নাম : জীমূতবাহন, Jeemutbahan
লিঙ্গ : ছেলে
জাতি : Bengali, Hindu, Indian, Gujarati, Hindi, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu
জীমূতবাহন, Jeemutbahan অর্থ: পূর্ণ জীবন
প্রকার: Jeemutbahan
সংখ্যা : 3
রাশি : ধনু রাশি
নক্ষত্র : শ্রাবণ
Read this page in English..
|
অনুরূপ নাম নাম: ঝিনূক, Jhinuk, জাতি: Bengali, Hindu, Indian, Gujarati, Hindi, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: ঝূমের, Jhoomer, জাতি: Bengali, Hindu, Indian, Gujarati, Hindi, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: জিগ্নেশ, Jignesh, জাতি: Bengali, Hindu, Indian, Gujarati, Hindi, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: জিনেন্দ্র, Jinendra, জাতি: Bengali, Hindu, Indian, Gujarati, Hindi, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: জিষ্ণু, Jishnu, জাতি: Bengali, Hindu, Indian, Gujarati, Hindi, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boy |
চন্দ্র ভিত্তিক বৈদিক জ্যোতিষবিদ্যা অনুযায়ী যে মানুষটির নাম জীমূতবাহন, Jeemutbahan হবে সেই মানুষটিকে হয়তো অনেক লোকে ভালোবাসবে। এমনও হতে পারে যে জীবনের একটা সময়ে এসে দাঁড়িয়ে তারা হয়তো অন্য সবার অবলম্বন এবং ভরসার জায়গা হয়ে দাঁড়াবে। সাধারণত এই নামের মানুষেরা বাস্তববাদী হয় এবং যুক্তি দিয়ে সব কিছু বিচার করে। বাইরের জগতের সামনে এরা হয়তো সব সময় যুক্তিসম্মত কথাবার্তা ও চিন্তাভাবনা প্রদর্শন করতে পছন্দ করবে। এইসব মানুষেরা সাধারণত কোনো অপরিচিত ব্যক্তির সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করতে পছন্দ করবে না। এরা সাধারণত সব বিষয়ের ব্যাপারে আগে যুক্তি ও বাস্তব দিয়ে চিন্তা ভাবনা করে নিতে পছন্দ করবে। সাধারণত এরা ক্ষনিকের আনন্দ বেশি উপভোগ করে আর এইভাবেই নিজেদের জীবন অতিবাহিত করতে চায়। সাধারণত এরা পরিপূর্ণভাবে নিজেদের বর্তমান জীবনে বাঁচতে চায় ভবিষ্যতের কথা না ভেবে। এইসব মানুষগুলি যাদের নামের প্রথম অক্ষরে জ আছে তাদের কোনো পথ দুর্ঘটনায় আহত হওয়ার প্রবণতা খুবই বেশি। সুতরাং তাদের সব সময় এই উপদেশ দেওয়া হয় যে তারা যেন রাস্তায় নিজেদের চোখ কান খোলা রেখে চলাফেরা করে। এইসব ব্যক্তিদের পক্ষে অন্যদের ব্যাপারে সঠিক যুক্তি দিয়ে সুবিচার করার প্রবণতা সাধারণত খুবই প্রখর থাকে। এইসব মানুষেরা হয়তো দামি পোশাকআশাক পড়তে পছন্দ করে। সাধারণত এরা বিভিন্ন ধরণের পোশাক ও আভরণের প্রতি আকৃষ্ট হয়। এই কারণেই হয়তো এদের সব সময় আর্থিক সমস্যায় পড়তে হয়। খুব কম বয়স থেকেই হয়ত এই জ নামক মানুষগুলি তাদের স্বপ্নের দুনিয়ায় বাস করে। আর সময় যত এগোতে থাকে ততই হয়তো তাদের মধ্যে একটি আধ্যাত্মিক চেতনার লক্ষণ দেখা যেতে পারে।
Advertisement
জীমূতবাহন, Jeemutbahan এর অভিব্যাক্তি সংখ্যা
1 বৈদিক জ্যোতিষ বা সংখ্যাতত্ত্বের অনেক গুরুত্ব রয়েছে।
ভারতীয় জ্যোতিষবিদ্যা অনুসারে যে মানুষদের নাম জীমূতবাহন, Jeemutbahan হয় সেই মানুষেরা সাধারণত তাদের কর্ম জীবনে খুবই উচ্চাকাঙ্খী হয় এবং তাদের লক্ষ্যের প্রতি হয়তো খুবই দৃঢ়প্রতিজ্ঞ হয়। তারা সাধারণত খুবই সাহসী মনের মানুষ হয়। তারা হয়তো তাদের নিজেদের জীবন নিজেদের মতন করে বাঁচতে পছন্দ করবে। তারা হয়তো সব সময় তাদের জীবনে স্বাধীনতার সন্ধান করে বেড়াবে। তারা সাধারণত নেতৃত্ব করতে পছন্দ করে এবং নিজেদের গুণে হয়তো মানুষদের যে কোনো দিকে চালিত করতে পারবে। একজন নেতা হিসাবে তারা হয়তো অনেক খ্যাতি ও সাফল্য অর্জন করতে পারবে তাদের জীবনে। তারা সাধারণত জীবনে ঝুঁকি নিতে পছন্দ করবে এবং তাদের স্বপ্নকে বাস্তবায়িত করার জন্য তারা হয়তো যে কোনো কিছু করতে পারে। তারা হয়তো তাদের স্বপ্ন ও লক্ষ্যের প্রতি খুবই স্থির থাকবে। তবে সাথে সাথে তারা সাধারণত মানুষ হিসেবেও খুবই খাঁটি হবে। আবার অন্য দিক দিয়ে দেখতে গেলে তারা সাধারণত খুবই সৃজনশীল ব্যক্তিত্ব হবে। তাদের এই সব গুণের জন্য হয়তো তারা একটু আত্মকেন্দ্রিক হয়ে পরবে। তারা হয়তো আঁকা বা কাব্য রচনা করা বা গান গাওয়া এই রকম কোনো সৃজনশীল কাজকর্ম করে নিজেদের সময় কাটাতে চাইবে। এক কোথায় বলতে গেলে তারা হয়তো কাজ সর্বস্য মানুষ হবে। কখনো কখনো হয়তো তারা কিছু আকস্মিক সিদ্ধান্ত নেবে যা হয়তো তাদের চারপাশের মানুষদের জন্য ক্ষতিকারক হবে। তবে তারা সাধারণত মন থেকে সদয় ও খাঁটি মানুষ হয়। তারা সাধারণত ভবিষ্যৎদর্শী হয়। তারা হয়তো ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় করবে। তারা সাধারণত সুরক্ষিত জীবনযাপন করতে চাইবে। সুতরাং তারা হয়তো অপ্রয়োজনীয় অর্থব্যয় করবে না।
.
যে জাতকদের নাম জীমূতবাহন, Jeemutbahan হয় সেই জাতকদের সাধারণত অনেক অনেক বন্ধু হয়। তারা হয়তো মানুষের সেবা করতে খুবই ভালোবাসবে। মানুষের ভালো করতে সাধারণত তাদের মনই জোর করবে এবং তারা হয়তো সব সময় এটা করার সুযোগ খুঁজবে। সাধারণত তারা অন্যদের সাহায্য করার জন্য অর্থ ব্যয় করতে প্রস্তুত থাকবে এবং এই ব্যাপারে হয়তো তারা নিজেদের কথা একদমই ভাববে না। সাধারণত তাদের এই অপ্রয়োজনীয় খরচের জন্য তাদের দারিদ্রের মধ্যে পরতে হবে। এই জাতকেরা হয়তো এতো বেশি অর্থ সমাজসেবার কাজে ব্যবহার করে ফেলবে যে তাদের নিজেদের জন্য তারপর টাকা ধার করতে হবে। জীমূতবাহন, Jeemutbahan রা সাধারণত অনেক নৈতিক চিন্তাভাবনা করবে এবং তাদের জীবনে তা কঠোর ভাবে মেনেও চলবে। তাদের এই ব্যক্তিত্বের জন্য হয়তো তারা তাদের জীবনে বিপদে পরবে। তারা খ্যাতি ও স্বীকৃতি পাওয়ার জন্য সাধারণত অনেক কষ্ট করবে। তারা হয়তো নিপুণভাবে কথা বলতে পারবে যার ফলে সাধারণত তাদের আশপাশের সবাই তাদের ভালোবাসবে। যে কোনো কাজের সময়ই এই মানুষেরা হয়তো তাদের ন্যায়নিষ্ঠ ব্যক্তিত্ব বজায় রাখবে। সাধারণত এই মানুষদের ওপর ভরসা করা যাবে এবং তাদের হয়তো সেই সব দায়িত্ব দেওয়া যাবে যা ভরসাযোগ্য কাউকে দেওয়ার কথা। সাধারণত তারা পরম্পরাগতো ধ্যানধারণা বজায় রেখে চলবে। তারা হয়তো অনেক জ্ঞান ও শিক্ষার অধিকারী হবে। তাদের রক্ষনাবেক্ষন করার ক্ষমতা সাধারণত প্রশংসনীয় হবে। তাদের পর্যবেক্ষণ করার ক্ষমতাও হয়তো খুব ভালো হবে। সাধারণত ভগবান বিষ্ণু তাদের ইষ্টদেবতা হবেন আর তারা হয়তো তীক্ষ্ণ বুদ্ধিধারী হবে। সাধারণত তারা কথা বলার থেকে কাজ করায় বেশি বিশ্বাসী হবে। তারা হয়তো শুধুমাত্র নিজেদের পরিশ্রম ও বুদ্ধির দ্বারা কিছু লাভ করতে চাইবে।
নাম
জীমূতবাহন, Jeemutbahan বা (
Jeemutbahan) মানে
পূর্ণ জীবন. এই নাম
39 সংখ্যার অন্তর্গত
যে মানুষদের নাম জীমূতবাহন, Jeemutbahan হয় সেই মানুষেরা হয়তো তাদের কর্ম জীবনে খুবই সৌভাগ্যশালী হয় এবং তার জন্য তারা অনেক দূর এগোতে পারে। বিশেষত বাহ্যিক সাফল্যের দিক থেকে এই মানুষদের ভাগ্য হয়তো খুবই সুপ্রসন্ন হবে এবং তারা হয়তো অনেক স্বাচ্ছন্দে বাস করতে পারবে। সুতরাং তারা হয়তো তাদের ভবিষ্যৎ জীবনে আর্থিকভাবে সুরক্ষিত থাকতে পারবে। যে মানুষেরা এই নাম নিয়ে জন্মগ্রহণ করে তারা হয়তো কখনো কোনো খারাপ সঙ্গে পরবে না বরং এই নামের প্রভাবে তারা হয়তো সারা জীবনে শুধু সৌভাগ্যই পাবে। কর্মক্ষেত্রের দিক থেকে দেখতে গেলে এই মানুষেরা হয়তো আঁকা বা অন্য কোনো ধরণের শিল্পকলা বেছে নেবে যার সুবাদে তারা হয়তো সাফল্যের শিখরে পৌঁছতে পারবে। তারা হয়তো শিক্ষকতার জগৎকেও নিজেদের কর্মক্ষেত্র বানাতে পারে এবং অধ্যাপকের কাজও করতে পারে। তবে তাদের অভিপ্রেত লক্ষ্যে পৌঁছনোর জন্য এই জাতকদের হয়তো তাদের নিজেদের কর্ম জীবনের লক্ষ্যে স্থির ও সংগঠিত থাকতে হবে। এইভাবেই হয়তো এই জাতকেরা তাদের জীবনে তাদের যোগ্য সম্মান অর্জন করতে পারবে। এই জাতকেরা হয়তো তাদের পিতামাতাদের প্রতি খুবই কর্তব্যপরায়ণ হবে এবং তাদের সব সময় খেয়াল রাখবে। কখনো কখনো হয়তো এই জাতকেরা খুবই বিরক্তিকর হয়ে উঠবে অন্যদের কাছে। আর তারা হয়তো একা থাকলেই ভালো থাকবে। জীবনের কিছু সময় অতিক্রম হওয়ার পর হয়তো এই পুরুষ ও মহিলারা বুঝতে পারবে যে তারা খোলা আকাশের নিচে প্রকৃতির মাঝখানে থাকলেই সব থেকে ভালো থাকবে। তারা হয়তো নিজেরা নিজেদের খুশি রাখার জন্য কোনো পদ্ধতি নিজেরাই খুঁজে বার করবে। কোনো বাহ্যিক জিনিস হয়তো তাদের হতাশ বা বিরক্ত করতে পারবে না।