নাম : জীশুং, Jishu
লিঙ্গ : ছেলে
জাতি : Bengali, Hindu, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu
জীশুং, Jishu অর্থ: সৃষ্টিকর্তা
প্রকার: কোনো অনুরূপ নাম নেই
সংখ্যা : 7
রাশি : ধনু রাশি
নক্ষত্র : উত্তর আসারা
Read this page in English..
|
অনুরূপ নাম নাম: জিতমিত্র, Jitamitra, জাতি: Bengali, Hindu, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: জীতেন, Jiten, জাতি: Bengali, Hindu, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: জীতেশ, Jithesh, জাতি: Bengali, Hindu, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: জীতীন, Jithin, জাতি: Bengali, Hindu, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: জীবনা, Jivana, জাতি: Bengali, Hindu, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boy |
চন্দ্র ভিত্তিক বৈদিক জ্যোতিষবিদ্যা অনুযায়ী যে মানুষটির নাম জীশুং, Jishu হবে সেই মানুষটিকে হয়তো অনেক লোকে ভালোবাসবে। এমনও হতে পারে যে জীবনের একটা সময়ে এসে দাঁড়িয়ে তারা হয়তো অন্য সবার অবলম্বন এবং ভরসার জায়গা হয়ে দাঁড়াবে। সাধারণত এই নামের মানুষেরা বাস্তববাদী হয় এবং যুক্তি দিয়ে সব কিছু বিচার করে। বাইরের জগতের সামনে এরা হয়তো সব সময় যুক্তিসম্মত কথাবার্তা ও চিন্তাভাবনা প্রদর্শন করতে পছন্দ করবে। এইসব মানুষেরা সাধারণত কোনো অপরিচিত ব্যক্তির সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করতে পছন্দ করবে না। এরা সাধারণত সব বিষয়ের ব্যাপারে আগে যুক্তি ও বাস্তব দিয়ে চিন্তা ভাবনা করে নিতে পছন্দ করবে। সাধারণত এরা ক্ষনিকের আনন্দ বেশি উপভোগ করে আর এইভাবেই নিজেদের জীবন অতিবাহিত করতে চায়। সাধারণত এরা পরিপূর্ণভাবে নিজেদের বর্তমান জীবনে বাঁচতে চায় ভবিষ্যতের কথা না ভেবে। এইসব মানুষগুলি যাদের নামের প্রথম অক্ষরে জ আছে তাদের কোনো পথ দুর্ঘটনায় আহত হওয়ার প্রবণতা খুবই বেশি। সুতরাং তাদের সব সময় এই উপদেশ দেওয়া হয় যে তারা যেন রাস্তায় নিজেদের চোখ কান খোলা রেখে চলাফেরা করে। এইসব ব্যক্তিদের পক্ষে অন্যদের ব্যাপারে সঠিক যুক্তি দিয়ে সুবিচার করার প্রবণতা সাধারণত খুবই প্রখর থাকে। এইসব মানুষেরা হয়তো দামি পোশাকআশাক পড়তে পছন্দ করে। সাধারণত এরা বিভিন্ন ধরণের পোশাক ও আভরণের প্রতি আকৃষ্ট হয়। এই কারণেই হয়তো এদের সব সময় আর্থিক সমস্যায় পড়তে হয়। খুব কম বয়স থেকেই হয়ত এই জ নামক মানুষগুলি তাদের স্বপ্নের দুনিয়ায় বাস করে। আর সময় যত এগোতে থাকে ততই হয়তো তাদের মধ্যে একটি আধ্যাত্মিক চেতনার লক্ষণ দেখা যেতে পারে।
Advertisement
জীশুং, Jishu এর অভিব্যাক্তি সংখ্যা
4 বৈদিক জ্যোতিষ বা সংখ্যাতত্ত্বের অনেক গুরুত্ব রয়েছে।
বৈদিক জ্যোতিষবিদ্যা অনুযায়ী যে মানুষদের নাম জীশুং, Jishu হবে সেই মানুষেরা সাধারণত তাদের কাজের প্রতি নিষ্ঠাবাণ হবে এবং হয়তো তাদের কর্মক্ষেত্রের সাথে জীবনের আর সব ক্ষেত্রে একটি স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে পারবে। তাদের কর্ম জীবনের প্রতি নিষ্ঠার কারণে তারা হয়তো তাদের যে পেশাটি সব থেকে ভালো মানাবে সেইটা খুঁজে বার করতে পারবে। তারা হয়তো তাদের কর্ম জগতে নাম খ্যাতি ও অর্থ এই সবই লাভ করতে পারবে। সাধারণত তাদের বুদ্ধির জোরে তারা হয়তো তাদের কর্মক্ষেত্রে আরো অনেক বেশি সাফল্য অর্জন করতে পারবে। তবে তাদের সাধারণত এই উপদেশ দেওয়া হয় যে তারা যেন তাদের ভবিষ্যতের জন্য কিছুটা টাকা সঞ্চয় করে রাখে। তাদের হয়তো তাদের জীবনের কিছু অপ্রয়োজনীয় খরচ কমিয়ে ফেলা উচিত। এটা হয়তো তাদের খারাপ সময়ে তাদের খুবই কাজে দেবে। একজন মানুষ হিসেবে তারা হয়তো খুব বেশি রকম ভাবে একজন আবেগপ্রবণ মানুষ হয়ে উঠবে। তারা হয়তো প্রেমের সম্বন্ধে জড়িয়ে পরবে। তারা হয়তো নিজেদের মর্জির মালিক হবে। তাদের যা ইচ্ছে করে তারা সাধারণত সেটাই করে। তারা হয়তো খুবই পারিবারিক প্রকৃতির হয়। তবে কখনো কখনো তাদের পরিবারের সদস্যরা হয়তো বিনা কারণে তাদের আঘাত করে ফেলবে। এই কারণে হয়তো তারা খুবই গম্ভীর হয়ে উঠবে। আর তারা হয়তো নিজেদের পরিবারের থেকে আলাদা করে দেবে। তাদের আবেগজনিত সম্পর্কগুলি হয়তো তাদের কর্ম জীবনের ক্ষতি করবে। সুতরাং তাদের হয়তো নিজেদের সব সিদ্ধান্ত তাদের হৃদয় থেকে না নিয়ে মস্তিস্ক থেকে নিতে হবে। তারা হয়তো সাজপোশাক বা সুন্দর চেহারা নিয়ে খুব একটা মাথা ঘামাবে না। তবে তারা মন থেকে খাঁটি হবে। তারা সাধারণত কৌতূহলী প্রকৃতির হবে। তারা হয়তো ব্যবসার ক্ষেত্রেও সৌভাগ্যশালী হবে। এখান থেকে হয়তো তারা অর্থ ও খ্যাতি অর্জন করতে পারবে।
.
যে জাতকদের নাম জীশুং, Jishu হয় সেই জাতকেরা সাধারণত নিজেদের লক্ষ্য সম্বন্ধে প্রত্যক্ষ ভাবে খুবই সচেতন থাকে। তারা হয়তো একটি সুশৃঙ্খল জীবন বজায় রাখার পেছনে বিশেষ জোর দেবে। এই কারণে সাধারণত তারা উত্তেজিত বা বিক্ষুব্ধ হয়ে পরবে যা হয়তো তাদের জন্য একটুও ভালো হবে না। এই মানুষেরা সাধারণত তাদের জীবনে উন্নতি ঘটানোর পেছনেই সব থেকে বেশি মন দেবে। তাদের ব্যক্তিত্বের মধ্যে হয়তো কর্তৃত্ব ফলানোর একটি প্রবণতা দেখা যাবে। এই নামের মানুষেরা সাধারণত একটি কর্তৃত্ব মূলক স্থানে অবস্থান করতে খুবই পছন্দ করবে। এই জাতকদের মধ্যে হয়তো বেশির ভাগ সময়ে বাইরের দিক থেকে একটি সুমধুর ব্যক্তিত্ব দেখা যাবে। এই মানুষদের মধ্যে সাধারণত জন্মগত ভাবেই নেতৃত্ব করার একটি প্রতিভা দেখা যাবে। যে মানুষদের নাম জীশুং, Jishu হয় সেই মানুষেরা হয়তো তাদের পারিবারিক জীবনের থেকে তাদের কর্ম জীবনের প্রতি বেশি আকৃষ্ট থাকে। এই মানুষেরা সাধারণত নিজেদের কর্তব্য সম্পূর্ণ নিখুঁত ভাবে সম্পন্ন করতে পারবে। তারা হয়তো তাদের কাজ যথাযথ দায়িত্ব নিয়ে সম্পন্ন করতে পারবে। সেই জন্যই সাধারণত তারা অন্য মানুষদের থেকে প্রশংসা অর্জন করতে পারবে। এই নামের সাথে সম্পর্কিত জন্তু হয়তো হাতি হবে এবং এই নামের সাথে সম্পর্কিত গাছ সাধারণত কাঁঠাল হবে। এই দুটি তথ্য থেকেই হয়তো ধরে নেওয়া যাবে যে এরা রাজকীয় ও শক্তিশালী ও মহৎ ব্যক্তিত্বের মানুষ হবে। এই নামের মানুষদের সাধারণত নিজেদের ব্যবসায়িক অংশীদারদের সাথে কোনো লেনদেন করার সময় সতর্ক থাকতে হবে। তাদের নিজেদের অহংকারকে হয়তো মাঝে মধ্যেই আয়ত্তে আন্তে হবে। এই মানুষদের সাধারণত বাস্তববাদী মনে করা হবে।
নাম
জীশুং, Jishu বা (
কোনো অনুরূপ নাম নেই) মানে
সৃষ্টিকর্তা. এই নাম
16 সংখ্যার অন্তর্গত
যে মানুষদের নাম জীশুং, Jishu হয় তারা সাধারণত সব সময় সততা ও নিরপেক্ষতার সাথে তাদের সব রকম কাজ ও লেনদেন সম্পন্ন করতে চায়। তবে সব মানুষেরই সাধারণত কিছু না কিছু দোষ থাকে। এই নাম যে মানুষদের হয় তারা হয়তো মাঝে মধ্যে তাদের এই সৎ স্বভাব বজায় রাখতে পারবে না ও অসৎ পথে চলে যাবে। তবে এটা সাধারণত এই মানুষদের নেতিবাচক দিক বলে ধরা হয় না। এদের মধ্যে হয়তো সব সময়ই প্রচুর পরিমানে আত্মবিশ্বাস দেখা যাবে। এই জাতকেরা হয়তো তাদের কর্মক্ষেত্রে অনুকূল পরিবেশ পাবে যার ফলে তাদের কাজ করতে সুবিধে হবে। সাধারণত অন্যদের কাজ যদি এরা তাদের হয়ে করে দিতে পারে তাহলে এরা খুবই খুশি হয়। সুতরাং এই কারণেই হয়তো তাদের কাজের জায়গায় ও তাদের সহকর্মীদের মধ্যে তাদের খুবই পছন্দ করা হবে। এরম অনেক সময়ই হতে পারে যে তারা হয়তো তাদের পিতামাতাদের থেকে বিশেষত তাদের পিতার থেকে কোনো রকমের সাহায্য বা সমর্থন পাবে না। তবে যেহেতু তারা সাধারণত খুবই আত্মবিশ্বাসী ব্যক্তিত্ব হবে সেহেতু তাদের হয়তো অন্য কারোর সমর্থনের প্রয়োজন হবে না এবং তারা হয়তো একা একাই তাদের জীবনে অগ্রসর হতে পারবে। তারা হয়তো অবশেষে তাদের জীবনে সাফল্য লাভ করতেও পারবে যা শুধুমাত্র তাদের জন্যই চরিতার্থ হবে। তাদের দাম্পত্য জীবন সাধারণত কোনো ভাবেই সুখদায়ক হয় না এবং তাদের প্রচুর অস্থিরতার মধ্যে জীবন কাটাতে হয়। জীবনের অনেকটা সময় কাটানোর পরেও হয়তো তারা তাদের পতি বা পত্নীর দিকে কোনো গভীর টান অনুভব করবে না আর হয়তো তাদের জীবনে নতুন কাউকে চাইবে। এই জাতকদের সাধারণত উপদেশ দেওয়া হয় কোনো সমাজসেবী সংস্থার প্রতি যোগদান করে কিছু দানশীল কাজকর্ম করতে যার মাধ্যমে তারা হয়তো সমাজে স্বীকৃতি পাবে।