নাম : হর্ষবর্ধন, Harshavardhan
লিঙ্গ : ছেলে
জাতি : Bengali, Hindu, Indian, Gujarati, Hindi, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu
হর্ষবর্ধন, Harshavardhan অর্থ: আনন্দের স্রষ্টা
প্রকার: Harshavardhan
সংখ্যা : 5
রাশি : মিথুন রাশি
নক্ষত্র : পুনরবাসু
Read this page in English..
|
অনুরূপ নাম নাম: হর্ষিল, Harshil, জাতি: Bengali, Hindu, Indian, Gujarati, Hindi, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: হর্ষুল, Harshul, জাতি: Bengali, Hindu, Indian, Gujarati, Hindi, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: হর্ষবর্ধন, Harshvardhan, জাতি: Bengali, Hindu, Indian, Gujarati, Hindi, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: হসীত, Hasit, জাতি: Bengali, Hindu, Indian, Gujarati, Hindi, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: হেম, Hem, জাতি: Bengali, Hindu, Indian, Gujarati, Hindi, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boy |
চন্দ্র ভিত্তিও বৈদিক জ্যোতিষবিদ্যা অনুযায়ী যে মানুষদের নাম হর্ষবর্ধন, Harshavardhan হয় তারা শারীরিক দিক থেকে সাধারণত দুর্বল হয় এবং সেই জন্য তাদের নিজেদের শরীরের ভালো করে খেয়াল রাখার উপদেশ দেওয়া হয়ে থাকে। তা না হলে এরা হয়তো এদের শারীরিক বল হারিয়ে ফেলবে এবং এর ফলস্বরূপ এরা এদের নিজেদের জীবনে অগ্রসর হতে সক্ষম হবে না। এই নামের মানুষেরা সাধারণত তাদের আচারে ব্যবহারে অন্তর্মুখী হয় এবং এর ফলস্বরূপ তারা হয়তো তাদের মনের কোনো কষ্ট বা গ্লানি অন্যদের কাছে প্রকাশ করতে পারবে না। তবে তাদের মানসিক স্বাস্থ্যের স্বার্থে হয়তো তাদের নিজেদের জীবনের সব দুঃখের কথা তাদের কাছের মানুষদের সামনে প্রকাশ করে তা ভাগ করে নেওয়া উচিত। এরা সাধারণত আত্মনির্ভর ব্যক্তিত্বের অধিকারী হয়। এরা হয়তো সব সময় নিজেদের কাজ নিজেরাই করা পছন্দ করে। এই মানুষদের মধ্যে সাধারণত অসীম ইতিবাচক শক্তির অধিকারী হয় এবং এই শক্তির সাহায্যে এই মানুষেরা হয়তো নিজেদের কর্ম জীবন ও ভবিষ্যৎ জীবন সুসুরক্ষিত করতো পারবে। সাধারণত এই মানুষটির সুক্ষ শিল্পকর্মের প্রতি অশেষ দক্ষতা থাকে। এই গুণটির জন্য হয়তো তারা নিজেদের কর্মক্ষেত্রে অগ্রসর হতে পারবে। এই মানুষেরা হয়তো তাদের জীবনের বিভিন্ন প্রতিকূল সময়ে নিজেদের ধৈর্য হারিয়ে ফেলে এবং এই কারণে কখনো কখনো হয়তো তাদের কোনো বড়ো বিপর্যয়ের সম্মুখীন হতে হতে পারে। এই কারণে এদের উপদেশ দেওয়া হয় যে তারা যেন এ বিষয়ে সজাগ থাকে। এই মানুষটি সাধারণত নিখুঁত কাজ করতে দক্ষ হয়। তার ফলে এরা যে কোনো কাজ সম্পূর্ণ নির্ভুল ভাবে করতে পারবে হয়তো।
Advertisement
হর্ষবর্ধন, Harshavardhan এর অভিব্যাক্তি সংখ্যা
6 বৈদিক জ্যোতিষ বা সংখ্যাতত্ত্বের অনেক গুরুত্ব রয়েছে।
ভারতীয় জ্যোতিষবিদ্যা অনুসারে যে মানুষটির নাম হর্ষবর্ধন, Harshavardhan হয় সেই মানুষটি সাধারণত খুবই সময় প্রকৃতির মানুষ হয়। তারা সাধারণত গরীব ও দুস্থ মানুষদের সাহায্য করার জন্য সব সময় এগিয়ে যাবে। তারা হয়তো কোনো সমাজসেবী সংস্থার সাথে যোগদান করে তাদের সময় কাটাতে চাইবে। তারা সাধারণত খুবই পারিবারিক মনস্ক মানুষ হয়। তারা সাধারণত তাদের পরিবারের সদস্যদের সাথে সময় কাটাতে চাইবে। তারা সাধারণত মিশুকে স্বভাবের মানুষ হবে। তাদের বন্ধুরা সাধারণত বিভিন্ন বয়সী মানুষ হবে। তবে তাদের জীবনে সাধারণত ঠকে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে এবং এই বন্ধুদের মধ্যে কেউই হয়তো তাদের ঠকাবে। সুতরাং তাদের হয়তো নতুন বন্ধুদের সংস্পর্শে আসার আগে খুবই সচেতন হয়ে যাওয়া উচিত। তারা শারীরিক দিক থেকে সাধারণত সুন্দর হবে এবং তাদের মুখোশ্রীও হয়তো খুবই মধুর হয়। যে কেউ হয়তো তাদের শারীরিক সৌন্দর্য দেখে খুব সহজেই তাদের প্রেমে পরে যাবে। তারা হয়তো ভালোবাসা ও স্বাধীনতার প্রতীক হিসেবে স্বীকৃতি পাবে। তারা সাধারণত তাদের নিজেদের জীবন নিজেদের শর্তে বাঁচতে পছন্দ করে। তারা হয়তো খুবই সৃজনশীল মানুষও হয়। সাধারণত তারা বাগান করা বা গান করা বা নাচা বা আঁকা বা এই রকম অন্য কোনো কাজ করতে ভালোবাসে। তারা সাধারণত কর্তব্যপরায়ণ মানুষও হবে। সাধারণত তারা সব সময় তাদের পরিবারের পুরো দায়িত্ব নেবে এবং মাঝে মাঝে হয়তো তাদের আত্মীয়স্বজনদের দায়িত্বও তাদেরই বহন করতে হবে। তারা হয়তো তাদের শখগুলিকে তাদের পেশা বানিয়ে ফেলবে। তারা হয়তো এই সব ক্ষেত্রে সাফল্যও অর্জন করতে পারবে। তাদের সুমধুর স্বভাবের জন্য হয়তো তারা তাদের পরিবার পরিজন বা তাদের বন্ধুদেরও ভালোবাসা পাবে।
.
যে মানুষদের নাম হর্ষবর্ধন, Harshavardhan হয় সেই মানুষেরা সাধারণত দানি প্রকৃতির মানুষ হয় এবং দুঃস্থ মানুষদের জন্য হয়তো অনেক কিছু করবে। যাদের সাথেই এদের দেখা হবে তাদের সাথেই সাধারণত এরা হিতৈষী রূপে ব্যবহার করবে এবং তারা হয়তো ধর্মের প্রতি বিশাল আস্থা রাখবে। সাধারণ মানুষের সাথে যোগ সংস্থাপন করার কাজে সাধারণত তারা যথেষ্ট পটু হবে। সঠিক ভাবে মনের কথা প্রকাশ করার ফলে তারা হয়তো তাদের চারপাশের সকলের কাছে প্রিয় হয়ে উঠবে। সুতরাং তারা সাধারণত তাদের মনের ভাব ও অভিব্যক্তি সবার সামনে প্রকাশ করতে পারবে। এই জাতকেরা হয়তো তাদের ভালোবাসার মানুষদের প্রতি রক্ষণশীল হয়ে উঠবে। তাদের জীবনে তারা সাধারণত তাদের প্রয়োজন মতো ধন সংগ্রহ করতে পারবে এবং সব ধরণের আর্থিক সুখ স্বাচ্ছন্দ উপভোগ করতে পারবে তবে যদি তারা কোনো বিপদে পরে তাহলেও হয়তো তারা তা সহজ ভাবে সামলাতে পারবে। সুতরাং তাদের সমস্যাগুলি সাধারণত কখনোই তাদের বিভ্রান্ত বা বিচলিত করতে পারবে না। বরং তারা তাদের খারাপ সময়ের থেকে হয়তো শিক্ষা নেবে এবং সাধারণত অন্যদেরও সাহায্য করবে যাতে সেই মানুষগুলোও এই বিপদ থেকে উদ্ধার হতে পারে। এদের আরেকটি বিশেষ গুণ হলো যে এরা হয়তো নিজেদের কাজ বা চিন্তা কে সীমাবদ্ধ করে পারবে না। তারা সাধারণত নিজেদের কোনো সীমার মধ্যে আটকে রাখতে অপছন্দ করবে। এই নামের জাতকদের মধ্যে হয়তো একটি স্পষ্ট সজ্ঞাত শক্তির পরিচয় পাওয়া যাবে। সাধারণত এদের মধ্যে কেউ কেউ তন্ত্রবিদ্যা শেখার প্রতি আগ্রহ দেখাবে। তারা তাদের জ্ঞানের পরিসর বাড়াতে হয়তো ইচ্ছুক হবে। তারা সাধারণত নিজেদের ক্ষেত্রে উন্নতি করতে খুবই পছন্দ করবে।
নাম
হর্ষবর্ধন, Harshavardhan বা (
Harshavardhan) মানে
আনন্দের স্রষ্টা. এই নাম
41 সংখ্যার অন্তর্গত
যে মানুষদের নাম হর্ষবর্ধন, Harshavardhan হয় তারা সাধারণত খুবই জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব হয় এবং বিশেষত অপর লিঙ্গের মানুষেরা হয়তো তাদের বেশি পছন্দ করবে। এই ব্যাপারে হয়তো কোনো দ্বিধা থাকতে পারে না যে তারা হয়তো সবার মনের মানুষ হতে ও প্রেম নিবেদন করতে খুবই ভালোবাসবে। এছাড়াও তারা হয়তো তাদের এই আকর্ষণ করার শক্তি তাদের পরিচিত মানুষদের ওপরেও প্রয়োগ করে দেখবে। তবে সাধারণত তারা কিন্তু অপর লিঙ্গের মানুষদের খুব একটা গুরুত্ব দেবে না এবং সব সময় হয়তো নিজেদের মর্যাদা অক্ষুন্ন রেখে জীবনযাপন করতে পছন্দ করবে। এই নামের মানুষেরা হয়তো সাধারণত ভাবনাচিন্তা করতে বেশি ব্যস্ত থাকবে এবং দৌড়ঝাঁপ করা কে খুব একটা গুরুত্ব দেবে না। এরকমও হতে পারে যে তারা হয়তো সুখদায়ক জিনিসগুলির সম্বন্ধে চিন্তাভাবনা করতে বেশি পছন্দ করবে। তাদের মধ্যে সাধারণত একটি সুখ সন্ধানী ব্যক্তিত্বের পরিচয় পাওয়া যায় এবং তারা হয়তো তাদের সুখের খোঁজে অনেক দূর যেতে পারে। তারা সাধারণত আনন্দে ও সুখে তাদের সব সময় কাটাতে চায়। এই ব্যক্তিরা হয়তো তাদের কর্মক্ষেত্রে তাদের নিম্নপদ অধিকারী ব্যক্তিদের প্রতি বিশেষ নজর রাখবে এবং তাদের সব কাজ ঠিক করে করতে সাহায্য করবে। এই জাতকদের জীবনে হয়তো এরম কোনো সম্ভাবনাও দেখা দেবে যে তারা হয়তো কোনো গুরুতর দুর্ঘটনার মধ্যে পরে যাবে যার ফলে তারা হয়তো তাদের জীবনে শারীরিক ও মানসিক ভাবে আহত হবে। যদিও এই ধরণের কিছু মানুষেরা হয়তো তাদের পিতামাতার থেকে কোনো সহায়তা পাবে না তবুও তারা হয়তো তাদের নিজেদের আশাবাদী মনোভাবের ওপর ভরসা করে তাদের ব্যবসায়িক উদ্যোগে এগিয়ে যেতে পারবে এবং হয়তো তারা সফলও হবে।