নাম : চারুশীলা, Charusheela
লিঙ্গ : মেয়ে
জাতি : Bengali, Hindu, Indian, Gujarati, Hindi, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu
চারুশীলা, Charusheela অর্থ: সুন্দর রত্ন; একটি রত্ন
প্রকার: Charusheela
সংখ্যা : 3
রাশি : কুম্ভ রাশি
নক্ষত্র : রেবতী
Read this page in English..
|
অনুরূপ নাম নাম: চারুশীলা, Charusila, জাতি: Bengali, Hindu, Indian, Gujarati, Hindi, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: girlনাম: চার্বী, Charvi, জাতি: Bengali, Hindu, Indian, Gujarati, Hindi, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: girlনাম: চতুরা, Chatura, জাতি: Bengali, Hindu, Indian, Gujarati, Hindi, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: girlনাম: ছাযানা, Chayana, জাতি: Bengali, Hindu, Indian, Gujarati, Hindi, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: girlনাম: চেতনা, Chetana, জাতি: Bengali, Hindu, Indian, Gujarati, Hindi, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: girl |
ভারতীয় জ্যোতিষবিদ্যা অনুসারে যে মানুষের নাম চারুশীলা, Charusheela হবে সাধারণত তারা অন্যদের অভ্যন্তরীণ শক্তির উৎস হবে। এই মানুষদের মধ্যে হয়তো অনেক গুণ থাকবে। তাদের এই সর্বগুণসম্পন্ন স্বভাবের জন্য হয়তো তারা তাদের কর্ম জগতের শিখরে পৌঁছতে পারবে। সাধারণত যে কোনো কর্ম জগৎ তাদের জন্য মানানসই হবে। তাদের অত্যন্ত ইতিবাচক স্বভাব হয়তো তাদের জীবনের সব সিদ্ধান্তেই দেখা যাবে এবং তাদের নিজেদের নেওয়া সিদ্ধান্তে অটল থাকার দরুন হয়তো তারা জীবনে অগ্রসর হতে পারবে। তারা সাধারণত তাদের নিজেদের পছন্দ এবং মতাদর্শ অনুযায়ী জীবন অতিবাহিত করতে পছন্দ করে। যদি তারা ইটা করতে পারে তাহলে হয়তো তাদের জীবন আরও সমৃদ্ধ, সুখদায়ক এবং আকর্ষণপূর্ণ হতে পারে। এই নামের মানুষেরা খুব সৎ স্বভাবেরও হয় সাধারণত। তাদের সৎ মানসিকতার দ্বারা তারা হয়তো তাদের ভবিষ্যৎ আরও বেশি উজ্জ্বল করতে পারবে। তারা তাদের মনের মধ্যে হয়তো বিদ্বেষ পুষে রাখবে কিন্তু তাদের তেজোময় স্বভাব এবং ইতিবাচক ধ্যানধারণা হয়তো তাদের কর্মক্ষেত্রে দেখা যাবে। তারা হয়তো খুবই প্রেমিক প্রকৃতির মানুষও হবে। এই ক্ষেত্রে তাদের অনুরাগী প্রেমিক বা প্রেমিকার সাথে হয়তো তারা আবেগপ্রবণ হতে পছন্দ করে। তবে তারা হয়তো তাদের ভালোবাসার মানুষকে কোনো বাহ্যিক পরিস্থিতির জন্য হারাতে পারে। পিতা বা মাতা হিসেবেও তারা তাদের সন্তানদের প্রতি খুবই স্নেহময় ও অনুরক্ত থাকে সাধারণত। কর্মক্ষেত্রেও হয়তো তারা তাদের সহকর্মীদের সমর্থন ও সহযোগিতা পাবে যার ফলে তারা হয়তো তাদের কর্মজীবনে অগ্রসর হতে পারবে।
Advertisement
চারুশীলা, Charusheela এর অভিব্যাক্তি সংখ্যা
11 বৈদিক জ্যোতিষ বা সংখ্যাতত্ত্বের অনেক গুরুত্ব রয়েছে।
ভারতীয় জ্যোতিষবিদ্যা অনুযায়ী যে মানুষদের নাম চারুশীলা, Charusheela হয় সেই মানুষেরা সাধারণত দিবাস্বপ্ন দেখতে মগ্ন থাকে। তারা হয়তো অপ্রকৃতস্থ জিনিষপত্রকে তাদের জীবনের সত্য হিসেবে ধরে নিতে পছন্দ করে। কখনো কখনো তাদের জীবনে হয়তো তারা এই সব কারণে মানসিক যাতনার শিকার হয়ে পরবে তারা সাধারণত তাদের পরিবারের সদস্যদের প্রতি এবং অন্য অনেক কাছের আত্মীয়স্বজনদের প্রতি স্নেহশীল হয়ে উঠবে। তাদের প্রেম জীবন ও দাম্পত্য জীবন এই দুটিকেই হয়তো তারা সফলভাবে নিয়ন্ত্রিত করতে পারবে। সাধারণত তারা তাদের নিজেদের মতাদর্শ অনুসরণ করবে। তারা হয়তো তাদের নিজেদের জীবন নিজেদের নিয়ম অনুসারে চালিত করতে চাইবে। তারা সাধারণত বিচক্ষণ বুদ্ধির অধিকারী হবে। তারা হয়তো সবাইকে নিঃস্বার্থভাবে সাহায্য করতে পছন্দ করবে। তারা সাধারণত তাদের পরিবার ও অন্যদের প্রতিও দায়বদ্ধ হবে। তারা হয়তো নিজেদের কাছের মানুষদের সাথে কিছু সুন্দর মুহূর্ত উপভোগ করতে খুবই ভালোবাসবে। তারা সাধারণত সৎ প্রকৃতির মানুষ হবে। আর তাদের সততা হয়তো তাদের জীবনের সব ক্ষেত্রেই অগ্রসর হতে সাহায্য করবে যেমন তাদের কর্মক্ষেত্র থেকে ব্যবসা অবধি বা তাদের প্রেম থেকে পরিবার অবধি। তারা সাধারণত সবার জন্য সব কিছু ছেড়ে দিতে পারে বিশেষত যদি এই মানুষটি তাদের কাছের কেউ হয়। তারা হয়তো আধ্যাত্মিকতায় বিশ্বাস করবে। তারা হয়তো উপন্যাস বা গল্পের বই পড়ে নিজেদের সময় কাটাতে ভালোবাসবে। তাদের অন্তর্দৃষ্টি সাধারণত প্রখর হবে। তারা হয়তো সৃজনশীলও হবে। তারা সাধারণত এঁকে বা রাঁন্না করে সময় কাটাতে পছন্দ করবে। তারা হয়তো জন্ম থেকেই একজন শিল্পী হবে। তারা সাধারণত কোনো কাজের জন্য মানুষদের একত্রিত করতে পছন্দ করবে। সুতরাং তারা হয়তো রাজনীতির ক্ষেত্রে সাফল্য লাভ করতে পারবে।
.
যে জাতকদের নাম চারুশীলা, Charusheela হয় সেই জাতকেরা সাধারণত কঠোর ভাবে ধার্মিক রীতিনীতি মেনে চলে। তারা হয়তো সব কিছুর মধ্যে থেকে ভালোটা বের করে আনতে পারে। কোনো মানুষ বিপদে পরলে সাধারণত এই মানুষেরা তাদের কষ্ট খুব ভালো ভাবেই বুঝতে পারে। তাদের ধর্মীয় স্বভাবের দরুন তারা হয়তো জীবনের তুচ্ছ ব্যাপারগুলোর থেকে আধ্যাত্মিক ব্যাপারগুলি নিয়ে চিন্তাভাবনা করতে বেশি পছন্দ করে। সাধারণত তারা সব সময় চেষ্টা করে তাদের চারপাশের মানুষদের নিরাপদ ও সুরক্ষিত রাখতে। তারা হয়তো বেশির ভাগ সময়ই খুব আবেগপ্রবণ মানুষ হবে কিন্তু তাদের স্থিতিশীল ব্যক্তিত্বের দরুন সাধারণত তারা কি করে তাদের ভালোর জন্য নিজেদের এই অত্যাধিক আবেগকে লুকিয়ে রাখতে হবে তা ভালো করেই জানবে। এই জাতকেরা হয়তো সমাজে তাদের চমৎকার ব্যক্তিত্বের জন্য সুপরিচিত হবে। সাধারণত আশা করা হবে যে তারা খুব বড়ো মনের মানুষ হবে। যে ব্যক্তিদের নাম চারুশীলা, Charusheela হয় সেই ব্যক্তিরা হয়তো তাদের সময় সৃজনশীল কাজকর্ম করে অতিবাহিত করার জন্য ব্যাকুল হয়ে ওঠে। শৈল্পিক ক্রিয়ার প্রতি সাধারণত এদের একটি বিশেষ ঝোঁক থাকে যেমন গান বা আঁকা বা কলা বা এরম অন্য কিছু। তাদের জীবনের যে কোনো মুহূর্তেই হয়তো তারা কাচের মতো স্বচ্ছ থাকতে পারবে। সাধারণত তারা স্পষ্ট ভাবে ভাববে এবং সব কিছুর ব্যাপারে তাদের হয়তো একটি স্পষ্ট ধারণা থাকবে। সাধারণত অন্যদের উন্নতির পেছনে তাদের হাত থাকবে। তারা হয়তো সব সময় নতুন কিছু শিখতে উৎসাহী থাকবে। যদি চন্দ্র ক্ষতিগ্রস্থ হয়ে পরে তাহলে সাধারণত এই মানুষেরা খুবই আবেগপ্রবণ রূপে ব্যবহার করবে এবং সহজেই আবেগের বশে চলে যাবে যদিও এমনি সময় তারা হয়তো খুবই স্থিতিশীল থাকবে।
নাম
চারুশীলা, Charusheela বা (
Charusheela) মানে
সুন্দর রত্ন; একটি রত্ন. এই নাম
39 সংখ্যার অন্তর্গত
যে মানুষদের নাম চারুশীলা, Charusheela হয় সেই মানুষেরা হয়তো তাদের কর্ম জীবনে খুবই সৌভাগ্যশালী হয় এবং তার জন্য তারা অনেক দূর এগোতে পারে। বিশেষত বাহ্যিক সাফল্যের দিক থেকে এই মানুষদের ভাগ্য হয়তো খুবই সুপ্রসন্ন হবে এবং তারা হয়তো অনেক স্বাচ্ছন্দে বাস করতে পারবে। সুতরাং তারা হয়তো তাদের ভবিষ্যৎ জীবনে আর্থিকভাবে সুরক্ষিত থাকতে পারবে। যে মানুষেরা এই নাম নিয়ে জন্মগ্রহণ করে তারা হয়তো কখনো কোনো খারাপ সঙ্গে পরবে না বরং এই নামের প্রভাবে তারা হয়তো সারা জীবনে শুধু সৌভাগ্যই পাবে। কর্মক্ষেত্রের দিক থেকে দেখতে গেলে এই মানুষেরা হয়তো আঁকা বা অন্য কোনো ধরণের শিল্পকলা বেছে নেবে যার সুবাদে তারা হয়তো সাফল্যের শিখরে পৌঁছতে পারবে। তারা হয়তো শিক্ষকতার জগৎকেও নিজেদের কর্মক্ষেত্র বানাতে পারে এবং অধ্যাপকের কাজও করতে পারে। তবে তাদের অভিপ্রেত লক্ষ্যে পৌঁছনোর জন্য এই জাতকদের হয়তো তাদের নিজেদের কর্ম জীবনের লক্ষ্যে স্থির ও সংগঠিত থাকতে হবে। এইভাবেই হয়তো এই জাতকেরা তাদের জীবনে তাদের যোগ্য সম্মান অর্জন করতে পারবে। এই জাতকেরা হয়তো তাদের পিতামাতাদের প্রতি খুবই কর্তব্যপরায়ণ হবে এবং তাদের সব সময় খেয়াল রাখবে। কখনো কখনো হয়তো এই জাতকেরা খুবই বিরক্তিকর হয়ে উঠবে অন্যদের কাছে। আর তারা হয়তো একা থাকলেই ভালো থাকবে। জীবনের কিছু সময় অতিক্রম হওয়ার পর হয়তো এই পুরুষ ও মহিলারা বুঝতে পারবে যে তারা খোলা আকাশের নিচে প্রকৃতির মাঝখানে থাকলেই সব থেকে ভালো থাকবে। তারা হয়তো নিজেরা নিজেদের খুশি রাখার জন্য কোনো পদ্ধতি নিজেরাই খুঁজে বার করবে। কোনো বাহ্যিক জিনিস হয়তো তাদের হতাশ বা বিরক্ত করতে পারবে না।