নাম : হর্যাক্ষা, Haryaksha
লিঙ্গ : ছেলে
জাতি : Hindu, Bengali, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu
হর্যাক্ষা, Haryaksha অর্থ: শিবের চোখ
প্রকার: কোনো অনুরূপ নাম নেই
সংখ্যা : 3
রাশি : মিথুন রাশি
নক্ষত্র : পুনরবাসু
Read this page in English..
|
অনুরূপ নাম নাম: হসংত, Hasanth, জাতি: Hindu, Bengali, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: হাশাল, Hashal, জাতি: Hindu, Bengali, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: হশন, Hashan, জাতি: Hindu, Bengali, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: হষবর্ধন, Hashwardhan, জাতি: Hindu, Bengali, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: হশবীন, Hashwin, জাতি: Hindu, Bengali, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boy |
চন্দ্র ভিত্তিও বৈদিক জ্যোতিষবিদ্যা অনুযায়ী যে মানুষদের নাম হর্যাক্ষা, Haryaksha হয় তারা শারীরিক দিক থেকে সাধারণত দুর্বল হয় এবং সেই জন্য তাদের নিজেদের শরীরের ভালো করে খেয়াল রাখার উপদেশ দেওয়া হয়ে থাকে। তা না হলে এরা হয়তো এদের শারীরিক বল হারিয়ে ফেলবে এবং এর ফলস্বরূপ এরা এদের নিজেদের জীবনে অগ্রসর হতে সক্ষম হবে না। এই নামের মানুষেরা সাধারণত তাদের আচারে ব্যবহারে অন্তর্মুখী হয় এবং এর ফলস্বরূপ তারা হয়তো তাদের মনের কোনো কষ্ট বা গ্লানি অন্যদের কাছে প্রকাশ করতে পারবে না। তবে তাদের মানসিক স্বাস্থ্যের স্বার্থে হয়তো তাদের নিজেদের জীবনের সব দুঃখের কথা তাদের কাছের মানুষদের সামনে প্রকাশ করে তা ভাগ করে নেওয়া উচিত। এরা সাধারণত আত্মনির্ভর ব্যক্তিত্বের অধিকারী হয়। এরা হয়তো সব সময় নিজেদের কাজ নিজেরাই করা পছন্দ করে। এই মানুষদের মধ্যে সাধারণত অসীম ইতিবাচক শক্তির অধিকারী হয় এবং এই শক্তির সাহায্যে এই মানুষেরা হয়তো নিজেদের কর্ম জীবন ও ভবিষ্যৎ জীবন সুসুরক্ষিত করতো পারবে। সাধারণত এই মানুষটির সুক্ষ শিল্পকর্মের প্রতি অশেষ দক্ষতা থাকে। এই গুণটির জন্য হয়তো তারা নিজেদের কর্মক্ষেত্রে অগ্রসর হতে পারবে। এই মানুষেরা হয়তো তাদের জীবনের বিভিন্ন প্রতিকূল সময়ে নিজেদের ধৈর্য হারিয়ে ফেলে এবং এই কারণে কখনো কখনো হয়তো তাদের কোনো বড়ো বিপর্যয়ের সম্মুখীন হতে হতে পারে। এই কারণে এদের উপদেশ দেওয়া হয় যে তারা যেন এ বিষয়ে সজাগ থাকে। এই মানুষটি সাধারণত নিখুঁত কাজ করতে দক্ষ হয়। তার ফলে এরা যে কোনো কাজ সম্পূর্ণ নির্ভুল ভাবে করতে পারবে হয়তো।
Advertisement
হর্যাক্ষা, Haryaksha এর অভিব্যাক্তি সংখ্যা
11 বৈদিক জ্যোতিষ বা সংখ্যাতত্ত্বের অনেক গুরুত্ব রয়েছে।
ভারতীয় জ্যোতিষবিদ্যা অনুযায়ী যে মানুষদের নাম হর্যাক্ষা, Haryaksha হয় সেই মানুষেরা সাধারণত দিবাস্বপ্ন দেখতে মগ্ন থাকে। তারা হয়তো অপ্রকৃতস্থ জিনিষপত্রকে তাদের জীবনের সত্য হিসেবে ধরে নিতে পছন্দ করে। কখনো কখনো তাদের জীবনে হয়তো তারা এই সব কারণে মানসিক যাতনার শিকার হয়ে পরবে তারা সাধারণত তাদের পরিবারের সদস্যদের প্রতি এবং অন্য অনেক কাছের আত্মীয়স্বজনদের প্রতি স্নেহশীল হয়ে উঠবে। তাদের প্রেম জীবন ও দাম্পত্য জীবন এই দুটিকেই হয়তো তারা সফলভাবে নিয়ন্ত্রিত করতে পারবে। সাধারণত তারা তাদের নিজেদের মতাদর্শ অনুসরণ করবে। তারা হয়তো তাদের নিজেদের জীবন নিজেদের নিয়ম অনুসারে চালিত করতে চাইবে। তারা সাধারণত বিচক্ষণ বুদ্ধির অধিকারী হবে। তারা হয়তো সবাইকে নিঃস্বার্থভাবে সাহায্য করতে পছন্দ করবে। তারা সাধারণত তাদের পরিবার ও অন্যদের প্রতিও দায়বদ্ধ হবে। তারা হয়তো নিজেদের কাছের মানুষদের সাথে কিছু সুন্দর মুহূর্ত উপভোগ করতে খুবই ভালোবাসবে। তারা সাধারণত সৎ প্রকৃতির মানুষ হবে। আর তাদের সততা হয়তো তাদের জীবনের সব ক্ষেত্রেই অগ্রসর হতে সাহায্য করবে যেমন তাদের কর্মক্ষেত্র থেকে ব্যবসা অবধি বা তাদের প্রেম থেকে পরিবার অবধি। তারা সাধারণত সবার জন্য সব কিছু ছেড়ে দিতে পারে বিশেষত যদি এই মানুষটি তাদের কাছের কেউ হয়। তারা হয়তো আধ্যাত্মিকতায় বিশ্বাস করবে। তারা হয়তো উপন্যাস বা গল্পের বই পড়ে নিজেদের সময় কাটাতে ভালোবাসবে। তাদের অন্তর্দৃষ্টি সাধারণত প্রখর হবে। তারা হয়তো সৃজনশীলও হবে। তারা সাধারণত এঁকে বা রাঁন্না করে সময় কাটাতে পছন্দ করবে। তারা হয়তো জন্ম থেকেই একজন শিল্পী হবে। তারা সাধারণত কোনো কাজের জন্য মানুষদের একত্রিত করতে পছন্দ করবে। সুতরাং তারা হয়তো রাজনীতির ক্ষেত্রে সাফল্য লাভ করতে পারবে।
.
যে মানুষদের নাম হর্যাক্ষা, Haryaksha হয় সেই মানুষেরা সাধারণত দানি প্রকৃতির মানুষ হয় এবং দুঃস্থ মানুষদের জন্য হয়তো অনেক কিছু করবে। যাদের সাথেই এদের দেখা হবে তাদের সাথেই সাধারণত এরা হিতৈষী রূপে ব্যবহার করবে এবং তারা হয়তো ধর্মের প্রতি বিশাল আস্থা রাখবে। সাধারণ মানুষের সাথে যোগ সংস্থাপন করার কাজে সাধারণত তারা যথেষ্ট পটু হবে। সঠিক ভাবে মনের কথা প্রকাশ করার ফলে তারা হয়তো তাদের চারপাশের সকলের কাছে প্রিয় হয়ে উঠবে। সুতরাং তারা সাধারণত তাদের মনের ভাব ও অভিব্যক্তি সবার সামনে প্রকাশ করতে পারবে। এই জাতকেরা হয়তো তাদের ভালোবাসার মানুষদের প্রতি রক্ষণশীল হয়ে উঠবে। তাদের জীবনে তারা সাধারণত তাদের প্রয়োজন মতো ধন সংগ্রহ করতে পারবে এবং সব ধরণের আর্থিক সুখ স্বাচ্ছন্দ উপভোগ করতে পারবে তবে যদি তারা কোনো বিপদে পরে তাহলেও হয়তো তারা তা সহজ ভাবে সামলাতে পারবে। সুতরাং তাদের সমস্যাগুলি সাধারণত কখনোই তাদের বিভ্রান্ত বা বিচলিত করতে পারবে না। বরং তারা তাদের খারাপ সময়ের থেকে হয়তো শিক্ষা নেবে এবং সাধারণত অন্যদেরও সাহায্য করবে যাতে সেই মানুষগুলোও এই বিপদ থেকে উদ্ধার হতে পারে। এদের আরেকটি বিশেষ গুণ হলো যে এরা হয়তো নিজেদের কাজ বা চিন্তা কে সীমাবদ্ধ করে পারবে না। তারা সাধারণত নিজেদের কোনো সীমার মধ্যে আটকে রাখতে অপছন্দ করবে। এই নামের জাতকদের মধ্যে হয়তো একটি স্পষ্ট সজ্ঞাত শক্তির পরিচয় পাওয়া যাবে। সাধারণত এদের মধ্যে কেউ কেউ তন্ত্রবিদ্যা শেখার প্রতি আগ্রহ দেখাবে। তারা তাদের জ্ঞানের পরিসর বাড়াতে হয়তো ইচ্ছুক হবে। তারা সাধারণত নিজেদের ক্ষেত্রে উন্নতি করতে খুবই পছন্দ করবে।
নাম
হর্যাক্ষা, Haryaksha বা (
কোনো অনুরূপ নাম নেই) মানে
শিবের চোখ. এই নাম
21 সংখ্যার অন্তর্গত
যে মানুষদের নাম হর্যাক্ষা, Haryaksha হবে তারা হয়তো খুবই বিশ্বাসী মনের মানুষ হবে এবং নিজেদের সহকর্মীদের বিশেষত সব বিষয়েই বিশ্বাস করবে। যে মানুষেরা এই নামের প্রভাবে থাকবে তারা হয়তো নিজেদের কর্মক্ষেত্রে বেশ কয়েকজন বন্ধুর সংস্পর্শে আসবে যারা হয়তো তাদের সব কাজে সহযোগিতা করবে। তারা হয়তো যে কোনো পরিস্থিতিকে তাদের নিজেদের ইচ্ছা ও মর্জি অনুযায়ী চালিত করতে পারবে। এই মানুষেরা সাধারণত হয়তো খুবই অন্তর্মুখী ব্যক্তিত্বের মানুষ হবে। তারা হয়তো তাদের সুখের মুহূর্তগুলি সবার সাথে ভাগ করে নিতে পছন্দ করবে। কিন্তু সাধারণত তাদের দুঃখের কথা তারা তাদের নিজেদের অন্তরের মধ্যে রেখে দিতে চাইবে। এই মানুষেরা সাধারণত অন্য ব্যক্তিদের প্রতি খুবই সহানুভুতিশীল হবে। এই জাতকেরা সাধারণত অসম্ভব রকম ভাবে সৃজনশীল হবে। তাদের এই গুণটির ওপর ভোর করে বলা যেতে পারে যে তারা হয়তো লেখক হিসেবে স্বীকৃতি পাবে। এই জাতকদের মধ্যে একটি আধ্যাত্মিক চেতনার বহির্প্রকাশ হয়তো খুবই সুস্পষ্টরূপে দেখা যাবে। সাধারণত তারা তাদের ভাগ্যের ওপর খুবই আস্থা রাখবে এবং তাদের জীবনের সব বিষয় হয়তো তারা ভবিতব্যের ওপর ছেড়ে দিতে চাইবে। এই মানুষেরা তাদের জীবনের যে কোনো পরিস্থিতির সাথে হয়তো নিজেরাই যুঝতে চাইবে। সুতরাং এই ব্যক্তিদের সাধারণত উপদেশ দেওয়া হয় যে তারা যেন তাদের কর্ম জীবন ব্যবসাতেই সীমিত রাখে। তারা হয়তো তাদের সব ব্যাপারে স্বাধীনতা চাইবে। তারা হয়তো অন্নদেরও স্বাধীন করে দিতে চাইবে। তারা সাধারণত বিশৃঙ্খলা একদমই পছন্দ করবে না। বরং তারা তাদের কর্ম জীবন ও ব্যক্তিগত জীবনেও একটি পবিত্রতার ভাব আনতে পছন্দ করবে।