অনুরূপ নাম নাম: ফাসিখ, Fasikh, জাতি: muslim, Indian, Muslim, Bengali, লিঙ্গ: boyনাম: ফ্যাসমিন, Fasmin, জাতি: muslim, Indian, Muslim, Bengali, লিঙ্গ: boyনাম: ফাতান, Fatan, জাতি: muslim, Indian, Muslim, Bengali, লিঙ্গ: boyনাম: ফতুল্লাহ, Fathullah, জাতি: muslim, Indian, Muslim, Bengali, লিঙ্গ: boyনাম: ফাতান, Fattan, জাতি: muslim, Indian, Muslim, Bengali, লিঙ্গ: boy |
চন্দ্র ভিত্তিক বৈদিক জ্যোতিষবিদ্যা অনুসারে যে মানুষটির নাম ফারজিন, Farzin হবে সেই মানুষটি হয়তো তার মস্তিষ্কের দ্বারা চালিত হবে এবং হয়তো সব বিষয়ে বাস্তববাদী হতে পারবে। এই মানুষেরা সাধারণত দানশীল ব্যক্তিত্বের হয় এবং অন্যের সহায়তা করতে পছন্দ করে। এরা হয়তো গরিব এবং পীড়িত ব্যক্তিদের সাহায্য করতে পছন্দ করবে আর এদের সাহায্য হয়তো সবসময় নিঃস্বার্থ হবে। এই নামের মানুষদের সাধারণত শরীর স্বাস্থ্য ভালো থাকবে এবং এরা শরীর চর্চা করতে পছন্দ করবে। এরা হয়তো এই শরীর সংক্রান্ত কোনো কর্মক্ষেত্র বেছে নেবে এবং সেই কারণবশত এদের হয়তো পালোয়ানি, খেলা, সাজপোশাক বা এই ধরণের অন্য কোনো জগতে দেখা যাবে। এর সাহায্যে তারা তাদের কর্ম জীবনে সাফল্য লাভ করতে পারবে। যদিও সাধারণত সততা ও সত্যতা এই মানুষদের জীবনের মূল মন্ত্র হবে তবুও তাদের অন্যের হাতে ঠকার সম্ভাবনা থেকেই যাচ্ছে। এই কারণে এই মানুষদের উপদেশ দেওয়া হয় যে বন্ধু নির্বাচনের সময় যেন তারা সজাগ থাকে। এরা হয়তো এদের কথাবার্তায় অসম্ভব রকম স্পষ্টতার পরিচয় দিতে পারে। কখনো কখনো হয়তো এদের ভালো হবে আবার কখনো কখনো ক্ষতিও হতে পারে। সুতরাং এই বিষয়ে তাদের সজাগ থাকতে হবে। এদের বহির্মুখী স্বভাব ও স্নিগ্ধ রসবোধের জন্য অন্যেরা এদের প্রতি হয়তো আকৃষ্ট হতে পারে। সারা জীবন ধরে এরা হয়তো অনেক ভালো বন্ধুর সান্নিধ্যে আস্তে পারবে। আর এই বন্ধুরা হয়তো সত্যিই তাদের প্রতি খুব সহযোগিতা করবে।
Advertisement
ফারজিন, Farzin এর অভিব্যাক্তি সংখ্যা
11 বৈদিক জ্যোতিষ বা সংখ্যাতত্ত্বের অনেক গুরুত্ব রয়েছে।
ভারতীয় জ্যোতিষবিদ্যা অনুযায়ী যে মানুষদের নাম ফারজিন, Farzin হয় সেই মানুষেরা সাধারণত দিবাস্বপ্ন দেখতে মগ্ন থাকে। তারা হয়তো অপ্রকৃতস্থ জিনিষপত্রকে তাদের জীবনের সত্য হিসেবে ধরে নিতে পছন্দ করে। কখনো কখনো তাদের জীবনে হয়তো তারা এই সব কারণে মানসিক যাতনার শিকার হয়ে পরবে তারা সাধারণত তাদের পরিবারের সদস্যদের প্রতি এবং অন্য অনেক কাছের আত্মীয়স্বজনদের প্রতি স্নেহশীল হয়ে উঠবে। তাদের প্রেম জীবন ও দাম্পত্য জীবন এই দুটিকেই হয়তো তারা সফলভাবে নিয়ন্ত্রিত করতে পারবে। সাধারণত তারা তাদের নিজেদের মতাদর্শ অনুসরণ করবে। তারা হয়তো তাদের নিজেদের জীবন নিজেদের নিয়ম অনুসারে চালিত করতে চাইবে। তারা সাধারণত বিচক্ষণ বুদ্ধির অধিকারী হবে। তারা হয়তো সবাইকে নিঃস্বার্থভাবে সাহায্য করতে পছন্দ করবে। তারা সাধারণত তাদের পরিবার ও অন্যদের প্রতিও দায়বদ্ধ হবে। তারা হয়তো নিজেদের কাছের মানুষদের সাথে কিছু সুন্দর মুহূর্ত উপভোগ করতে খুবই ভালোবাসবে। তারা সাধারণত সৎ প্রকৃতির মানুষ হবে। আর তাদের সততা হয়তো তাদের জীবনের সব ক্ষেত্রেই অগ্রসর হতে সাহায্য করবে যেমন তাদের কর্মক্ষেত্র থেকে ব্যবসা অবধি বা তাদের প্রেম থেকে পরিবার অবধি। তারা সাধারণত সবার জন্য সব কিছু ছেড়ে দিতে পারে বিশেষত যদি এই মানুষটি তাদের কাছের কেউ হয়। তারা হয়তো আধ্যাত্মিকতায় বিশ্বাস করবে। তারা হয়তো উপন্যাস বা গল্পের বই পড়ে নিজেদের সময় কাটাতে ভালোবাসবে। তাদের অন্তর্দৃষ্টি সাধারণত প্রখর হবে। তারা হয়তো সৃজনশীলও হবে। তারা সাধারণত এঁকে বা রাঁন্না করে সময় কাটাতে পছন্দ করবে। তারা হয়তো জন্ম থেকেই একজন শিল্পী হবে। তারা সাধারণত কোনো কাজের জন্য মানুষদের একত্রিত করতে পছন্দ করবে। সুতরাং তারা হয়তো রাজনীতির ক্ষেত্রে সাফল্য লাভ করতে পারবে।
.
যে জাতকদের নাম ফারজিন, Farzin হয় সেই মানুষেরা সাধারণত তাদের জীবনের সব সিদ্ধান্তের ব্যাপারে খুব ভালো ভাবে অবগত হবে। তারা হয়তো তাদের লেনদেনের ব্যাপারে একটু বেশিই সৎ হবে। তারা সাধারণত খুবই খোলা মনের মানুষ হবে এবং নিজেদের মনের কথা কারোর সামনে প্রকাশ করতে হয়তো কোনো কুন্ঠা বোধ করবে না। সাধারণত তারা অত্যন্ত রকম সোজাসুজি ভাবে সব কাজ করতে পছন্দ করবে তবে তাদের এই ব্যবহারে হয়তো কখনো কখনো অন্যরা খুবই আহত হবে। তবে এই মানুষেরা সাধারণত সেই বিষয়ে কোনো ভাবেই মাথা ঘামায় না। যে জাতকদের এই নাম হয় সেই জাতকেরা হয়তো দৃঢ় সংকল্পের মানুষ হয়। যে ব্যক্তিরা এই শ্রেণীর মধ্যে পরে সেই ব্যক্তিদের মধ্যে সাধারণত বীরত্বের অনেক গুণ দেখা যায়। এই মানুষদের আরেকটি লক্ষ্যকরণীয় স্বভাব হলো তাদের মধ্যে হয়তো বেশ অনেকটা আত্মবিশ্বাস থাকবে যা সাধারণত তাদের নিজেদের জীবনে সফল হতে সাহায্য করবে। এই জাতকদের মধ্যে হয়তো মাঝে মধ্যেই একটু কর্তৃত্ব ফলানোর প্রবণতা দেখা যাবে। তারা সাধারণত অন্যদের ছোট করতে খুবই মজা পাবে। এই মানুষেরা হয়তো বস্তুবাদী মানসিকতার হবে। যে মানুষদের নাম ফারজিন, Farzin হয় সেই মানুষেরা সাধারণত তাদের নিজেদের ব্যক্তিত্ব ও অবদান নিয়ে খুবই গর্ব করে। এই মানুষেরা হয়তো জন্ম থেকেই নেতৃত্ব করতে পারবে আর এইভাবেই সুখ লাভ করবে। তাদের জন্য সাফল্যের সিঁড়িটা সাধারণত খুবই লম্বা হবে। তবুও তারা হয়তো অকৃতজ্ঞ হবে এবং তাদের যারা সাহায্য করেছে তাদের প্রতি সাধারণত একটুও কৃতজ্ঞতা দেখাবে না। তারা হয়তো আবেগপ্রবণ হবে। এই জাতকেরা সাধারণত অপর লিঙ্গের মানুষদের সাথে খুব সহজেই সম্পর্কে জড়িয়ে পড়তে পারে। তারা হয়তো অপর লিঙ্গের মানুষদের খুব ভালো বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে বা উল্টোটাও দেখা যেতে পারে।
নাম
ফারজিন, Farzin বা (
কোনো অনুরূপ নাম নেই) মানে
শিখেছি. এই নাম
24 সংখ্যার অন্তর্গত
যে মানুষটির নাম ফারজিন, Farzin হবে সেই মানুষটি হয়তো ধর্ম ও আস্থার প্রতীক হবে যা তারা সারা জীবন ধরেই পালন করবে। সাধারণত তাদের এক মাত্র কাজ হবে কোনো কিছু যা তারা চাইছে তার ওপর ভরসা রাখা আর তারা দেখবে যে তারা যা চাইছে তাই হয়ে যাচ্ছে কোনো সমস্যা ছাড়াই। এই মানুষদের প্রধান আকর্ষণ হল যে তারা সাধারণত অন্যদের খুব ভালো করে বুঝতে পারে। তারা হয়তো খুব স্বাভাবিক ভাবেই অন্যদের সাথে যোগস্থাপন করতে পারবে এবং খুব সহজেই হয়তো তারা যা ভাবছে তা অন্যদের বুঝিয়ে দিতে পারবে। এই কারণেই হয়তো তারা তাদের কর্ম জীবনে অসীম সাফল্য লাভ করতে পারবে। এই নামের ধারকদের আত্মা সাধারণত খুবই শুদ্ধ হয়। এই নামের জাতকদের মন সাধারণত খুবই বড়ো হয় এবং তারা হয়তো গরিব মানুষদের কষ্ট তাদের অন্তর থেকে উপলব্ধি করতে পারবে। এই মানুষেরা হয়তো সমাজসেবা মূলক কাজে যোগদান করতে চাইবে এবং এই কারণে হয়তো প্তচূর অর্থ ব্যয় করবে। তারা হয়তো সব সময় তৈরী থাকবে অন্য কাউকে সাহায্য করার জন্য এবং সাধারণত সব সময় নিজেদের সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেবে। এই জাতকেরা হয়তো নিজেদের মধ্যে আধ্যাত্মিক বিষয়গুলির সাথে যোগসূত্র স্থাপন করতে সফল হবে। এই নামের মানুষদের হয়তো যে কোনো আধ্যাত্মিক বিষয়ের প্রতি একটি বিশেষ টান থাকবে। তারা হয়তো তাদের বেশির ভাগ সময় ধ্যান করে কাটিয়ে দেবে। তারা হয়তো আদর্শবাদী হবে এবং সাধারণত নিজেদের আদর্শগুলোকে তুলে ধরতে চাইবে। তাদের আদর্শের পথে চলে তারা হয়তো একটি উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ নিজেদের জন্য গড়ে তুলতে পারবে। এই ব্যক্তিরা সাহিত্যচর্চা করতে সাধারণত খুবই ভালোবাসে। প্রধানত ইংরেজি সাহিত্য হয়তো তাদের খুবই পছন্দের বিষয় হবে। সুতরাং এই বিষয়ে নিজেদের কর্ম জীবন গড়ে তুললে তারা হয়তো সৌভাগ্যশালী হবে।