নাম : দ্রীশনুং, Drishnu
লিঙ্গ : ছেলে
জাতি : Hindu, Bengali, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu
দ্রীশনুং, Drishnu অর্থ: সাহসী, সাহসী
প্রকার: কোনো অনুরূপ নাম নেই
সংখ্যা : 8
রাশি : কুম্ভ রাশি
নক্ষত্র : কৃতিকা
Read this page in English..
|
অনুরূপ নাম নাম: দ্রীশ্তি, Drishtee, জাতি: Hindu, Bengali, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: দ্রীতিক, Dritik, জাতি: Hindu, Bengali, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: দ্রোণ, Dron, জাতি: Hindu, Bengali, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: দ্রোনা, Drona, জাতি: Hindu, Bengali, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: দ্রোণাচার্য, Dronacharya, জাতি: Hindu, Bengali, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boy |
নামকরণ বিষয়ক জ্যোতিষবিদ্যা অনুযায়ী যে মানুষদের নাম দ্রীশনুং, Drishnu হয় তারা সাধারণত জীবনে সাফল্য অর্জন করতে পারে। যদিও বা তারা জীবনে কোনো প্রতিকূল পরিস্থিতির সম্মুখীন হয় তবুও তারা সেই পরিস্থিতির মধ্যে থেকেও হয়তো খুব সহজেই নিজেদের জন্য লাভদায়ক কিছু খুঁজে বার করতে পারবে। এদের ব্যাপারে সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ জিনিস হলো এরা হয়তো সব কিছুই খুব সহজে ও সাবলীলভাবে পেয়ে যায়। এই নামের মানুষেরা সাধারণত তাদের সামাজিক কর্তব্য এবং অন্যান্য কাজের প্রতি অত্যন্ত দায়িত্বপূর্ণ মনোভাব পোষণ করে। বেশির ভাগ সময়ে এই মানুষেরা খুবই আবেগপ্রবণ হয় কিন্তু এই কথাটাও সত্যি যে হয়ত অন্যেরা এই মানুষদের আবেগের দাম দিতে পারে না। সাধারণত এদের মধ্যে একটি দার্শনিক দৃষ্টিভঙ্গি থাকে এবং এরা মনে প্রাণে দার্শনিক হয়। এদের মধ্যে সব জিনিস নিয়ে একটু বেশি ভাবনাচিন্তা করার প্রবণতা আছে। কোনো বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় সাধারণত এদের বাস্তবধর্মী হওয়ার উপদেশ দেওয়া হয়। এদের হয়তো বলা হয় যে যে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় নিজের মনের থেকে নিজের মস্তিষ্কের কথা বেশি শোনা উচিত। এরা হয়তো জীবনে খুবই সাহায্যকারী ও স্নেহময় আত্মীয়স্বজন পাবে। এদের জীবনে অগ্রসর হতে হয়তো এদের আত্মীয়স্বজনেরা সব দিক থেকে সাহায্য করবে। নিজেদের জীবনে সাধারণত এরা খুবই সুশৃঙ্খল এবং সময়নিষ্ঠ হয়। এই সব গুনের জন্যই হয়তো তারা জীবনে সাফল্য অর্জন করতে পারে। তবে এই নামের মানুষদের নিজেদের উল্লিখিত কর্মসূচির প্রতি বেশি করে মনোনিবেশ করা উচিত কারণ শুধুমাত্র তাহলেই তারা নিজেদের কর্মজীবনে প্রতিষ্ঠিত হতে পারবে হয়তো।
Advertisement
দ্রীশনুং, Drishnu এর অভিব্যাক্তি সংখ্যা
3 বৈদিক জ্যোতিষ বা সংখ্যাতত্ত্বের অনেক গুরুত্ব রয়েছে।
বৈদিক জ্যোতিষবিদ্যা অনুযায়ী যে মানুষদের নাম দ্রীশনুং, Drishnu হয় সেই মানুষেরা সাধারণত খুবই কমনীয় স্বভাবের হয়। এবং একই সাথে তারা সাধারণত খুবই মিশুকে স্বভাবের হয়। তবে তাদের জীবনের সব ক্ষেত্রেই হয়তো তারা খুঁতখুঁতে হয়। কখনো কখনো এই স্বভাবের জন্য হয়তো তারা তাদের জীবনের সব থেকে ভালো জিনিষটা পাবে আবার কখনো কখনো হয়তো তারা সব থেকে খারাপ জিনিষটা পাবে। তাদের রসবোধ হয়তো খুবই প্রখর হবে। তারা সাধারণত সৃজনশীল কাজকর্ম যেমন আঁকা বা গান বা নাচ বা অন্য আরো অনেক কিছু এসবের প্রতি খুবই উৎসাহী হবে। তাদের উপস্থিত বুদ্ধি হয়তো খুবই প্রখর হবে। তারা হয়তো খুব তাড়াতাড়ি বেশ কয়েকটি কার্যকর সিদ্ধান্ত নিতে পারবে। এই জন্য হয়তো তারা অনেক খ্যাতি অর্জন করতে পারবে। তারা হয়তো তাদের কাজের প্রতি ও জীবনের বাকি সব বিষয়ের প্রতি খুবই অনুপ্রাণিত হবে। তারা হয়তো অন্য মানুষদেরও উৎসাহিত করে তুলতে পারবে। তাদের মধ্যে সাধারণত একটি ভালো ও পেশাদার লেখক হওয়ার সব গুণই থাকবে এবং এর সাহায্যে তারা জীবনে সাফল্য অর্জন করতে পারবে। যদি তারা এই কর্মক্ষেত্রকে তাদের পেশা হিসেবে গ্রহণ করে তাহলে হয়তো তারা একজন পেশাদার লেখক হিসেবে অনেক খ্যাতি ও অর্থ উপার্জন করতে পারবে। কখনো কখনো হয়তো তারা খুবই আবেগপ্রবণ হয়ে পরে এবং তখন হয়তো তারা তাদের সব সিদ্ধান্ত নিজেদের হৃদয় থেকে নেয়। তবে এই সিদ্ধান্তগুলির জন্য হয়তো তারা বিপদে পরতে পারে। তাদের মধ্যে হয়তো একজন ভালো নেতা হওয়ার সব গুণ থাকবে। এই প্রেক্ষিতে দেখতে গেলে তারা হয়তো একজন রাজনৈতিক নেতা হিসেবেও ভালো সাফল্য লাভ করতে পারে।
.
যে জাতকদের নাম দ্রীশনুং, Drishnu হয় সেই মানুষেরা সাধারণত তাদের জীবনের সব সিদ্ধান্তের ব্যাপারে খুব ভালো ভাবে অবগত হবে। তারা হয়তো তাদের লেনদেনের ব্যাপারে একটু বেশিই সৎ হবে। তারা সাধারণত খুবই খোলা মনের মানুষ হবে এবং নিজেদের মনের কথা কারোর সামনে প্রকাশ করতে হয়তো কোনো কুন্ঠা বোধ করবে না। সাধারণত তারা অত্যন্ত রকম সোজাসুজি ভাবে সব কাজ করতে পছন্দ করবে তবে তাদের এই ব্যবহারে হয়তো কখনো কখনো অন্যরা খুবই আহত হবে। তবে এই মানুষেরা সাধারণত সেই বিষয়ে কোনো ভাবেই মাথা ঘামায় না। যে জাতকদের এই নাম হয় সেই জাতকেরা হয়তো দৃঢ় সংকল্পের মানুষ হয়। যে ব্যক্তিরা এই শ্রেণীর মধ্যে পরে সেই ব্যক্তিদের মধ্যে সাধারণত বীরত্বের অনেক গুণ দেখা যায়। এই মানুষদের আরেকটি লক্ষ্যকরণীয় স্বভাব হলো তাদের মধ্যে হয়তো বেশ অনেকটা আত্মবিশ্বাস থাকবে যা সাধারণত তাদের নিজেদের জীবনে সফল হতে সাহায্য করবে। এই জাতকদের মধ্যে হয়তো মাঝে মধ্যেই একটু কর্তৃত্ব ফলানোর প্রবণতা দেখা যাবে। তারা সাধারণত অন্যদের ছোট করতে খুবই মজা পাবে। এই মানুষেরা হয়তো বস্তুবাদী মানসিকতার হবে। যে মানুষদের নাম দ্রীশনুং, Drishnu হয় সেই মানুষেরা সাধারণত তাদের নিজেদের ব্যক্তিত্ব ও অবদান নিয়ে খুবই গর্ব করে। এই মানুষেরা হয়তো জন্ম থেকেই নেতৃত্ব করতে পারবে আর এইভাবেই সুখ লাভ করবে। তাদের জন্য সাফল্যের সিঁড়িটা সাধারণত খুবই লম্বা হবে। তবুও তারা হয়তো অকৃতজ্ঞ হবে এবং তাদের যারা সাহায্য করেছে তাদের প্রতি সাধারণত একটুও কৃতজ্ঞতা দেখাবে না। তারা হয়তো আবেগপ্রবণ হবে। এই জাতকেরা সাধারণত অপর লিঙ্গের মানুষদের সাথে খুব সহজেই সম্পর্কে জড়িয়ে পড়তে পারে। তারা হয়তো অপর লিঙ্গের মানুষদের খুব ভালো বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে বা উল্টোটাও দেখা যেতে পারে।
নাম
দ্রীশনুং, Drishnu বা (
কোনো অনুরূপ নাম নেই) মানে
সাহসী, সাহসী. এই নাম
26 সংখ্যার অন্তর্গত
যে মানুষদের নাম দ্রীশনুং, Drishnu হবে সেই মানুষেরা হয়তো সাজপোশাকের সাথে গভীর ভাবে জড়িয়ে থাকবে এবং এই সংক্রান্ত সকল তথ্য সাধারণত এদের কাছে পাওয়া যাবে। এরা হয়তো সঠিক ভাবে ও সুন্দর ভাবে সাজগোজ করে বেরোতে খুবই পছন্দ করবে। কিন্তু সব থেকে বড়ো কথা হলো এই ব্যক্তিরা সাধারণত তাদের পিতামাতার প্রতি অসম্ভবরকম কর্তব্যপরায়ণ হয় যা তাদের ওনাদের খেয়াল রাখবে খুবই সাহায্য করবে হয়তো। এটা দেখা যায় যে এই নামের মানুষেরা হয়তো তাদের পিতামাতার সুখ ও শান্তির জন্য সব কিছু দিয়ে দিতেও রাজি হয়ে যাবে। এই জাতকদের একটা খুব বড়ো গুণ হয়তো তাদের স্থিতিশীলতা যার ওপর নির্ভর করে এরা হয়তো অনেক দূর এগোতে পারবে। তবে তাদের মধ্যে হয়তো তাদের পছন্দের সব জিনিসকে অধিকার করে নেওয়ার একটা বাসনা দেখা দিতে পারে। সেই জিনিসগুলির জন্য হয়তো তারা কখনোই কোনো আপোষ করবে না এবং কোনো ভাবেই এগুলোর জন্য তারা হয়তো কোনো ত্যাগ স্বীকার করবে না। তবে তাদের পরিণত বয়সের সাথে সাথে হয়তো তারা আধ্যাত্মিকতার দিকে বেশি আকৃষ্ট হবে এবং এই কারণেই হয়তো তারা তাদের পার্থিব সব সুখ ত্যাগ করতে রাজি হওয়ার যায়। নতুন কোনো কিছু সৃষ্টি করার ক্ষমতা হয়তো তার মধ্যে খুব বেশি মাত্রায় থাকবে। এই ব্যক্তিদের জন্য হয়তো এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ হবে যে তাদের আত্মসম্মান যেন খুব বেশি মাত্রায় থাকে। এই মানুষেরা হয়তো কোনো ব্যাপারে আরো জ্ঞান অর্জন করতে পারলে খুবই খুশি হবে। তবে অন্যদের প্রতি হয়তো তারা খুবই অবজ্ঞা প্রদর্শন করবে। এতে হয়তো তাদের সামনের মানুষটির ওপর ইতিবাচক প্রভাব পরবে কিন্তু তাদের নিজেদের জন্য হয়তো ইটা খুবই খারাপ রূপ নেবে।