অনুরূপ নাম নাম: দেবেনদার, Devendar, জাতি: Indian, Punjabi, Sikh, Bengali, লিঙ্গ: boyনাম: দেবজিৎ, Devjeet, জাতি: Indian, Punjabi, Sikh, Bengali, লিঙ্গ: boyনাম: ধর্মদীপ, Dharamdeep, জাতি: Indian, Punjabi, Sikh, Bengali, লিঙ্গ: boyনাম: ধর্মদেব, Dharamdev, জাতি: Indian, Punjabi, Sikh, Bengali, লিঙ্গ: boyনাম: ধর্মজ্যোত, Dharamjyot, জাতি: Indian, Punjabi, Sikh, Bengali, লিঙ্গ: boy |
নামকরণ বিষয়ক জ্যোতিষবিদ্যা অনুযায়ী যে মানুষদের নাম দীপিন্দর, Deepinder হয় তারা সাধারণত জীবনে সাফল্য অর্জন করতে পারে। যদিও বা তারা জীবনে কোনো প্রতিকূল পরিস্থিতির সম্মুখীন হয় তবুও তারা সেই পরিস্থিতির মধ্যে থেকেও হয়তো খুব সহজেই নিজেদের জন্য লাভদায়ক কিছু খুঁজে বার করতে পারবে। এদের ব্যাপারে সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ জিনিস হলো এরা হয়তো সব কিছুই খুব সহজে ও সাবলীলভাবে পেয়ে যায়। এই নামের মানুষেরা সাধারণত তাদের সামাজিক কর্তব্য এবং অন্যান্য কাজের প্রতি অত্যন্ত দায়িত্বপূর্ণ মনোভাব পোষণ করে। বেশির ভাগ সময়ে এই মানুষেরা খুবই আবেগপ্রবণ হয় কিন্তু এই কথাটাও সত্যি যে হয়ত অন্যেরা এই মানুষদের আবেগের দাম দিতে পারে না। সাধারণত এদের মধ্যে একটি দার্শনিক দৃষ্টিভঙ্গি থাকে এবং এরা মনে প্রাণে দার্শনিক হয়। এদের মধ্যে সব জিনিস নিয়ে একটু বেশি ভাবনাচিন্তা করার প্রবণতা আছে। কোনো বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় সাধারণত এদের বাস্তবধর্মী হওয়ার উপদেশ দেওয়া হয়। এদের হয়তো বলা হয় যে যে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় নিজের মনের থেকে নিজের মস্তিষ্কের কথা বেশি শোনা উচিত। এরা হয়তো জীবনে খুবই সাহায্যকারী ও স্নেহময় আত্মীয়স্বজন পাবে। এদের জীবনে অগ্রসর হতে হয়তো এদের আত্মীয়স্বজনেরা সব দিক থেকে সাহায্য করবে। নিজেদের জীবনে সাধারণত এরা খুবই সুশৃঙ্খল এবং সময়নিষ্ঠ হয়। এই সব গুনের জন্যই হয়তো তারা জীবনে সাফল্য অর্জন করতে পারে। তবে এই নামের মানুষদের নিজেদের উল্লিখিত কর্মসূচির প্রতি বেশি করে মনোনিবেশ করা উচিত কারণ শুধুমাত্র তাহলেই তারা নিজেদের কর্মজীবনে প্রতিষ্ঠিত হতে পারবে হয়তো।
Advertisement
দীপিন্দর, Deepinder এর অভিব্যাক্তি সংখ্যা
8 বৈদিক জ্যোতিষ বা সংখ্যাতত্ত্বের অনেক গুরুত্ব রয়েছে।
ভারতীয় জ্যোতিষবিদ্যা থেকে বোঝা যায় যে যে মানুষদের নাম দীপিন্দর, Deepinder হয় সেই মানুষেরা সাধারণত সাহিত্যচর্চা করতে ভালোবাসে। তাদের লেখার ওপর দখলও হয়তো ভালোই হবে। তারা হয়তো সাহিত্যের বিভিন্ন ক্ষেত্রে নিজেদের কর্মক্ষেত্র গড়ে তুলতে পারবে এবং হয়তো লেখা সংক্রান্ত কোনো কাজ করবে যেমন সৃজনশীল লেখা তৈরী করা বা বই লেখা বা খবরের কাগজের সম্পাদনা করা বা এইরকম অন্য কিছু। একই সময়ে তারা হয়তো খুবই সৃজনশীল মানুষ হবে। তারা হয়তো আঁকা বা নাচ বা গান বা এরম অন্য কোনো কাজ করে নিজেদের সময় ব্যাতিত করতে পছন্দ করবে। তারা হয়তো তাদের কর্ম জীবনেও সাফল্য অর্জন করতে পারবে। ছোটবেলা থেকেই তারা হয়তো খুবই ইতিবাচক ব্যক্তিত্বপূর্ণ মানুষ হবে। তাদের ছোটবেলা হয়তো খুবই আনন্দে কাটবে। তারা হয়তো খুবই প্রাণবন্তও হবে। তারা সাধারণত তাদের ইতিবাচক শক্তি তাদের সৃজনশীল কাজকর্মে লাগিয়ে দেবে। তারা সাধারণত তাদের দৈনন্দিন জীবনে খুবই প্রকৃতিস্থ হবে। তবে তারা সাধারণত স্বপ্নের জগতে হারিয়ে থাকবে। তারা হয়তো তাদের স্বপ্নপূরণ করার জন্য সব কিছু করার চেষ্টা করবে। তবে কখনো কখনো হয়তো তারা সাফল্য লাভ করতে পারবে না। তাদের কাজের পরিবেশ হয়তো ভালো হবে। তাদের সহকর্মীরা সাধারণত তাদের সব দিক দিয়ে সাহায্য করবে এবং এইভাবে হয়তো তারা তাদের কর্ম জীবনে সাফল্য লাভ করতে পারবে। তারা হয়তো খুবই মিশুকে স্বভাবের হবে। তারা সাধারণত আত্মবিশ্বাসী হবে। তারা হয়তো সব সময় চেষ্টা করবে তাদের সব কাজ শক্তি ও নিষ্ঠার সাথে করবে। এছাড়াও হয়তো তাদের সৃজনশীল চিন্তাধারার জন্য তারা তাদের কর্ম জীবনে অগ্রসর হতে পারবে।
.
যে জাতকদের নাম দীপিন্দর, Deepinder হয় সেই জাতকেরা সাধারণত চঞ্চল হয়। তারা হয়তো সব সময়ই কোনো না কোনো সন্দেহ করতে থাকবে ও সেই নিয়ে ভাবতে থাকবে। এই জাতকেরা সাধারণত সব সময়েই দিশাহারা হয়ে থাকবে। তাদের চরিত্রে হয়তো দ্বিচারিতা ও কূটনীতি দেখা যাবে। মানুষ হিসেবে এই ব্যক্তিরা প্রেমিক প্রকৃতির হবে সাধারণত। তবে তারা হয়তো তাদের জীবন সঙ্গীর মধ্যেও একটি প্রেমিক সুলভ আচরণ চাইবে। যদি তারা কোনো প্রেমের সম্বন্ধে আবদ্ধ না থাকে তাহলে সাধারণত তারা কোনো ব্যাপারেই কোনো উৎসাহ পাবে না। এই মানুষদের জীবনে হয়তো কোনো লক্ষ্য ও পরিকল্পনা থাকবে যার অনুযায়ী তারা এগোবে। তারা সাধারণত তাদের পেশা সম্বন্ধে উৎসাহী হবে। তারা হয়তো চাইবে তাদের সমাজে স্থান যেন অনেক উঁচুতে হয়। সেই জন্যই সাধারণত তারা তাদের জীবনের লক্ষ্য প্রাপ্তির সম্বন্ধে খুবই সচেতন হয়। যে মানুষেরা তাদের লক্ষ্য প্রাপ্তির পথে বাধা হয়ে দাঁড়াবে সেই মানুষদের আঘাত করতেও তারা পিছুপা হবে না হয়তো। তারা জীবন যুদ্ধে নিজেদের জেতাতে এতটাই ব্যস্ত হয়ে থাকবে যে সাধারণত তারা তাদের বর্তমান জীবনের ছোট ছোট খুশির মুহূর্তগুলো হারিয়ে ফেলবে। দীপিন্দর, Deepinder হয়তো অন্তর্মুখী স্বভাবের হবে এবং তার আবেগগুলি হয়তো কারোর সামনে প্রকাশ করতে পারবে না। তবে যদি তারা তা প্রকাশ করে তাহলে সাধারণত তা তাদের সম্মতিতে হয় না। সুতরাং তাদের চারপাশের মানুষেরা হয়তো যাদের অসম্ভব রকম গোপনতাপূর্ণ স্বভাবের বলে মনে করবে। সাধারণত মাঝে মাঝে তাদের নিজেদের জন্য আন্তরিক বন্ধু খুঁজে পেতে সমস্যা হবে। যেহেতু তারা তাদের লক্ষ্য নিয়ে এতটা চিন্তিত থাকে সেহেতু তাদের এই লক্ষ্যই হয়তো এক সময় তাদের জন্য বোঝা হয়ে দাঁড়াবে। এই মানুষদের সাধারণত বিভ্রান্ত করা যায় না আর তা ছাড়াও তারা হয়তো শিক্ষিত ও সংস্কারহীন প্রকৃতির মানুষ হবে।
নাম
দীপিন্দর, Deepinder বা (
Deepinder) মানে
সৃষ্টিকর্তার আলো. এই নাম
39 সংখ্যার অন্তর্গত
যে মানুষদের নাম দীপিন্দর, Deepinder হয় সেই মানুষেরা হয়তো তাদের কর্ম জীবনে খুবই সৌভাগ্যশালী হয় এবং তার জন্য তারা অনেক দূর এগোতে পারে। বিশেষত বাহ্যিক সাফল্যের দিক থেকে এই মানুষদের ভাগ্য হয়তো খুবই সুপ্রসন্ন হবে এবং তারা হয়তো অনেক স্বাচ্ছন্দে বাস করতে পারবে। সুতরাং তারা হয়তো তাদের ভবিষ্যৎ জীবনে আর্থিকভাবে সুরক্ষিত থাকতে পারবে। যে মানুষেরা এই নাম নিয়ে জন্মগ্রহণ করে তারা হয়তো কখনো কোনো খারাপ সঙ্গে পরবে না বরং এই নামের প্রভাবে তারা হয়তো সারা জীবনে শুধু সৌভাগ্যই পাবে। কর্মক্ষেত্রের দিক থেকে দেখতে গেলে এই মানুষেরা হয়তো আঁকা বা অন্য কোনো ধরণের শিল্পকলা বেছে নেবে যার সুবাদে তারা হয়তো সাফল্যের শিখরে পৌঁছতে পারবে। তারা হয়তো শিক্ষকতার জগৎকেও নিজেদের কর্মক্ষেত্র বানাতে পারে এবং অধ্যাপকের কাজও করতে পারে। তবে তাদের অভিপ্রেত লক্ষ্যে পৌঁছনোর জন্য এই জাতকদের হয়তো তাদের নিজেদের কর্ম জীবনের লক্ষ্যে স্থির ও সংগঠিত থাকতে হবে। এইভাবেই হয়তো এই জাতকেরা তাদের জীবনে তাদের যোগ্য সম্মান অর্জন করতে পারবে। এই জাতকেরা হয়তো তাদের পিতামাতাদের প্রতি খুবই কর্তব্যপরায়ণ হবে এবং তাদের সব সময় খেয়াল রাখবে। কখনো কখনো হয়তো এই জাতকেরা খুবই বিরক্তিকর হয়ে উঠবে অন্যদের কাছে। আর তারা হয়তো একা থাকলেই ভালো থাকবে। জীবনের কিছু সময় অতিক্রম হওয়ার পর হয়তো এই পুরুষ ও মহিলারা বুঝতে পারবে যে তারা খোলা আকাশের নিচে প্রকৃতির মাঝখানে থাকলেই সব থেকে ভালো থাকবে। তারা হয়তো নিজেরা নিজেদের খুশি রাখার জন্য কোনো পদ্ধতি নিজেরাই খুঁজে বার করবে। কোনো বাহ্যিক জিনিস হয়তো তাদের হতাশ বা বিরক্ত করতে পারবে না।