই পছন্দ করা হবে। এরম অনেক সময়ই হতে পারে যে তারা হয়তো তাদের পিতামাতাদের থেকে বিশেষত তাদের পিতার থেকে কোনো রকমের সাহায্য বা সমর্থন পাবে না। তবে যেহেতু তারা সাধারণত খুবই আত্মবিশ্বাসী ব্যক্তিত্ব হবে সেহেতু তাদের হয়তো অন্য কারোর সমর্থনের প্রয়োজন হবে না এবং তারা হয়তো একা একাই তাদের জীবনে অগ্রসর হতে পারবে। তারা হয়তো অবশেষে তাদের জীবনে সাফল্য লাভ করতেও পারবে যা শুধুমাত্র তাদের জন্যই চরিতার্থ হবে। তাদের দাম্পত্য জীবন সাধারণত কোনো ভাবেই সুখদায়ক হয় না এবং তাদের প্রচুর অস্থিরতার মধ্যে জীবন কাটাতে হয়। জীবনের অনেকটা সময় কাটানোর পরেও হয়তো তারা তাদের পতি বা পত্নীর দিকে কোনো গভীর টান অনুভব করবে না আর হয়তো তাদের জীবনে নতুন কাউকে চাইবে। এই জাতকদের সাধারণত উপদেশ দেওয়া হয় কোনো সমাজসেবী সংস্থার প্রতি যোগদান করে কিছু দানশীল কাজকর্ম করতে যার মাধ্যমে তারা হয়তো সমাজে স্বীকৃতি পাবে।