নাম : হরিবালা, Haribala
লিঙ্গ : মেয়ে
জাতি : Bengali, Hindu, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu
হরিবালা, Haribala অর্থ: প্রভু বিষ্ণুর কন্যা
প্রকার: কোনো অনুরূপ নাম নেই
সংখ্যা : 7
রাশি : মিথুন রাশি
নক্ষত্র : পুনরবাসু
Read this page in English..
|
অনুরূপ নাম নাম: হরিনী, Harinee, জাতি: Bengali, Hindu, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: girlনাম: হরীনীকা, Harinika, জাতি: Bengali, Hindu, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: girlনাম: হরীশ্রী, Harishri, জাতি: Bengali, Hindu, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: girlনাম: হরীথা, Haritha, জাতি: Bengali, Hindu, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: girlনাম: ইব্বানী, Ibbani, জাতি: Bengali, Hindu, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: girl |
চন্দ্র ভিত্তিও বৈদিক জ্যোতিষবিদ্যা অনুযায়ী যে মানুষদের নাম হরিবালা, Haribala হয় তারা শারীরিক দিক থেকে সাধারণত দুর্বল হয় এবং সেই জন্য তাদের নিজেদের শরীরের ভালো করে খেয়াল রাখার উপদেশ দেওয়া হয়ে থাকে। তা না হলে এরা হয়তো এদের শারীরিক বল হারিয়ে ফেলবে এবং এর ফলস্বরূপ এরা এদের নিজেদের জীবনে অগ্রসর হতে সক্ষম হবে না। এই নামের মানুষেরা সাধারণত তাদের আচারে ব্যবহারে অন্তর্মুখী হয় এবং এর ফলস্বরূপ তারা হয়তো তাদের মনের কোনো কষ্ট বা গ্লানি অন্যদের কাছে প্রকাশ করতে পারবে না। তবে তাদের মানসিক স্বাস্থ্যের স্বার্থে হয়তো তাদের নিজেদের জীবনের সব দুঃখের কথা তাদের কাছের মানুষদের সামনে প্রকাশ করে তা ভাগ করে নেওয়া উচিত। এরা সাধারণত আত্মনির্ভর ব্যক্তিত্বের অধিকারী হয়। এরা হয়তো সব সময় নিজেদের কাজ নিজেরাই করা পছন্দ করে। এই মানুষদের মধ্যে সাধারণত অসীম ইতিবাচক শক্তির অধিকারী হয় এবং এই শক্তির সাহায্যে এই মানুষেরা হয়তো নিজেদের কর্ম জীবন ও ভবিষ্যৎ জীবন সুসুরক্ষিত করতো পারবে। সাধারণত এই মানুষটির সুক্ষ শিল্পকর্মের প্রতি অশেষ দক্ষতা থাকে। এই গুণটির জন্য হয়তো তারা নিজেদের কর্মক্ষেত্রে অগ্রসর হতে পারবে। এই মানুষেরা হয়তো তাদের জীবনের বিভিন্ন প্রতিকূল সময়ে নিজেদের ধৈর্য হারিয়ে ফেলে এবং এই কারণে কখনো কখনো হয়তো তাদের কোনো বড়ো বিপর্যয়ের সম্মুখীন হতে হতে পারে। এই কারণে এদের উপদেশ দেওয়া হয় যে তারা যেন এ বিষয়ে সজাগ থাকে। এই মানুষটি সাধারণত নিখুঁত কাজ করতে দক্ষ হয়। তার ফলে এরা যে কোনো কাজ সম্পূর্ণ নির্ভুল ভাবে করতে পারবে হয়তো।
Advertisement
হরিবালা, Haribala এর অভিব্যাক্তি সংখ্যা
7 বৈদিক জ্যোতিষ বা সংখ্যাতত্ত্বের অনেক গুরুত্ব রয়েছে।
ভারতীয় জ্যোতিষবিদ্যা থেকে বোঝা যায় যে যে মানুষদের নাম হরিবালা, Haribala হয় সেই মানুষদের সাধারণত তাদের প্রতিবেশীরা খুবই পছন্দ করে। তাদের সমাজের মানুষেরা সাধারণত তাদের মিশুকে স্বভাবের জন্য তাদের সাথে কথা বলতে ভালোবাসে। তবে তারা হয়তো তাদের কর্ম জীবনে একই ধরণের ব্যক্তিত্ব বজায় রাখবে না। তারা হয়তো তাদের সহকর্মীদের সাথে খোলাখুলি ভাবে কথা বলতে পছন্দ করবে না। এর জন্য হয়তো তাদের কর্ম জীবনেরও ক্ষতি হতে পারে। তাদের এরম স্বভাবের জন্য কিছু লোক হয়তো ধরেই নেবে যে তারা আত্মকেন্দ্রিক। তবে তা হয়তো সত্যি হবে না। তারা হয়তো খুবই মিশুকে আর খোলা মনের মানুষ হবে। তাদের কর্মক্ষেত্রের সমস্যাগুলি হয়তো এই কারণেই হবে যে তারা হয়তো অন্যদের সাথে সংযোগ স্থাপন করতে ব্যর্থ হবে এবং তারা হয়তো তাদের কর্মক্ষেত্রে কোনো ভাবেই আত্মবিশ্বাসী হয়ে উঠতে পারবে না। তারা সাধারণত তাদের কর্ম জীবনের প্রতি অত্যন্ত দৃঢ়প্রতিজ্ঞ মনোভাব নিয়ে চলবে। তারা সাধারণত খুবই পরিশ্রমী ও দৃঢ় মনোভাব নিয়ে কাজ করবে এবং একই সাথে তারা হয়তো অবিচলিত থাকবে। তারা সাধারণত শান্তিপ্রিয় মানুষও হবে। নতুন বন্ধুদের সংস্পর্শে আসার সময় হয়তো তাদের সচেতন ও নির্বাচনশীল হতে হবে। তারা সাধারণত সমাজসেবী ও বিনীত প্রকৃতির মানুষ হবে। তারা সাধারণত গরীব ও দুস্থ মানুষদের নিঃস্বার্থভাবে সাহায্য করতে চাইবে। তারা সাধারণত ধীরেসুস্থে কাজ করতে পছন্দ করবে। তারা হয়তো সব সময় চেষ্টা করবে তাদের কাজ যেন নিখুঁতভাবে সম্পন্ন হয়। তারা হয়তো একটি স্বাচ্ছন্দের জীবনের থেকে শান্তির জীবনের সন্ধান বেশি করে করবে। তাদের কঠোর পরিশ্রমের জন্য হয়তো তাদের শরীর খারাপ করবে। তারা হয়তো কোনো দীর্ঘস্থায়ী অসুখে ভুগবে। সুতরাং তাদের হয়তো নিজেদের কাজ ও স্বাস্থ্যের মধ্যে স্থিতিশীলতা বজায় রাখা উচিত। আসলে এটা সাধারণত সবার জন্যই প্রযোজ্য।
.
যে মানুষদের নাম হরিবালা, Haribala হয় সেই মানুষেরা সাধারণত দানি প্রকৃতির মানুষ হয় এবং দুঃস্থ মানুষদের জন্য হয়তো অনেক কিছু করবে। যাদের সাথেই এদের দেখা হবে তাদের সাথেই সাধারণত এরা হিতৈষী রূপে ব্যবহার করবে এবং তারা হয়তো ধর্মের প্রতি বিশাল আস্থা রাখবে। সাধারণ মানুষের সাথে যোগ সংস্থাপন করার কাজে সাধারণত তারা যথেষ্ট পটু হবে। সঠিক ভাবে মনের কথা প্রকাশ করার ফলে তারা হয়তো তাদের চারপাশের সকলের কাছে প্রিয় হয়ে উঠবে। সুতরাং তারা সাধারণত তাদের মনের ভাব ও অভিব্যক্তি সবার সামনে প্রকাশ করতে পারবে। এই জাতকেরা হয়তো তাদের ভালোবাসার মানুষদের প্রতি রক্ষণশীল হয়ে উঠবে। তাদের জীবনে তারা সাধারণত তাদের প্রয়োজন মতো ধন সংগ্রহ করতে পারবে এবং সব ধরণের আর্থিক সুখ স্বাচ্ছন্দ উপভোগ করতে পারবে তবে যদি তারা কোনো বিপদে পরে তাহলেও হয়তো তারা তা সহজ ভাবে সামলাতে পারবে। সুতরাং তাদের সমস্যাগুলি সাধারণত কখনোই তাদের বিভ্রান্ত বা বিচলিত করতে পারবে না। বরং তারা তাদের খারাপ সময়ের থেকে হয়তো শিক্ষা নেবে এবং সাধারণত অন্যদেরও সাহায্য করবে যাতে সেই মানুষগুলোও এই বিপদ থেকে উদ্ধার হতে পারে। এদের আরেকটি বিশেষ গুণ হলো যে এরা হয়তো নিজেদের কাজ বা চিন্তা কে সীমাবদ্ধ করে পারবে না। তারা সাধারণত নিজেদের কোনো সীমার মধ্যে আটকে রাখতে অপছন্দ করবে। এই নামের জাতকদের মধ্যে হয়তো একটি স্পষ্ট সজ্ঞাত শক্তির পরিচয় পাওয়া যাবে। সাধারণত এদের মধ্যে কেউ কেউ তন্ত্রবিদ্যা শেখার প্রতি আগ্রহ দেখাবে। তারা তাদের জ্ঞানের পরিসর বাড়াতে হয়তো ইচ্ছুক হবে। তারা সাধারণত নিজেদের ক্ষেত্রে উন্নতি করতে খুবই পছন্দ করবে।
নাম
হরিবালা, Haribala বা (
কোনো অনুরূপ নাম নেই) মানে
প্রভু বিষ্ণুর কন্যা. এই নাম
16 সংখ্যার অন্তর্গত
যে মানুষদের নাম হরিবালা, Haribala হয় তারা সাধারণত সব সময় সততা ও নিরপেক্ষতার সাথে তাদের সব রকম কাজ ও লেনদেন সম্পন্ন করতে চায়। তবে সব মানুষেরই সাধারণত কিছু না কিছু দোষ থাকে। এই নাম যে মানুষদের হয় তারা হয়তো মাঝে মধ্যে তাদের এই সৎ স্বভাব বজায় রাখতে পারবে না ও অসৎ পথে চলে যাবে। তবে এটা সাধারণত এই মানুষদের নেতিবাচক দিক বলে ধরা হয় না। এদের মধ্যে হয়তো সব সময়ই প্রচুর পরিমানে আত্মবিশ্বাস দেখা যাবে। এই জাতকেরা হয়তো তাদের কর্মক্ষেত্রে অনুকূল পরিবেশ পাবে যার ফলে তাদের কাজ করতে সুবিধে হবে। সাধারণত অন্যদের কাজ যদি এরা তাদের হয়ে করে দিতে পারে তাহলে এরা খুবই খুশি হয়। সুতরাং এই কারণেই হয়তো তাদের কাজের জায়গায় ও তাদের সহকর্মীদের মধ্যে তাদের খুবই পছন্দ করা হবে। এরম অনেক সময়ই হতে পারে যে তারা হয়তো তাদের পিতামাতাদের থেকে বিশেষত তাদের পিতার থেকে কোনো রকমের সাহায্য বা সমর্থন পাবে না। তবে যেহেতু তারা সাধারণত খুবই আত্মবিশ্বাসী ব্যক্তিত্ব হবে সেহেতু তাদের হয়তো অন্য কারোর সমর্থনের প্রয়োজন হবে না এবং তারা হয়তো একা একাই তাদের জীবনে অগ্রসর হতে পারবে। তারা হয়তো অবশেষে তাদের জীবনে সাফল্য লাভ করতেও পারবে যা শুধুমাত্র তাদের জন্যই চরিতার্থ হবে। তাদের দাম্পত্য জীবন সাধারণত কোনো ভাবেই সুখদায়ক হয় না এবং তাদের প্রচুর অস্থিরতার মধ্যে জীবন কাটাতে হয়। জীবনের অনেকটা সময় কাটানোর পরেও হয়তো তারা তাদের পতি বা পত্নীর দিকে কোনো গভীর টান অনুভব করবে না আর হয়তো তাদের জীবনে নতুন কাউকে চাইবে। এই জাতকদের সাধারণত উপদেশ দেওয়া হয় কোনো সমাজসেবী সংস্থার প্রতি যোগদান করে কিছু দানশীল কাজকর্ম করতে যার মাধ্যমে তারা হয়তো সমাজে স্বীকৃতি পাবে।