নাম : ধ্রীশা, Dhrisha
লিঙ্গ : মেয়ে
জাতি : Hindu, Bengali, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu
ধ্রীশা, Dhrisha অর্থ: পর্বত প্রভু
প্রকার: কোনো অনুরূপ নাম নেই
সংখ্যা : 3
রাশি : বৃশ্চিক রাশি
নক্ষত্র : কৃতিকা
Read this page in English..
|
অনুরূপ নাম নাম: ধৃষীকা, Dhrishika, জাতি: Hindu, Bengali, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: girlনাম: দৃষ্টিকা, Dhrishtika, জাতি: Hindu, Bengali, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: girlনাম: ধরিযা, Dhriya, জাতি: Hindu, Bengali, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: girlনাম: ধৃশ্মা, Dhrushma, জাতি: Hindu, Bengali, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: girlনাম: ধৃতি, Dhruthi, জাতি: Hindu, Bengali, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: girl |
নামকরণ বিষয়ক জ্যোতিষবিদ্যা অনুযায়ী যে মানুষদের নাম ধ্রীশা, Dhrisha হয় তারা সাধারণত জীবনে সাফল্য অর্জন করতে পারে। যদিও বা তারা জীবনে কোনো প্রতিকূল পরিস্থিতির সম্মুখীন হয় তবুও তারা সেই পরিস্থিতির মধ্যে থেকেও হয়তো খুব সহজেই নিজেদের জন্য লাভদায়ক কিছু খুঁজে বার করতে পারবে। এদের ব্যাপারে সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ জিনিস হলো এরা হয়তো সব কিছুই খুব সহজে ও সাবলীলভাবে পেয়ে যায়। এই নামের মানুষেরা সাধারণত তাদের সামাজিক কর্তব্য এবং অন্যান্য কাজের প্রতি অত্যন্ত দায়িত্বপূর্ণ মনোভাব পোষণ করে। বেশির ভাগ সময়ে এই মানুষেরা খুবই আবেগপ্রবণ হয় কিন্তু এই কথাটাও সত্যি যে হয়ত অন্যেরা এই মানুষদের আবেগের দাম দিতে পারে না। সাধারণত এদের মধ্যে একটি দার্শনিক দৃষ্টিভঙ্গি থাকে এবং এরা মনে প্রাণে দার্শনিক হয়। এদের মধ্যে সব জিনিস নিয়ে একটু বেশি ভাবনাচিন্তা করার প্রবণতা আছে। কোনো বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় সাধারণত এদের বাস্তবধর্মী হওয়ার উপদেশ দেওয়া হয়। এদের হয়তো বলা হয় যে যে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় নিজের মনের থেকে নিজের মস্তিষ্কের কথা বেশি শোনা উচিত। এরা হয়তো জীবনে খুবই সাহায্যকারী ও স্নেহময় আত্মীয়স্বজন পাবে। এদের জীবনে অগ্রসর হতে হয়তো এদের আত্মীয়স্বজনেরা সব দিক থেকে সাহায্য করবে। নিজেদের জীবনে সাধারণত এরা খুবই সুশৃঙ্খল এবং সময়নিষ্ঠ হয়। এই সব গুনের জন্যই হয়তো তারা জীবনে সাফল্য অর্জন করতে পারে। তবে এই নামের মানুষদের নিজেদের উল্লিখিত কর্মসূচির প্রতি বেশি করে মনোনিবেশ করা উচিত কারণ শুধুমাত্র তাহলেই তারা নিজেদের কর্মজীবনে প্রতিষ্ঠিত হতে পারবে হয়তো।
Advertisement
ধ্রীশা, Dhrisha এর অভিব্যাক্তি সংখ্যা
4 বৈদিক জ্যোতিষ বা সংখ্যাতত্ত্বের অনেক গুরুত্ব রয়েছে।
বৈদিক জ্যোতিষবিদ্যা অনুযায়ী যে মানুষদের নাম ধ্রীশা, Dhrisha হবে সেই মানুষেরা সাধারণত তাদের কাজের প্রতি নিষ্ঠাবাণ হবে এবং হয়তো তাদের কর্মক্ষেত্রের সাথে জীবনের আর সব ক্ষেত্রে একটি স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে পারবে। তাদের কর্ম জীবনের প্রতি নিষ্ঠার কারণে তারা হয়তো তাদের যে পেশাটি সব থেকে ভালো মানাবে সেইটা খুঁজে বার করতে পারবে। তারা হয়তো তাদের কর্ম জগতে নাম খ্যাতি ও অর্থ এই সবই লাভ করতে পারবে। সাধারণত তাদের বুদ্ধির জোরে তারা হয়তো তাদের কর্মক্ষেত্রে আরো অনেক বেশি সাফল্য অর্জন করতে পারবে। তবে তাদের সাধারণত এই উপদেশ দেওয়া হয় যে তারা যেন তাদের ভবিষ্যতের জন্য কিছুটা টাকা সঞ্চয় করে রাখে। তাদের হয়তো তাদের জীবনের কিছু অপ্রয়োজনীয় খরচ কমিয়ে ফেলা উচিত। এটা হয়তো তাদের খারাপ সময়ে তাদের খুবই কাজে দেবে। একজন মানুষ হিসেবে তারা হয়তো খুব বেশি রকম ভাবে একজন আবেগপ্রবণ মানুষ হয়ে উঠবে। তারা হয়তো প্রেমের সম্বন্ধে জড়িয়ে পরবে। তারা হয়তো নিজেদের মর্জির মালিক হবে। তাদের যা ইচ্ছে করে তারা সাধারণত সেটাই করে। তারা হয়তো খুবই পারিবারিক প্রকৃতির হয়। তবে কখনো কখনো তাদের পরিবারের সদস্যরা হয়তো বিনা কারণে তাদের আঘাত করে ফেলবে। এই কারণে হয়তো তারা খুবই গম্ভীর হয়ে উঠবে। আর তারা হয়তো নিজেদের পরিবারের থেকে আলাদা করে দেবে। তাদের আবেগজনিত সম্পর্কগুলি হয়তো তাদের কর্ম জীবনের ক্ষতি করবে। সুতরাং তাদের হয়তো নিজেদের সব সিদ্ধান্ত তাদের হৃদয় থেকে না নিয়ে মস্তিস্ক থেকে নিতে হবে। তারা হয়তো সাজপোশাক বা সুন্দর চেহারা নিয়ে খুব একটা মাথা ঘামাবে না। তবে তারা মন থেকে খাঁটি হবে। তারা সাধারণত কৌতূহলী প্রকৃতির হবে। তারা হয়তো ব্যবসার ক্ষেত্রেও সৌভাগ্যশালী হবে। এখান থেকে হয়তো তারা অর্থ ও খ্যাতি অর্জন করতে পারবে।
.
যে জাতকদের নাম ধ্রীশা, Dhrisha হয় সেই মানুষেরা সাধারণত তাদের জীবনের সব সিদ্ধান্তের ব্যাপারে খুব ভালো ভাবে অবগত হবে। তারা হয়তো তাদের লেনদেনের ব্যাপারে একটু বেশিই সৎ হবে। তারা সাধারণত খুবই খোলা মনের মানুষ হবে এবং নিজেদের মনের কথা কারোর সামনে প্রকাশ করতে হয়তো কোনো কুন্ঠা বোধ করবে না। সাধারণত তারা অত্যন্ত রকম সোজাসুজি ভাবে সব কাজ করতে পছন্দ করবে তবে তাদের এই ব্যবহারে হয়তো কখনো কখনো অন্যরা খুবই আহত হবে। তবে এই মানুষেরা সাধারণত সেই বিষয়ে কোনো ভাবেই মাথা ঘামায় না। যে জাতকদের এই নাম হয় সেই জাতকেরা হয়তো দৃঢ় সংকল্পের মানুষ হয়। যে ব্যক্তিরা এই শ্রেণীর মধ্যে পরে সেই ব্যক্তিদের মধ্যে সাধারণত বীরত্বের অনেক গুণ দেখা যায়। এই মানুষদের আরেকটি লক্ষ্যকরণীয় স্বভাব হলো তাদের মধ্যে হয়তো বেশ অনেকটা আত্মবিশ্বাস থাকবে যা সাধারণত তাদের নিজেদের জীবনে সফল হতে সাহায্য করবে। এই জাতকদের মধ্যে হয়তো মাঝে মধ্যেই একটু কর্তৃত্ব ফলানোর প্রবণতা দেখা যাবে। তারা সাধারণত অন্যদের ছোট করতে খুবই মজা পাবে। এই মানুষেরা হয়তো বস্তুবাদী মানসিকতার হবে। যে মানুষদের নাম ধ্রীশা, Dhrisha হয় সেই মানুষেরা সাধারণত তাদের নিজেদের ব্যক্তিত্ব ও অবদান নিয়ে খুবই গর্ব করে। এই মানুষেরা হয়তো জন্ম থেকেই নেতৃত্ব করতে পারবে আর এইভাবেই সুখ লাভ করবে। তাদের জন্য সাফল্যের সিঁড়িটা সাধারণত খুবই লম্বা হবে। তবুও তারা হয়তো অকৃতজ্ঞ হবে এবং তাদের যারা সাহায্য করেছে তাদের প্রতি সাধারণত একটুও কৃতজ্ঞতা দেখাবে না। তারা হয়তো আবেগপ্রবণ হবে। এই জাতকেরা সাধারণত অপর লিঙ্গের মানুষদের সাথে খুব সহজেই সম্পর্কে জড়িয়ে পড়তে পারে। তারা হয়তো অপর লিঙ্গের মানুষদের খুব ভালো বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে বা উল্টোটাও দেখা যেতে পারে।
নাম
ধ্রীশা, Dhrisha বা (
কোনো অনুরূপ নাম নেই) মানে
পর্বত প্রভু. এই নাম
21 সংখ্যার অন্তর্গত
যে মানুষদের নাম ধ্রীশা, Dhrisha হবে তারা হয়তো খুবই বিশ্বাসী মনের মানুষ হবে এবং নিজেদের সহকর্মীদের বিশেষত সব বিষয়েই বিশ্বাস করবে। যে মানুষেরা এই নামের প্রভাবে থাকবে তারা হয়তো নিজেদের কর্মক্ষেত্রে বেশ কয়েকজন বন্ধুর সংস্পর্শে আসবে যারা হয়তো তাদের সব কাজে সহযোগিতা করবে। তারা হয়তো যে কোনো পরিস্থিতিকে তাদের নিজেদের ইচ্ছা ও মর্জি অনুযায়ী চালিত করতে পারবে। এই মানুষেরা সাধারণত হয়তো খুবই অন্তর্মুখী ব্যক্তিত্বের মানুষ হবে। তারা হয়তো তাদের সুখের মুহূর্তগুলি সবার সাথে ভাগ করে নিতে পছন্দ করবে। কিন্তু সাধারণত তাদের দুঃখের কথা তারা তাদের নিজেদের অন্তরের মধ্যে রেখে দিতে চাইবে। এই মানুষেরা সাধারণত অন্য ব্যক্তিদের প্রতি খুবই সহানুভুতিশীল হবে। এই জাতকেরা সাধারণত অসম্ভব রকম ভাবে সৃজনশীল হবে। তাদের এই গুণটির ওপর ভোর করে বলা যেতে পারে যে তারা হয়তো লেখক হিসেবে স্বীকৃতি পাবে। এই জাতকদের মধ্যে একটি আধ্যাত্মিক চেতনার বহির্প্রকাশ হয়তো খুবই সুস্পষ্টরূপে দেখা যাবে। সাধারণত তারা তাদের ভাগ্যের ওপর খুবই আস্থা রাখবে এবং তাদের জীবনের সব বিষয় হয়তো তারা ভবিতব্যের ওপর ছেড়ে দিতে চাইবে। এই মানুষেরা তাদের জীবনের যে কোনো পরিস্থিতির সাথে হয়তো নিজেরাই যুঝতে চাইবে। সুতরাং এই ব্যক্তিদের সাধারণত উপদেশ দেওয়া হয় যে তারা যেন তাদের কর্ম জীবন ব্যবসাতেই সীমিত রাখে। তারা হয়তো তাদের সব ব্যাপারে স্বাধীনতা চাইবে। তারা হয়তো অন্নদেরও স্বাধীন করে দিতে চাইবে। তারা সাধারণত বিশৃঙ্খলা একদমই পছন্দ করবে না। বরং তারা তাদের কর্ম জীবন ও ব্যক্তিগত জীবনেও একটি পবিত্রতার ভাব আনতে পছন্দ করবে।